"হামাগুড়ি"


বটের তলে তপ্ত রোদ
খোলা মাথায় ছাওয়া;
খোলাম কুটি খায় গো মানুষ
একটুও নাই হাওয়া।


দিনের বেলায় ঘুমায় সবাই
গোঁফের তলে তেল,
বাসগুলি সব আকাশ পানে
পিচের রোডে রেল।


আগুন দিয়ে সেনান করে
জল জ্বালিয়ে রাঁধে;
মানুষ চলে হামাগুড়ি
বাইক নিয়ে কাঁধে।


রাধে রাধে! গায় গো গাধা
হুক্কা হুয়া রদ;
সেথায় গেলে দেখতে পাবে
আজব আজব পদ।


রাজা সেথায় পায় না খেতে
ভিক্ষা করে পথে,
বিড়াল সেথায় পুরুত মশাই
মন্ত্র পরে ঘটে।


ঘটার বাবা হটাৎ সেদিন
ওই গাঁয়েতে গেলে;
বাঘ এসেছে বলেই সবাই
তীর বিঁধালো গলে।


যাবেই নাকি ওই সে দেশ
আষার মাসে ক্ষরা;
গাছগুলি সব হাঁটছে পথে
মানুষ গুলি মরা।


গিনিপিক


যুগ টা কি গা ভুলেই গেছো আজকে আধুনিক
কেচ্ছা কি গা গাইতে আজি! তোমায় শত ধিক।
বাপের মায়ের সুশীল ছাওয়াল
ওরাই জুদি হয় রে দেওয়াল,
উড়াল দিলাম ফুলের বাগে, হুন রে গিনিপিক।