(বিশেষ কারণে দেরি হলো প্রকাশ দিতে, মাফ করবেন)


“হিং চিং”


হিং চিং ছট পটি বড়ি দিলো ডাক্তারে
দুম দাম কিল দিলো হাকিম আর মোক্তারে।
প্রাণ যায়
হায় হায়,
নাকি সুরে গান গায়, ভূতে খেলো দেশটারে।


“উলকি”


উলকি আজি বক্ষ উদার স্বল্প লেবাস ধরা
উন্মিলনের যুগ দুনিয়ার কাম রতিতে গড়া।
চিচিং ফাঁক এর পিছেই সবাই দিন দাহারে লুটে
তৃপ্তি লাভে প্রেম পিরিতে ময়দানেতে জোটে।
কৃষ্ণ কলির মধুর রসে অঙ্গ রাধার সাধা
পরকীয়ার রং মাখিতে নাই রে আজি বাধা।
দাদা! স্বার্থ বিনে হয় না কিছুই রোটিয়া কেমন গোল
চক্ষু মুদেই চলছে সবাই নাই রে স্নেহের দোল।
উপুত যদি হলোই রাধা পেড়েই দিল ছা
ডাস্টবিনেতে দেয় রে ছুড়ে অন্য কোথাও বা।
কইতে গেলে শেষ হবে নি আজকে এটুক থাক
আর এগুলে ভীষণ রকম হারিয়ে যাবে বাক।


“ভূতের জ্বালা”


ভূতের জ্বালা অদ্ভূতুরে খামচে ধরে প্রাণ
হিলায় দুলায় কিলায় কভু নাকি সুরের গান।
ডানকুনিতে থান কিনিতে রামছাগলের ছায়
ভূতের রাজার থাপ্পরেতে বেজায় ঠকে যায়।
তিন্নি প্রসাদ গাঙ্গুলিতে আস্ত ভূতের গড়
পিঁয়াজ দিয়েই উসুল করেন ট্যাহায় ভরেন ঘর।
শাঁকচুন্নি ভূতের রানী পর্দা নাই দেহে
জঙ্গলের মাঝেই তিনি; রোজ ওই করেন বিয়ে।
ভূতের খেলায় পরাণ দোলায় অদ্য করোনা
ঘরেই থাকো স্তিতু হয়ে, দাদা; বাইরে যেও না।


“থাবা”


ভয় তো দি করোনাতে চিনের থেকে রঙ আসে
সঙ সাজবার আগে সে বাত দিলেম আমি ঝেড়ে কেশে,
চিনের থাবা করোনা
কাউকে ক্ষমা করে না,
তাই তো মন্ত্রী সিপাই সবে, রং বিনে আজ শুভ্র বেশে।


“পাছায় লাথি”


বলেন কি! পাছায় লাথি, মারবেন কি খুব কষে?
সেই যাতনা সহ্য না হয়, অনল সম তপ্ত রোষে।
বর্ম খানি পরুন তবে
শিরস্থান সঠিক ভাবে,
কারণ দাদা পাল্টা ঘাতে, ধোলাই খেয়ে যাবেন ধসে।


জীবনমুখী লেখা, “একদিন”


মৃত্যু পারবে না ছুঁতে কোন মতে
যুগে যুগে কালে কালে ছিলাম আছি ও থাকবো
কেড়ে নিতে পারবে না কেউ।
করোনার লাল চক্ষু কি বা ইবোলা কি সার্স
করুক মার্চ পৃথিবীতে,
পারবে না কেড়ে নিতে প্রাণ মানবের।
পরাস্ত হতেই হবে
একদিন।