Sanjay Karmakar
  · JtSrufpsonctsno nancregodoow  ·
যুগল রম্য কবিতা, "ছুঁচো গেলা"
"সঞ্জয় কর্মকার"


হায় হায় হরি নামে ভজে লোকে কত জনা
তারি ঘরে বাতি জ্বালি করো কার-ই আরাধনা?
হরি কিগো হাঁদারাম বুদ্ধিতে কানা সম
তালে তিলে রম্য সে করে নাকো কোনো ভ্রম-ও।
যেই দিবে সেই খাবে আঁছোলা সে বাঁশ জানে
তারে ভুলে তুমি বাড়া মেতে যাবে তার-ই গানে।
তাই তুমি পাবে না শ্বশুর ও তো হবে না
রথ দেখা কলা বেচা; হরি বাত কবে না।


"শ.ম. শহীদ"


হরি মানে হরিকান্ত! পাশের গাঁয়ে থাকে...যখন তখন গিন্নিকে সে আম্মা বলে ডাকে! বাকিটা পরে বলবো।


"সঞ্জয় কর্মকার"


অকর্মের ঢেঁকি সেদিন যেই ঢেকেছে মাছ
শাকের তলে কুমড়া দোলে কাটলো তারি নাক।
গিন্নি তার ওই সিন্নি দিয়ে বাজায় দিল ঢোল
পেঁদিয়ে কাঁঠাল বানায় দাদা খুলেই দিল খোল।
কান্তি তার ঐ শান্তি হলো খান্তি কি আর পায়!
জয় মা কালি এখন খালি বউরে সে গো কয়।
তারপর কি হলো জানেন কি আপনে!
তারপর ই বাপ হুঁতুম পেঁচা লটকে যে বা ছিল
বোল্লা কালি বলেই কালি জুঁতোর সে ঘাত দিল।
দশ গাঁয়েতে বাজলো সাজাই কেষ্ট তার ওই পোলা
কান্দে বসে দাওয়ায় এখন-যেমন ছুঁচো গেলা।