কপালতলার অদৃশ্য পালঙ্কে ভঙ্গিমাহীন
অামার যুগলচোখ... আহা!
ক্ষনিক অন্তে ক্ষনিকের পলক অাজি দেখা
স্মৃতি-রাজ্যময় অাছে যাহা।


অথচ কী অসময়ে বয়ে গিয়াছে আমার
কপালের বলিরেখা,
অাজ অনুরাগের সংজ্ঞা লিখতে  দু’চোখ
মুঝিয়া জ্বলন্ত চিতা ফিরেদেখা।
অন্তরে অনন্ত অন্ধতা...


রঙ্গিন ছেড়ে ধবল বসনে শ্মশান প্রাঙ্গণে
তল্লি বাঁশের খাটিয়ায় উঠে,
চন্দন সহ হাজার কাষ্ঠ অট্টলিকা
তোমার দেহের উপরে জুটে।
সে কোন অট্টালিকা? সে তো চিতা,,,


সেদিনের ব্যাকুলতা ধীরে ধীরে আজ স্থূলতা
পাহাড়িয়া ঝাড় জঙ্গলে তবুও খুঁজে মন
দৃষ্টি মেলিলে সম্মুখভাগে অাসিবে তুমি
নাকি! অাসিবে আজিকার অাপনজন।
নাকি থাকবে দৃষ্টি বন্ধতা,,,


সেদিন প্রেক্ষাপটের শেষ দৃষ্টি  কাতর যন্ত্রণা
হাহাকার, বক্ষ মরুলয় ফাটিয়া চৌচির,
শেষবারের মতো দিয়ে যাওনি তোমার দৃষ্টি
অামার যুগলচোখ ছিল স্থির।
১৩/০৩/২০১৯ খ্রিঃ।