“বিরহের গীত”


কেমন করে পার হয়ে গেল একশটা প্রর্ব-বুঝতেই পারলাম না,
সৃষ্টি সুখে অনেক দুলে রঙ বাহারীর চটক গুলে
মা জননীর আঁচল তলে
পৌছে গেলাম সই; আজ ব্যথা প্রাণ
অশ্রুধারায়-বিলীন আজি
হই।
দিগন্তে আজ রব উঠেছে আজ ব্যথাতে প্রান জেগেছে,
কালের চাকায় অঝোরধারায়
ধারা পাতের বন্যাতে; মাতিয়ে ভুবন ব্রতি ছিলেম;
কোমল কলি মন
মেতে।
শেষ সে কলি কান্না জড়া দিগন্তে হৃদ উজার ধরা
উদাস চেয়ে রই, আর না রবে রুনু ঝুনু
বাজবে না গান সই।
সুখ সায়েরি আজ মোহনা-মিলতে কালের মিলন ধারায়,
কাল বয়ে যায় দিবস রাতি-মাস বয়ে যায়
বছর গড়ায়।
ফিরতি নিশান পল সে দিশা-হৃদ বাঁধি মন লৌহ ফলা,
ঝাঁপ দিয়ে সেই কাল সাগরে-ভয় ভীত নই
বলছি রে মা; জীবন সে নদ বাইতে সে দাঁড়;
উদাম রই খুলব রে দ্বার-
আজ শোন রে শপথ আমার;
শপথ রে মা
অঙ্গীকার।