“চু কিত কিত”


চু কিত কিত খেলছে খুকি
বিলাই খেলো মাছ;
রাংতা পায়ে নূপুর দোলে
ঠায় দাঁড়িয়ে গাছ।
বেলি ফুলের গন্ধে মাতে
বেজার শিয়াল রাজা;
ভাবটি এমন জানেই না সে
মাছটি খেতে ভাজা।
মাছরাঙাতে মাছের মেলা
কুকুর ডাকে ভেউ;
দেখতো খোকন দ্বারের পানে
এলোই বোধ হয় বউ।
আকাশ মামা অস্ত পাটে
লাট সাহেবের নাতি;
রব তুলে পাঠ করনা বাবু
নইলে খাবি লাঠি।


শিশুতোষ লেখা, “গেম”


ন্যাশার ঘোরে পদ্ম উড়ে মহুল বনের রাজা
কান্তাপিশির সুবোধ ছাওয়াল খেলেই হলো গাজা।
কিশোর কুমার কাকু ছিল গলায় ছিল গান
গাজা খেয়ে বুদ হয়ে সে, ভাসতো আসমান।
শান্তি খুড়ি বয়স আশি গিয়েছিলেন কাশি
দুইটা পোলা চুমায় তারে করেই দিল বাসি।
বাঁশি বাজায় পুলিশ কাকু যেইনা এলো তেড়ে
শিঙ্গা ফুকায় পোলাপানে ল্যাজ উঠালো নেড়ে।
চুমুর দিনে মুমুর কেতা দেয়নি কেনো প্রেম
এসব নিয়েই বাজার গরম; চলছে
কাব্যগাথার গেম।  


শিশুতোষ লেখা, “অবদান”


খোলামকুচি খাদ্য রুচি ইঁদুর বাদুর সাপ
বিলাই কুকুর শুকর বাঁদর করছে অনুতাপ।
অক্টোপাশের জ্যান্ত খানা কপাত কপাত করে
বন্ধ ঘরে ঘাস বিচালি খাদ্য
এখন ঘরে।
যা না কানু ওই দেশেতে বানাইলি তুই কি!
নোংরা মনের খাদ্য কেনেই; গা করে রি রি!
হোতায় গেলে চাইনা বাজার একটু থাকিস দূরে
বন্ধ চোখেই ঘুরিস কানু; পরবি
মাথা ঘুরে।


যাগ গে তা যা হয়েছে দম্ভ করার দাম  
অসুধ টসুধ বাতা কিছু, দে না
অবদান।


শিশুতোষ লেখা,“দণ্ড”


জয় রাধে ব্যান্ডেতে ধুধুন্মার কাণ্ড
আন দেখি রাম শ্যাম করোনার ভান্ড।
এক ছিঁটে দিবি ঢেলে
একদম অবহেলে,
রাধা কানু বধ হবে , এই ভালো দন্ড।