“বেদনার ঝরা পাতা”


প্রেমের অনলে আঁচে ধিকিধিকি প্রাণ
বহিছে সে চোরাস্রোত ক্ষুধিত
পরাণ।
নীরবে যাপিত ক্ষণে বেদনার ঝরা পাতা
রিক্ত সে মৌ বনে প্রলাপেতে
দিন কাটা।
সাগরের হলাহলে মন্থনে প্রাণো বায়
ধিকিধিকি জ্বলে তায় মূর্ছনা
জেন হায়!
শরোদের সুরে বাজে স্মিত হাসি ধ্বনি তাহে
স্বপ্নালু আঁখে চাহি মৃগাঙ্ক
নিরালায়ে।
চপলতা নাহি তাহে ব্যথিতের বীণে ধরা
তারি সাথে গগনেতে, কাঁদে আজি
আঁখি তারা।
হেনো মোর দর্শনে ভ্রান্তির কূলে ভাসি
তবু জেন সখী তোহে হৃদয়েতে
ভালোবাসি।


"ধুমধাম", (শিশুতোষ লেখা)


funny বাতে very মজা
laugh laugh beauty;
হেসে খেলে heart goes
very very pawky।
ভজা তাই ফোন করে
funny talk করে যায়;
anybody random
stranger any gay.
days gone হাতে gun
পুলিশের জিপ come;
put him জেলেতেই
beat him
ধুমধাম।


“ফাঁদ”,(শিশুতোষ লেখা)


বান্তি চুনি ঘোড়ার ল্যাজে ঘোল করে জল ঘোলা
হেপাক হোপাক ঘোরায় সে ল্যাজ করতে
জবর খেলা।
বান্তি বাঁধে বেণুন তাতে, চুনি টেনেই খোলে
খাচ্ছিল খাস খোড়া তখন হিললো
উঠে দুলে।
পিছন ফিরে ঘার সে দেখেই রেগেই ভীষণ ওঠে
কশায় দিল ল্যাজের বাড়ি ঠিক চুনির
ঐ বুকে।
হটাৎ সে ঘায় চুন্নি কাবু, ভ্যাল ভ্যালিয়ে কাঁদে
বান্তি তো ভায় মহা সুখী ঘোড়ার
দেওয়া ফাঁদে।
তাই রে না না, তাই রে না, নাঁচ লাগালো জোর
হটাৎ ঘুম ভাঙলো তার ওই, হলোই
ঊষার ভোর।


"বাণী", (মানবতাবাদী লেখা)


থাকবো না আর বদ্ধ ঘরে
তমায় ঘেরা রাতেই অতি;
খুঁজতে চলো মানবতা
হিংসা দ্বেষের অন্তে
প্রীতি।
জীবন যেথায় আলোক শোভিত
দ্বন্দ্ব যেথায় দূর;
ভাসতে কলি মধুর অলি
পরাগ নেশা-
তুর।
প্রেম প্রীতিরই বাঁধন তলে
বাঁধতে ওহে ধরণী;
আসো আজি হৃদয় নীড়ে
সাধব সবাই; সেই
বাণী।


“সম্ভ্রম সন্ত্রাস”, (রম্য রচনা)


আপসেই জুদি হয় পাওয়া খেতে চমচমে,
কেন তাড়া অতিশয় সহিসেতে টমটমে।
লাল বাতি আগে পিছে কেন ভাই ধাওয়া খাওয়া
তার চেয়ে নেটে ভালো আপসেতে
দেওয়া নেওয়া।
নাই কোন ঝক্কি ধরা দিলে পক্ষী,
চেটে মুটে খেলে দুলে আসবে না রক্ষী।
রক্তের বান নাই মারামারি লাঠালাঠি,
ফাস দিয়ে মারা নাই সে দেশেতে
সত্যি।
তাও বাবা ভালো তাই সম্ভ্রম সন্ত্রাস
বেঁচে যাবে হাবাগোবা থাক নেটে ধরা
ত্রাস।


“বাদুর ঝোলা”, (শিশুতোষ লেখা)


বাদুড় ঝোলা হাওরা ব্রিজে যেই উঠেছি ধেয়ে
ধাই করে কাঁক ঠোকর দিল, সামনে একা পেয়ে।
পার কী পাব ভাবছি আমি জ্যামের মাঝে একা
বিদ্যাসাগর দুলছে দূরে কেমন
যেন বোকা।
ছুটতে গেলাম পায়াভারী; চলেই না কো মোটে
কোথার থেকে এক দঙ্গল ভেড়ার পাল জোটে।
বেশ তো ওরা যায় এগিয়ে চার পায়েতে দিয়েই ভর
চার পায়েতে এলাম নেমেই ব্রিজ হতে ভায়
হতেই পার।