।           তুমি একটি শিশিরক্ণা-অনন্যা,
শ্বেতশ্রুভ্র হীরকজ্যোতি-দেখলে তোমার চমকে উঠি-
             মনে লাগে তোমার দ্যুতি-
               চোখের তারা মাঝে।


ধবলগিরির শ্রুভ্র চূরা-বরফ দ্বারা আছ্ছাদিত-
       তোমায় দেখে প্রান যে আমার-
            শ্বেতঝঞ্ঝায় উছ্ছসিত।


   অনল দ্বারা আছ্ছাদিত-প্রলয় ভরা প্রান-
         তারি মাঝে বাজতে চায়-
           তোমার সুরের গান।


  বক্ষ আমার উন্মিলিত-ভালবাষায় সন্মিলিত-
          পড়লে দ্যুতি হিরকজ্যোতি-
            পুলক জাগে প্রানে।


আসলে জ্যোয়ার ধরমরিয়ে-ভাঙলে বালির বাধ-
          বালির পরে চোখ রাঙ্গালে-
              হবেই অপরাধ।


   মুক্ত মনের আঙ্গিনাতে বাধলে বাসা ক্ণা-
শ্বেতশ্রুভ্র দ্যুতি জ্বেলে-মুক্ত মনে ডানা মেলে-
         হাড়িয়ে গিয়ে নীলে নীলে-
              ভুলবে ক্জনা।


আনলঘেরা প্রানের মাঝে -মিস্টি সুর তুমি-
         প্রখর তাপের ঘেরা মাঝে –
             তুমিই মৌসুমি ।


হাড়াতে আমি চাই না-প্রখর প্রবল ঝরে-
         কিন্তু কেন বাড়ে বাড়ে-
          মনটি আমার নড়ে।


শীকল  দ্বারা বদ্ধ আমি -করেছি মন মোর-
           মিস্টি তুমি সুখে থেকো-
            বদ্ধ আমার ডোর।