জ্যান্ত একটা পুঁটি পুকুর থেকে তুলে এনে
বঁড়শিতে গেঁথে ছিপের মাথায় ঝুলিয়ে দিলাম
বাঁধের জলে
পুঁটি মনের সুখে সাঁতার কাটছে ফরফরিয়ে
বোয়াল লেজ দেখিয়ে যাচ্ছে চলে
পাঙ্গাশও তাই
বিমর্ষ বদনে বসে আছি সারাবেলা
কালিসন্ধ্যায় মেছোপেত্নী হিঁ হিঁ করে হেসে বলে-
‘তুই একটা মস্তবোকা,
মাছেরা জানে এটা পুকুরের তাজা পুঁটি
এক মুঠো ফিসফিড নিয়ে বসে থাক বাঁধের কিনারে
বোয়াল পাঙ্গাশ দলবেঁধে উঠে আসবে ডাঙ্গায়
এমনকি রুই কাতলারাও...
আমাদের এখন আর মাছে রুচিই নেই!’
জানতে চাইলাম- তাহলে খাস কি?
‘ভাগাড়ের মড়া...’