পাহড়ী জঙ্গল অথবা ফাতরার বনে ডেরা বাঁধব
ভাবতে ভাবতে ঘুমঘোরে ডুবে যাই
মধ্যরাতে নরম আঙ্গুলে চেপে ধরে নাকেরবাঁশি
টেনে তুলে ঘুম ভেঙে বসালো অপ্সরী
অবাক নয়নে তার রূপসুধা পাণকরি...


‘চলো! হিমশীত পাহাড়ের দেশে তুষারে তুষারে ঢাকা
ধবধবে সাদা; স্কি পড়ে পায় ছুটব এ পাহাড় সে পাহাড়
পাইনের ফাঁকে ফাঁকে হাতে হাত ধরে অনাবিল আনন্দে’


বাহ! বাহ! কী চমৎকার খেলা তাই না উর্বশী!


ধ্বসে পড়া তুষারের নীচে চাপা পড়ে মরার কোনোও
সাধ নাই! ‘ আহা! বুঝনা কেনও এ মরণে আছে সুখ-
পচেগলে মাটির দেহ মাটিতে মিশে যাওয়ার চেয়ে ঢের ভালো
বরফের নীচে শক্ত হয়ে পড়ে থাকবে শতেক সহস্র বছর
তার চেয়ে বেশীও হতে পারে কেয়ামত নাগাত!’


দূর হও দূর হও ওহে শয়তানের দূত!কান্নায় ভেঙে পড়ে রূপসী
‘ভুল বুঝ না আমাকে- শয়তানের দূত নই, আমি স্বর্গের উর্বশী!’