"১০০০০০ টাকা লাগবে"
(কম্পিউটার বিভ্রাট চলছে, কখনো চালু হয় আবার চালু হলেও বেশির ভাগ সময় নন রেসপন্সিভ হয়ে যায়, অনেক গুতাগুতি করে চালু করলে কিছুক্ষন চলে তাই সবার লেখায় যেতে পারছি না। ক্ষমা করবেন। ঠিক করবার লোক ও পাচ্ছি না এই দুর্দিনে)


আমি দেশের প্রধান মন্ত্রী জুদি! হতাম তো কোয়ারিন্টাইন সেন্টার করতাম শুধুমাত্র করোনা রোগীদের জন্য। সিভিল হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ এসব জায়গায় করোনা রুগী রাখতাম না। কারন আমাদের দেশে বা সারা পৃথিবীতে করোনা স্পেড করবার জন্য কোয়ারিন্টািন সেন্টার গুলিই দায়ী। বুঝাই। ধরুন আপনি আমি আমাদের গ্রামে দুজনেই এসেছি। আমি দিল্লি থেকে আপনি রাজস্থান। আমার দেহে করোনা রয়েছে তবে প্রকাশ পেতে দশ দিন দেরি। আর আপনি সুস্থ। তবুও আমাদের দুজনকে কোয়ারিন্টাইন সেন্টারে যেতে হবে যেখানে আমার থেকে আপনার করোনা হবে। বুঝাতে পারলাম আশা করি। বিশেষজ্ঞ লোকেরা যেহেতু বিশেষ রকম অজ্ঞ হয় তাই তারা এই সাধারণ কথাটি বুঝতে পারে নাই। কোয়ারিন্টাইন সেন্টারে খাওয়া বাবদ সারা দেশে যত টাকা খরচা হচ্ছে তা দিয়ে সারা দেশের সব বড় বড় শহরে দিন আনা দিন খাওয়া শ্রমিকদের জন্য থাকা আর খাওয়ার জন্যে লঙ্গরখানা খুলে দিতাম বিনে পয়সায় খাবার জন্য আর রেশন ব্যাবস্থা উঠিয়ে দিতাম। রেশন দোকান থাকত তবে অন্তত পঞ্চায়েত বা প্রধান বা কাউন্সিলারের সুপারিশ, যে চাহিদা রয়েছে, ছাড়া রেশন দিতাম না কারণ রেশনের চাল বড়লোক আর মধ্য বিত্ত খায় না। বিক্রি করে দেয়। আরও অনেক কিছু শুনতে হলে ১০০০০০ টাকা লাগবে।