(গতকাল সারাদিন বাহির শহরে ছিলাম। রাতে কিছু কবিতা পাঠ করতে পেরেছিলাম তবে বর্তমানে আমি খুবই অসুস্থ। প্রষ্টাইটিসের ব্যথায় সারাদিন ভুগেছি তাই তেমন কারো লেখা পাঠ করতে পারি নাই। আগামীকাল সকালেই আবার আলিপুরদুয়ার যেতে হবে কাজে যেখানে অন্তত দিন পনেরো আমার রেস্টে থাকার কথা। তা সম্ভব নয় আমার পক্ষে। যে লেখাটি লিখেছি তা ছন্দহীন যাকে আজকাল গদ্য কবিতা বলা হয়। মাফ করবেন আমায়। এখন সবার লেখা পাঠ করবার চেষ্টা করবো)


Sanjay Karmakar
Rising Star  · 5t2Sgpoflnas imuionmssdred  · Shared with Members of বাংলা কবিতা - ভারত
"আমি যেদিন প্রধানমন্ত্রী হব"
.
আমি যেদিন প্রধানমন্ত্রী হব সেদিন থেকে এই নিয়মই চালু হবে।
সরকারি স্কুলে পড়াশুনা না করলে
সরকারি চাকরি নট।
তাহলে সমস্ত মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা সরকারি স্কুলে ভর্তি হবে।
সমস্ত সরকারি স্কুলে এখন ইংরেজি মিডিয়াম ও রয়েছে।
তাতে দুভাবে লাভ হবে।
এক শিক্ষার নামে বেসরকারী ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল গুলি
যেভাবে তাদের শোষণ করে লুট করে তা
বন্ধ হবে। দুই; যে সকল
ধনী ব্যাক্তি তাদের ছেলেমেয়েদের বেসরকারী ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়াবেন
তারা সব জেনেশুনেই পড়াবেন সেক্ষেত্রে একটা
বিরাট সংখ্যক লোকে বেকার বলে
গণ্য হবে না।
তাদের জন্য অনেক দরজা খোলা রাখবো,
আইপিএস, ডাব্লু বিসিএস , ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার
ইত্যাদি ইত্যাদি।
আর সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে যত সংখ্যক লোক নেওয়া হবে
তার ফিফটি পারসেন্ট সরাসরি মেধার ভিত্তিতে
আর বাকি ফিফটি পারসেন্ট পরীক্ষার
মাধ্যমে।
পরীক্ষা শেষে জয়েনিং লেটার সরাসরি বাড়িতে চলে যাবে।
কোনও ইন্টারভিউ সিস্টেম থাকবে না কারণ ওটাই
ঘুঘুর বাসা।
বাড়িঘর বিক্রি করে ঘুষ না দিলে কেউ
সেখানে পাস হয় না।
অনেক লাভ হবে এতে।
গরিব ঘরের মেধাবী ছাত্র ছাত্রী যারা ঘুষ দিতে পারে না বলে
কখনই পাস হয় না তারা সরাসরি সরকারি
চাকরি পাবে।
সমস্ত ছাত্রছাত্রী চাইবে সরাসরি চাকরি পেতে।
সেক্ষেত্রে তারা পড়াশুনায় নিজেকে ডুবিয়ে রাখতে
চাইবে।
শিক্ষার মান উন্নত হবে, দেশে বেকার সংখ্যা কমবে।
গরিবের ছেলে মেয়েরা
চাকরি পাবে।
মধ্যবিত্ত সম্প্রদায় ব্যয় বহুল শিক্ষার হাত হতে নিস্তার পাবে।
অনেক সচ্ছল হতে পারবে তারা। দেশ উন্নত হবে।
জয় হিন্দ, বন্দেমাতরম।
Comments
Sanjay Karmakar
badge icon
আর হ্যা, ছয় বছরের আগে বাচ্চাদের না স্কুল না বাড়িতে
পড়াশুনা করানো হবে। শক্ত নিয়ম হবে
এক্ষেত্রে।