দগদগে ঘাঁ সারবে কীসে
মলম তো কাজ করছে না যে;
এমন তেমন ঘটবে যে তা
বুঝি নি তো পান্তা
ভাতে।


পালাই পালাই করেই এখন
দিন কেটে যায় বেলাঃ
কিছুই ভালো আর লাগে না
হুতুম প্যাঁচার
খেলা।


তাই দেখি ভাই উপর পানেই
প্রভুর কাছে রোজ ঐ বলি;
ধরায় আমি ক্লান্ত ভীষণ
নেও না আমায়, এবার
তুলি।


"গুপ্তি মামা"


রাজেশ ব্রজেশ পুংটা কানাই হরি কী বা রবি
গু খাওয়া মাল নর্দমার ঐ বুঝছি আজ সব
ই।
হ্যাংলা মদন পাশ করেছে বি এর যাতনাই
তাই ফেঁদে দেয় ফাতনা মাছে কথার
জ্যোছনাই।
খই ফুটেছে বলেই সবাই জানে হুলোর জাত ই
হৃদ মনেতে হরির লুটে জ্বালতে চলে
বাত ই।
শরম করম, করমচা তেই তাদের ওঠাবসা
দিনে কাজের নাই যে বালাই রাত্রে মদের
নেশা।
গুপ্তি মামা সুপ্তি ঘরে বলেই যে ছাল খোল
রাজেশ টাকে করেই ন্যাড়া বানাই দুধের
ঘোল।
ঘোল পানিতেও গরল ওরা শুধাই মামা শোনো
ছেঁকবো ওদের তপ্ত লোহায় এবার প্রহর
গোনো।