“তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তাই”
তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তা.......ই;
তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তা.............ই
প্রাণেরো মিতালী ঊষারো আলোকো প্রাপ্তিতে মন গা.........ই।
তুমি আছ পৃথিবীটা সুরোভিত তা......ই;
তুমি আছ পৃথিবীটা সুরোভিত তা...........ই।
তোমারো চকিত চপলা চাহুনি-হরিত ক্ষেতেরই
সোনারো হরিনী, প্রেমের রঙেতে হৃদয়ো সমীপে;
অনলো ঝরা সে দীপক রাগিনী, গুঞ্জনে গান গা...ই।
গুঞ্জনে গান গা...ই।
তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তা.......ই;
তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তা.............ই
শ্রাবণো মেঘেতে ঘনঘটা আজ-বাজিছে মাদল গীতি............
সৌরভে প্রাণ উড়তে গগন-পরিনয়ে আজ প্রীতি.........।
পরিনয়ে আজ প্রীতি.........।
বইছে জোয়ার; রুদ্ধ যে শ্বাস-জ্যোছনা আলয় দিশা......
দূর করো সই, দূর করো আ...জ আঁধার তমা.........নিশা।
আঁধার তমা..................নি শা............।
দখিনা বাতাসে লেগেছে দোলা-ফাগুনেতে দোল দো…..ল
হিল্লোলে প্রাণ পেম জেগেছে-পারিজাতের ওই বো......ল।
পারিজাতের ওই বো......ল।
প্রজা…পতি রঙ আকাশ বাতাস-রাম..ধনুর ওই দিশা............
দুর করো সই দূর করো আজ-আঁধার তমা...নিশা।
আঁধার তমা...নিশা।
তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তা.......ই
তুমি আছ সুরভিত পৃথিবীটা তা.......ই-
প্রাণেরো মিতালী ঊষারো আলোকো প্রাপ্তিতে মন গা.........ই।
প্রাপ্তিতে মন গা.........ই।
তুমি আছ পৃথিবীটা সুরোভিত তা......ই;
তুমি আছ পৃথিবীটা সুরোভিত তা.........ই।
(বেশ কয়েকটি হাইকু কবিতা পর পর সাজিয়ে পুরো কবিতাটি সৃষ্টি হয়েছে। কবিতার প্রয়োজনে দু-এক জায়গায় নিয়মের সামান্য হেরফের করা হয়েছে)
“আলো”
নব দিগন্তে
আজি আলোর দিশা
কিম কোরিয়া।
আলো মিলেছে
আজি, নব প্রত্যয়
অণু ধ্বংস।
পাষাণ গলে
আজি, প্রাণের দীপ
উজ্জ্বল শিখা।
গুন্ডামি রাজ
অস্তাচলে, বিহঙ্গ
কল কাকুলি।
শ্বাস নিয়েছি
মুক্ত বরিষণ
আজি প্রভাতে।
ইস্তিরি (স্ত্রী)
তেনার কথা বলব কী আর নতুন নতুন সবই ঠিক
একটু স্তিতু হলে পরেই রঙ্গ দেখায় দশটি দিক!
ঝগড়া ঝাটি তার বৃত্তি
ভক্তি নাই এক রত্তি,
কথায় কথায় ঝামটা মারে, মিলায় দেখো বলছি ঠিক।