“হেম”


ভ্রমি মনে দ্রবণেতে ধূপ ছায় কায়ে
মধুমেয় উপবনে একাকি হারায়ে।
বিষাদের সুরধ্বনি বয়ে চলে রথ
আগমনী গানে মেতে কে তুমি দাঁড়ায়ে।
কেতকীর আবাসনে ভ্রমরো গুঞ্জনে
পুঞ্জিত ঘনিত ছায় আবেশী কুঞ্জনে।
কে বা তুমি ডাকিতেছ সুরধ্বনি সনে
জাগরিত চেতনায় প্রেম উপবনে।


ধাবিতেছি আলোময় দুহাত বাড়ায়ে
নাহি পাহি রচনায় কোমলো বদনে
ওষ্ঠাগত হৃদ মনে পুকারিত কায়ে,
কোথা ওগো সখী মম সহাস্য আননে।
যুগে যুগে কালে কালে বিছরিত প্রেম
নাহি মিলে একতায় গড়ে তোলে হেম।


“রাহী”


রাহী অজানাতে
সুর ধ্বনি আজানাতে
স্বর্গের রথ।


(পথ বা পরিস্থিতি যত দুর্গম বা কঠিন হোক না কেন তাকে স্মরণে রাখলেই মুক্তি সম্ভব-আমার কবিতার সারমর্ম)