বিকাল ৪/২১ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হল রবি ঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের ১৮ তম কবিতাটি, "মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে"।
তাহার লেখাটি এইরূপঃ-
"মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে"


মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে,
আঁধার করে আসে,
আমায় কেন বসিয়ে রাখ
একা দ্বারের পাশে।


কাজের দিনে নানা কাজে
থাকি নানা লোকের মাঝে,
আজ আমি যে বসে আছি
তোমারি আশ্বাসে।
আমায় কেন বসিয়ে রাখ।
একা দ্বারের পাশে।


তুমি যদি না দেখা দাও
করো আমায় হেলা,
কেমন ক'রে কাটে আমার
এমন বাদল-বেলা।


দুরের পানে মেলে আঁখি
কেবল আমি চেয়ে থাকি,
পরান আমার কেঁদে বেড়ায়
দুরন্ত বাতাসে।
আমায় কেন বসিয়ে রাখ
একা দ্বারের পাশে।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ--"মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে"
"মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে"


মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে
ফাগুন রঙ-এ আকাশ রাঙ্গা,
রবির কিরণ দিচ্ছে র্চ্ছটা
মেঘের কোলে
আনাগোনা।
ও সখী তোর সাধতে পরাণ
আজ আকাশে চলনা উড়ি,
ফাগুন মেঘে আগুন মেখে
চলনা আজি আকাশ
ধরি।
আকাশ বাড়ি বাঁধতে সখী
আজকে উতল পরান হলো,
আয়রে সখী বাঁধ ভেঙ্গেছে
আজ হয়েছে আকাশ
আলো।
মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে
লাল আগুনের গনগনে রঙ
ও সখী লো এই বেলাতে
আজকে সখী দেখব না
রঙ।
আজ আকাশে ভাসব রে প্রাণ
মেঘের আড়াল মেঘ ডেকেছে,
আলিঙ্গনে বাঁধব রে তন
আজ আড়ালে মন
নেচেছে।
মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে
ফাগুন রঙ-এ আকাশ রাঙ্গা,
রবির কিরণ দিচ্ছে র্চ্ছটা
আয় সখী আয়
আয় রে
সোনা।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“Tis the fabulous red cloudy sky”


Tis the fabulous red cloudy sky and
The sun rays are glittering here and there
In the lap of clouds
Oh my love, O my love
Please stretch your wings
To fly  in the sky together with.
We will touch the sky and will
Build our sweet home there.
Oh my love, O my love
Today my heart and soul is
Too much inflamed in such
An environment and I am
Too much excited with such a
Scenario.
Oh my love, please, please,
Please do come with me,
Please do not avoid me today, my love.
I am overwhelming now and do not
Like to listen any reason, Oh my love,
Oh my love.
We will have a hug there and
The clouds' will hide us, my love.
Oh! My love
Please stretch your wings
To fly in the sky
together with.


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "গোলাপের ভালবাসা", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“দোলনচাঁপা”


গুলাবী রঙ এর ঘ্রাণে ভেসে প্রাণ
ভালবাসার উঠল যে রোল,
আকাশ বাতাস মাতলো সে রঙ
গোলাপ প্রাণে দিতেই
দোল।
দোল দুলানি-দুলানি
আজকে দেব শোন রে রানী,
আজ হৃদে মোর প্রাণ জেগেছে
আজকে গোলাপ দিতেই
বাণী।
দোলনচাঁপা খোপায় তোর ওই,
আজ গোলাপের পাঁপড়ি দ'ল,
ভালবাসায় আকাশ উড়ি
চল রে সখী আজকে
চল।
আজ বাগানের মাথার উপর
চাঁদ উঠেছে জ্যোছনা ঢেউ,
আজ পরানে সাধ জেগেছে
প্রেম কলি সে দিক না
কেউ।
আজ গুলাবী রঙ এর ঘ্রাণে
গোলাপ দিলাম তোর ওই প্রাণে,
ভালবাসায় ভরিয়ে ভুবন
দিস না সখী প্রেমের
গানে।
আজ আকাশে............।।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের গতকাল প্রকাশিত "কথা অমৃ-১৭৭", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।(কাল খেয়ালে প্রকাশিত, আজ দিতে হলো আসরের নিয়ম অনুযায়ী অনুবাদ কবিতার মূল কবিতা প্রকাশ দিতে হবে,তাই)
“ধনমালা”


কর্ম গড়ে ভাগ্য তুমি কাঁদছো কেন রব,
ঈশ্বরেতে দোষ দিলে কি
দিবেই ধরা
ভব।
ভবলোকেতে কাঁদন রোদন কেউ না দেয় দাম,
যখন তোমার দিনের আলোক
দিলেই নাকো
দাম।
ফুর্তি করে ফানুস উড়ে আকাশ গেলে উড়ে,
চাইলে না পল রত্তিখানিক,
কি হবে রে
পরে!
এখন কানাই রব দিলে তো, শুনতে রবে কালা,
যতই গাল দেও না তুমি
পাবেই না-ধন
মালা।


লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
Why are you crying so loudly?


Why are you crying so loudly?
Why are you blaspheming
The God almaighty?
Will you be able to get any
Treasure by doing so!
You are the fraud.
There is no value of weeping
In this world and none will give
A penny in pity.
You spent your time extravagantly
Once, when he heard
Your voice and gave you
A lot of treasure.
You did not pay attention to him and
Not you plan your future.
Now, when you lost the luster
You came to him to cry and
To blame him!
The fraud you
Are.


প্রিয় কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ক্রান্তির স্বরূপ", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“ক্রান্তি”


ক্রান্তি সে পরমো সাধিত আরাধন,
সত্য সৎ আস্থা শক্তিতে হয়ে
বলিয়ান।
ভক্তিতে মিলিত দ্রব দানবের বিলিনেতে,
সুষম সাম্যতা গানে, তারি বল
দ'লে মেতে।
এস আজি ধরা সবে সুষম সে কামনাতে,
বল্টন সামাজিক চলো ধরি
মৌতাতে।
ক্রান্তির সোপানেতে চলো ধরি সুরোগান,
হৃদ প্রাণ মন মেতে, সাম্যতা
আরাধন।
দুদিনের দুনিয়াতে কি হবে রে ধনে মেতে,
শ্রমিক আর কৃষকের কেন দিন
দুখে কাঁটে।
বোল ফুটে নাই কেন দীন জনে পথহারা,
সামাজিক উত্থানে চলো মোরা
গড়ি ধরা।
ধারা কেন বহিতে রে কোণে কোণে সমাজেতে,
কান্না সে কেন প্রাণ আজি মাতা
রোদনেতে।
তারুন্য দিশেহারা মতি কেন মন্দ রে,
বকুলেতে ঘ্রান নাই বুলবুলি
ডাকে না'রে।
অশ্রু সে ধারা বহে ধরিত্রী মাতা কাঁদে,
ভূক আর রোগে তাপে শত প্রাণ
অপরাধে।
আজু মঝু মাধবেরে কহায়সি ওগো স্বামী,
জনমেতে ভাবে দীন, নহে কেন
প্রাণ দামী!
চলো আজি বীর সবে ক্রান্তির গাহি গান
সামাজিক বল্টনে সুস্থ সে
গড়ি মান।


প্রিয় কবি নীরা নার্গিস মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কষ্টের ফেরিওয়ালা", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“দে না মা'রে”


দে না মা'রে দে আমারে, কত দিবি বল!
ঢেলেই দে মা আমার বুকে
কষ্ট শত
বল।
জীবনখানি দিলি মোরে, ঝঞ্ঝা ঝড় তুফান ওড়ে-
প্রাণের দরিয়ায়।
দে না মাগো আরও শত, তোরই গড়া
ভব দুনিয়ায়।
ধন্য মাতা কষ্ট সাগর বইতে জীবন তরী,
লহর উছল ভাঙতে সে গাঙ
তোর ওই বিভায়
ভরি।
দে না মা'রে দে আমারে দিবি কত বল!
দে না মাগো চাইছি আমি, কষ্ট শত
দল।
কষ্ট চাই কষ্ট চাই ওরে বিভাবরী,
দিতেই মাগো, মাগছি রে মা
দে না আকাশ
ভরি।
শূন্য মাগো পরান আমার, দিল দরিয়ায় বইছে লহু,
হরেক কিসিম কষ্ট গাঁথা আর বেদনা
অনেক বহু।
গাইতে জীবন কাহন মা'গো রোদন পারাবার,
দে না মা'গো দে না আরো-
নাই রে কিছু, আর
হারাবার।


প্রিয় কবি বিভূতি দাস মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "লাজবতী (কাব্য কণিকা-৭)", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“জয়োগান”


আঁধারেতে শত মেতে শতদল কানাকানি,
দিবালোকে আরতি সে-হতে সখা
জানাজানি।
অস্ত্র সে তূণ ফলা, শস্ত্র সে ধরে লোকে,
নাই নাই নাই গতি-দিবালোক
ভরা লোকে।
তাই চল গান গাই আঁধারেতে জয়োগান,
আজ চল সখী মাতি-আঁধারেতে
মাতি প্রাণ।  


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের একটু আগেই প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৭৮", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“কর্ম”


কর্ম, কর্মী গড়ে দেশ, কর্মে গড়ে জাতি,
জাত জালিয়াত জ্বলছে রে প্রাণ
ধর্ম নামে
বজ্জাতি।
সেই গুণীজন জানতে ধরা মশায় অতিশয়,
যে জন দানে আপন গানে-
আপন বিষয়
তুচ্ছতায়।
তার সে দানে হয় যে ধরা আলোক রোশনাই,
বন্দে সবাই তার সে করম-
চার দিশাতল-ধন্য
তাই।
বদান্যতা হৃদ সে মোতি আলোক জ্যোর্তিময়,
কর্ম সে গান গাইতে জীবন
ধন দান্য আলোক
ময়।


প্রিয় কবি প্রনব মজুমদার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "আদর ও শাসন", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“চিচিং ফাঁক”


হরেক কিসিম মানুষ হেথায়-কেউ ডলে কান নাক,
কেউবা আবার আদর দিয়ে,
চিচিং করে
ফাঁক!
ধন্য মাতা আজব গাঁথা এই দরিয়া ভব,
হেপাক হোপাক দুই পাঁকেতেই
কান্না কলরব।
হেই খানে মন ও জানেমন ধন্য তো'রি ধরা,
আজ পাষানে গান সে রণে-
হৃদ সে লোহায়
গড়া।
বুঝলেন বন্ধুগন।


প্রিয় কবি মুহাম্মদ মৃধা শাহীন মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "রব,,", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“কোরবানি”


রবের দুনিয়া
রব সে বাণী,
সাধতে প্রাণ
কোরবানি।


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ডাল কুত্তা", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“ডালদত্তি”


ডাকিনী যোগিনী
ডাগর ডাগর চোখখানি
ডাক দিলে ঐ সাগর পারে,
ডালায় নিয়ে ভূতখানি,
ডাবের জলের লোভ দিয়ে ভাই
ডাকলো যদি সাধের ডাক
ডাবখানি তার মধ্যিখানে
ডালদত্তি তারই বাস।


ডরবি না ভাই রত্তিখানিক
ডাল দিব রে মন্ত্রপড়া,
ডাক যোগিনী যেই হাঁকিলো
ডাল ছিটাবি দু'চার কিলো
ধুম দিবি রে
দৌড়।


প্রিয় কবি সাকিব জামাল মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কবিতার জনপ্রিয়তা কমেছে-এটি একটি অপপ্রচার", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“কলির কাঁমর”


কবিতা কি আর মানে কবি,
কলির কাঁমর দিলে,
মানুষ কি আর চলতে নারে
কাব্যগাঁথা বিনে।
তা ধেই ধেই-তাতা তাতা
তালতলায় ওই গল্পটা,
মাসি পিশির সেই কাহিনী
খ্যাংরা কাঠি, মোটা
সোটা।
ভাদুর দিনে তাল পাঁকে রে
আষার ঝরায় প্রাণ
অঘ্রায়ণে পিঠা পুলির বিপুল
আয়োজন।
ঝর ঝর ঝর বইছে নদী
সাগর মিলন বারি,
কাব্য কি আর দূর থাকে রে
মানুষ দিতেই
আড়ি।