ঝাড়ফোক
(কবিতাটি ডাইরেক্ট এখানেই এখনই লেখা)


এবার নাহয় এক রমণীকে পাঁচজনা বিয়ে করতে পারবে
আইন হোক,
যেমন করেছিল পান্ডবেরা-দৌপদীর
ঝাড়ফোক।
এবার নাহয় সেটাই বৈধ হোক।
কৃষ্ণের লীলা যদি আজ বৈধ হতে পারে
তবে পান্ডবেরা কী আর ব্রাত্য
থাকতে পারে!
হে মহামানবেরা দৃষ্টি কী দেবেনা হেথা,
অথ কবি গাহিছে মহাভারতের
ইতি কথা।  
পাঁচজনা স্বামী আরও দশজোড়া পরকীয়া যোনি
মোহময় আভরণে নিরবে নিভৃতে বাজিবে
স্বপ্নালু কামুকো ধ্বনি আর  
প্রতিধ্বনি।
কেন রহিতে রোক ঠোক!
এবার নাহয় এক রমণীকে পাঁচজনা বিয়ে করতে পারবে
আইন হোক।
যেমন করেছিল পান্ডবেরা দৌপদীর
ঝাড়ফোক।