Sanjay Karmakar
badge icon
Founding Members
  · tSiJffpuonsosht rnesocmodwh  ·
যুগল রম্য রচনা, "দেউ"


বোরহানুল ইসলাম লিটনঃ-


আলার বেটা চাঁন্দু ঠ্যাটা
লেখতে ছড়া পদ্য,
অন্ত্যমিলের ছন্দ শ্বাসে
লেখলো হেসে অন্ধ আশে
ছয় দু'গুনে চৌদ্দ।


বলনু দেখে শান্ত সুরে
কর না চাঁদু শুদ্ধ!
খুব সে হলো ক্ষুব্ধ,
আর ক'চরণ লেখতে যেন
করলো ভীষণ যুদ্ধ।


লেখলো শেষে কল্য রাতে
জাগছে হটাৎ জিদ্দি,
তাইতো লিখে ছন্দ ছড়া
করতে গিয়ে চিত্তহরা
দুই করেছি বৃদ্ধি।


সঞ্জয় কর্মকারঃ-


বেশ করেছে চাঁন্দু ভায়া
বাতিক ভাল তার
করুক হাজার বার,
বুদ্ধি সে তা শুদ্ধি করে
গড়ুক মণি হার;


চৌদ্দ কিবা পদ্য
লিখছে যেটা অদ্য
বাতাস আমায় খবর দিলো
সেথায় নাকি বিড়াল হুলো,
বাঘ মেরেছে সদ্য।


বোরহানুল ইসলাম লিটনঃ-


করছে হুলো গুলি
বাঘ ভেবেছে উড়ছে বুঝি
পুরোই মাথার খুলি!
হাতড়ে দ্যাখে পড়ছে শুধু
কয়টা মাথার চুল-ই!


সঞ্জয় কর্মকারঃ-


চুল ছিল না ভুল
ছিল চোখেই ধুল
শুন দাদা বলছি তোমায়
কাণ্ড ছিল মূল;
রাতের আঁধার দিনেই সেদিন
আস্ত সবই গুল।


বিরহানুল ইসলাম লিটন-


বুদ্ধি যার সন্ধ্যা সকাল শিকায় তুলে ঢেউ
পুচ্ছ দেখে যায় বুঝা কি আস্ত ওটা ফেউ?
দাঁতগুলো সব দেখতে মুলো
নয় তবু তা দুষ্ট হুলো
দেয় বলে রোজ চক্ষে ধুলো চিনছি ওটা দেউ।