(গতকাল প্রকাশিত আমার লেখা, "জন্মভূমি", কবিতাটির আমার করা ইংরেজি অনুবাদ)
“Homeland”


Bangla is virtuous; Bangla is my mom
It is enlightens with the suns glory
End of all dark here, delights at
Morn.
We awaken with the sweet melodious bird’s song
Here the river flows in full swing
Towards the Bay of Bengal.
We are successful in each and every field
Either in work, in religion or the tongue
To deal in.
We are as soft as the moon
Love of flavors to
Bloom.
Lakhs of martyrs, poured their blood for
The freedom of language
We never forgot Salam, Rafic and Jabbar
We feel proud for all
These.
We are rich in greenery and the environment
We are rich in humanity, we are happy and
Sing the song, the glory of mom
Each and every
Moment.
We are rigorous in Justice, the world is watching
Sixteen, those who were involved in the rape
All is sentenced to
Hanging.
Where can you get such a country!
We are proud with our glorious mom,
We are brilliant with the gleam of
Homeland.


“জন্মভূমি”


বাংলা আমার পুণ্য ধাম মা জননী মোর
ঊষায় রবি কিরণ ছড়ায়; রাতের শেষে
ভোর।
চোখ মেলি গান বিহগ কথায় মিষ্টি কূজন তায়
নদীর ধারা কল কল কল, সাগর পানে
ধায়।
কর্মে সফল ধর্মে সফল ভাষায় সফল মোরা
চন্দ্র কিরণ স্নিগ্ধ আলোক, ভালোবাসায়
ভরা।
লক্ষ শহীদ ভাষার তরে, গর্বে ফোলে বুক
সালাম রফিক জব্বরেতে, ভাবতে মোদের
সুখ।
বিতান কলি, ভ্রমর অলি গুন গুনিয়ে গায়
পূর্ণ মোরা মানবতায়, একতারা গান
গায়।
বিচার মোদের সুস্থ সবল, দেখছে বিশ্ব বাসি
ধর্ষণেতে যুক্ত ষোলো, সবার হলো
ফাসি।
এমন সে দেশ খুঁজলে দুটি কোথায় পাবে তুমি!
ধন্য মোরা বাংলা মাতায়, ধন্য জন্ম
ভূমি।


“ভিখ”


আগুন নিয়ে ফাগুন খেলা খেয়া পারে মাঝি
দিক নিশানা হারিয়ে হরি, হদ্দ গাঁ'য়ের
কাজি।
অগ্নি মুখেই এগিয়ে চলে হতোদ্যমের দিশা
বিহঙ্গরেরই নেশার ঘোরে, হানছে তমা-
নিশা।
আজ কলিতে মগ্ন রবে আকাশ ওঠে জ্বলে
হায় রে বিধি! হরণ কেন, যা গেলো
যাচ্ছলে।
ভগ্ন হৃদে ভাবতে পরাণ অন্ধ তমার গান
বিঁধছে হৃদে গরল ধরা অশান্তির ওই
বান।
স্তব্ধ তারই নিকস কালো জ্বলছে রে দাও দাও
সৃষ্টি নাশে হায়না বেশে, দগদগে ঐ
ঘাও।
দীপ্তি জোয়ার দাও না প্রভু জ্বালাও হৃদয় দীপ
খোকলা প্রাণে দাও না জ্যোতি মাগছি আমি
ভিখ।


“হ্যা জী”


সুখ শান্তি সর্বনেশে খুঁজতে গেলে বাগে
কেহই না পায় আগে পিছে, খায় যে
তারে বাঘে।
হুতাশনের বায়েই আকাশ; বাতাস কেঁদে ফেরে
কেহই বাপু এই দুনিয়ায়, গেলই
সুখের দোরে!
গরিব মরে ধনের লাগি, মাঝলে মারে ঝাপ
বড় লোকের আরও চাই, বুঝলে
আমার বাপ।
দিন ওঠে দিন, দিন ঢলে যায় চলন্তিকার নামে
সুখের খোঁজে দুখ ওই মেলে, নিত্য
ধরা ধামে।
সুখ যে বড় অসুখ ভায়া কাঁদায় শুধুই শুনো
চাঁদের আলো আসবে ঘরে, আর কটা
দিন গোনো।
কাল সে কালই যায় না ধরা, কাল ঐ থেকে যায়
দিন গুনিতে জীবন সাড়া, চিতার পানে
ধায়।
সুখ না খুঁজে লাগাম লাগায়, যা আছে ভায় তাতে
মন চুটিয়ে হৃদয় ভরাও, থাকবে
দুধে ভাতে।
চাহিদার ঐ বাসর ঘরে আগুন লাগাও আজ ই
দেখবে তুমি সুখেই আছো, আর সক্কলে.....
হ্যা জী!


“সিঁদুর ফোটা”


আমিও দাদা ফেসেই গেছি
রূপ ও রঙ এ তার;
প্রেমের কলি ফুটেই গেছে
আমার হৃদয়
দ্বার।


ভাবছি এবার ধর্মটাকে
বিষর্জন ওই দেই;
রইতে গোটা সিঁদুর ফোটা
তারেই কোলে
নেই।


বুড়ো হারে হার বজ্জাত
চোখ টা ক্যান ট্যারা;
দাদু বলে গাঁয়ের লোকে
হায় রে হত-
চ্ছাড়া!


কানটি মূলা মুলায় দিয়ে
বাটাম দিবেই লোকে;
মরবি রে তুই হার হাভাতে
রসনা আর
শোকে।