আজ আসরে লেখা ১৬০০ তম কবিতা।


রাত ১০/৫৪ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের ১৫ নম্বর কবিতাটি, "আমি হেথায় থাকি শুধু"", কবিতাটি


তাহার লেখাটি এইরূপ।"আমি হেথায় থাকি শুধু"


আমি হেথায় থাকি শুধু
গাইতে তোমার গান,
দিয়ো তোমার জগৎসভায়
এইটুকু মোর স্থান।


আমি তোমার ভুবনমাঝে
লাগি নি নাথ কোনো কাজে,
শুধু কেবল সুরে বাজে
আকাজের এই প্রাণ।


নিশায় নীরব দেবালয়ে
তোমার আরাধন,
তখন মোরে আদেশ কোরো
গাতে হে রাজন।


ভোরে যখন আকাশ জুরে
বাজবে বীণা সোনার সুরে,
আমি যেন না রই দুরে
এই দিয়ো মোর মান।


আমার লেখাটি এইরূপঃ-"আমি হেথায় থাকি শুধু"


আমি হেথায় থাকি শুধু
সইতে থাকি রব,
গাইতে থাকি প্রভুর বাণী
নিনাদ দিতেই
ভব।
ভবনদীতে সুখ নাই রে
কানাই ওরে গড়লি কি!
কান্না দিয়ে মুরলি চাদর
চাঁদ সাগরের
ভবনদী।
আমি হেথায় বইতে থাকি
রব দিয়ে তোর বাণী,
হেথায় আমায় ভার দিয়ে তুই
আমিই পাঁঠা
কোরবানি।
বলির পাঁঠা বানায় মোরে
কলম দিলি হাতে,
আর দুঃখ দেখতে কানাই
হৃদয় দিলি
তা'তে।
দে না কানাই দে'না দিব্য
আশির্বাদ ওই আমার মাথে,
ভুলায় দিতে যেমন পারি
গড়তে ধরা দুইটি
হাতে।
আমায় গড়ায় রইবে না দুখ
বইবে না'রে চোখের পানি।
না র'বে কেউ অন্ধ দ্বারে
দে'না আমায়
বৈঠাখানি।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ
(১৬০০ তম কবিতা)


I am here to absorb the
Pain and sorrow only and
To spread the message of the
God almighty throughout
The world.
This is my job as given
By thee.
And to doing so I got amazed  
Observing the pain and sorrow
In each all direction here.
I surprised to think that
What a poor world!
The creation of God almighty.
What a poor job thy, you engage me!
You have made me the scapegoat
Here and not paying any attention
To them.
You have given me the pen and
The soft heart and soul to
Realise the pain and sorrow.
What a great job you have done!
My lord, you have done.
It will be my pleasure
If you please give me
Your divine power of creation.
I promise I will create a better world where
There, each and all will be equal
There will be no pain and sorrow at all.
In my creation, my lord,
Oh my lord.


বিকাল 07/04 মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের ১৪ নম্বর কবিতাটি, "আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই", কবিতাটি


তাহার লেখাটি এইরূপ।"আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই"


আমি বহু বাসনায় প্রাণপনে চাই,
বঞ্চিত করে বাঁচালে মোরে।
এ কৃপা কঠোর সঞ্চিত মোর
জীবন ভ'রে।


না চাহিতে মোরে যা করেছ দান
আকাশ আলোক তনু মন প্রাণ,
দিনে দিনে তুমি নিতেছ আমায়
সে মহাদানেরই যোগ্য ক'রে,
অতি-ইচ্ছার সংকট হতে
বাঁচায়ে মোরে।


আমি কখনো-বা ভুলি, কখনো-বা চলি,
তোমার পথের লক্ষ্য ধরে-
তুমি নিষ্ঠুর সম্মুখ হতে
যাও যে সরে।


এ যে তব দয়া জানি জানি হায়
নিতে চাও ব'লে ফিরাও আমায়,
পূর্ণ করিয়া লবে এ জীবন
তব মিলনেরই যোগ্য করে,
আধা-ইচ্ছার সংকট হতে
বাঁচায়ে মোরে।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ  "আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই"


আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই
উদিত রবির গাইতে পরান
কেঁদে কেঁদে রব চাইতেই রই
মান কি অনেক-অনেক
ধন।  
দেবারতি দিয়েছি দেউলে তোমার
কামনা পুরিতে সাধ,
না পাওয়া ধন-ধনের আশায়
লভি সে অব-
সাদ।
আমি দেউলে দউলে অনেক ঠুকেছি
ক্রন্দন রত শির,
শির নেহারি তোমারে ডেকেছি
রইলে বধির।
রুধির ধারায় আগুন মেলেছি
লভিতে হাজার মানিক রতন
রুদ্ধ সে দ্বার দাওনি প্রভু
সেধেছি তোমায় অনেক
যতন।
আজ যে আমি তৃপ্ত পরম
না চাইতেই ধন কি দিলে
হৃদয় দিলে মন্দির সে
বাঁধতে পরান অরূপ
রতন।
মিলতে তোমায় আশ সে বিলীন
ধন বাঢ় আর জ্বালতে আমায়,
মগ্ন মধুর প্রেম সে ভাবে
দিবানিশি মিলতে
তোমায়।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ


It was my desire that I will shine
As like as the rising sun
Having a lot of gems and wealth
With me and so
I always worship you with the prayer
To get a lot of wealth
In the past.
It was my strong desire to be
The rich one in the society.
So I visited too many temples
And I devoted mine into thy
To get my dream true.
I played a lot in my business dishonostly
To get more and more.
But, Thou never pay attention to
My desire to give me a lot of
Gems and the wealth
To become me rich person of the
Society
You never, you never, my lord.
But I am very much pleased today
That you come to me
Surprisingly.
It was beyond my expectation that
I could ever be able to get mixed  
With you thee.
You reside in me all the time now.
I am getting myself amazed that
Surprisingly I get lost my
Desire of wealth
Getting mixed with you. my lord.
I have the interest in the
Gems and Wealth any more.
My lord, I need thy only.
It is my desire my lord
Now.


দুপ্রহর ৩/১০ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের ১৩ নম্বর কবিতাটি, "হেথা যে গান গাইতে আসা আমার", কবিতাটি


তাহার লেখাটি এইরূপ।"হেথা যে গান গাইতে আসা আমার"


হেথা যে গান গাইতে আসা আমার
হয় নি সে গান গাওয়া।
আজও কেবলি সুর সাধা আমার
কেবল গাইতে চাওয়া।


আমার লাগে নাই সে সুর, আমার
বাঁধে নাই সে কথা,
শুধু প্রেণেরই মাঝখানে আছে
গানের ব্যাকুলতা।
আজো ফোটে নাই সে ফুল, শুধু
বহেছে ক হাওয়া।


আমি দেখি নাই তার মুখ, আমি
শুনি নাই তার বাণী,
কেবল শুনি ক্ষণে ক্ষণে তাহার
পায়ের ধ্বনিখানি।
আমার দ্বারের সমুখ দিয়ে সে জন
করে আসা-যাওয়া।


শুধু আসন পাতা হল আমার
সারাটি দিন ধ'রে,
ঘরে হয় নি প্রদীপ জ্বালা, তারে
ডাকব কেমন ক'রে।
আছি পাবার আশা নিয়ে, তারে
হয় নি আমার পাওয়া।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ-"হেথা যে গান গাইতে আসা আমার"


হেথা যে গান গাইতে আসা আমার
ভবলোকের এই দরিয়ায়,
গাইতে লাগি চোখের জলে
আর পাইনা কূল কিনারায়।
হেথা যে গান গাইতে আসা আমার
দিলেন আমার কন্ঠে তিনি,
তিমির কালো দেশ রজনী
তমানিশার ধ্বনিই শুনি।
ব্যর্থ পরান দিক বিদিকে
ঊষার আলোক নাই রে দেখা,
উছল প্রাণে নাই রে গীতি
প্রেম সে ভাব প্রীতির রেখা।
মানবতার খাদ কিনারে,
হিংসা ও দ্বেষের দ্বারে
ঘাপটি মেরে প্রান কেড়ে নেয়
সিংঘ থাবায় ওই দুয়ারে।
গাই সে গান ভবের গীতি
রব সে দিলেন মোরে,
সে গান গেয়ে ফিরছি রে ভাই
দেশ দুনিয়া দ্বারে।
আয় না আয় আমার গীতে
একটু দিতেই সাড়া,
আর কিছু তো না চাই রে ভাই
হৃদয় ধরে দাড়া।
ছিন্নমূলে চাইছি যে রে
ভালোবাসার গানটি গাই,
আয় না রে ভাই ছাতার তলে
আজ প্রেমেতে হারিয়ে যাই।
হেথা যে গান গাইতে আসা আমার
ভবলোকের এই দরিয়ায়,
গাইতে লাগি চোখের জলে
আর পাইনা কূল কিনারায়।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ


The purpose that thee send me
In the earth is nothing but
To spread his message
Throughout the world.
So he gives me the feelings
In my heart and the skill of writing-
To make marvelous lyrics
What he wants to speak
To the peoples of this earth.
Getting the feelings I could see
And feel the great misery and
The blackout of sin, that entirely
Covered the world.
There are no hopes at all anywhere.
Humanity get down and red alarming situation.
Is formed.
All the people has became jealous
And they always stay in enmity.
All the people are opportunist and
Do not hesitate at all to
To take opportunity instead of
Stretching a kind hand in sorrow and pain.
So, he send me here to sing
The song of love and to spread it
Throughout the world,
In the form of beautiful lyrics.
So I always sing the song of love
And compassion.
I pray to you to hear my song
And realize it by your heart.
I need the love and compassion only
My dear brother and sister.
Please, please, please come
In the platform of love.
Please, please, please.


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কাব্য-সর্বশ্রী কবিসম্মান", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“গুণীজনা”


মুখরিত গগনেতে বিহঙ্গ কলতান
মধুর সে বুলি সনে অঝোরেতে
বরষণ।
জ্ঞানী গুণী দিতে মান মান্যতা তারি গলে,
হৃদয়ের কমলেতে ঊলুধ্বনি
বেজে চলে।
আজি প্রাণ মাতোয়ারা ফাগুনেরি বাতাসেতে,
ভান্ডারী লক্ষ্ণণ গাহে গান
শ্রদ্ধাতে।
কবিতারি আসরেতে হৃদ প্রাণ মন ধরি,
গুণীজনা লক্ষ্ণণ জ্ঞান ধরা
ভান্ডারী।
তোহে প্রাণ প্রণামেতে জোড় করে ধরি হাত,
আজি তোহা সুবাসেতে ভেসে যায়
সুপ্রভাত।


প্রিয় কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "রঙিন চসমা-(ব্যঙ্গ)", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“জোলুস”


রব বাণী তার জলুস ভরা মানুষ আজিকের,
মিষ্টি মধুর ডাক দিয়ে যায়-
সে ডাক ক্ষণি-
কের।
ক্ষয়িষ্ণু আজ ধরার ডালি ডালিম ফলে নাই,
দাঁ কুড়ালে চলছে ধরা-
হৃদ সে বাটি
নাই।
বাটিত বাটির যুদ্ধ সোপান আর সে জোলুস ধরা,
রঙ বেঙর এর খোলস তলে-
আমরা ফলের দামড়া
বড়া।
আম তো ফলে অনেক গাছে পোকার যেন চাঁই,
হলুদ বরণ দৃষ্টি পাকা ভোগাস
ভিতরটাই।
তাই কেবলি ফানুষ ওড়ায় মানুষগুলান আজ,
ভ্রান্ত দিশা ব্যর্থ প্রনয়
হিংসা ধরা
রাজ।
চল মামুনি দেখবি যদি মাদার দেখায় খেল,
আর ভেল ভেল জোলুসভরা
মানুষ গুলার
ঢল।
ঢল ঢলানি প্রেম কি বাণী ওড়ায় কেমন মাঠ,
লজ্জায় লাম মুখ হয়ে যায়
কিট কিটে হয়
দাঁত।
রব বাণী তার জলুস ভরা মানুষ আজিকের,
মিষ্টি মধুর ডাক দিয়ে যায়-
সে ডাক ক্ষণি-
কের।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের একটু আগেই প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৯৩", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“পরান বিধি”


হায়রে মন মানব ধন নিত্য পরান বিধি
নৃত্য ধরিস পরের চূলার
জীবন নির-
বধি।
রইলে সুখে পরান মাতিস কান্না দিতেই তুই,
তোর লাগেনা আর যে ভাল
দেখলে সুখের
ভুঁই।
আপন ধারায় বইতে নদী কুল কুল তার জল,
জীবন নদে বাঁধতে রে সাধ
সাধ্য কি তোর
বল!
সাধবি কি'রে আপন ধারায় হৃদখানি তোর কই,  
চটকে বারিক আঁদায় কলায়
গড়তে চলিস
ভূঁই।


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "রামাকান্ত", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“রঙ্গনাথের কারখানা”


রাখতে মান নানা তখন
নাক কাটা সেই তার,
রামগরুরের ছানার মতই
রাগ রাগ মুখ
ভার।
রইতে নানি সাধ্য কি আর
রব কি সে তার নানা,
রাবণ যেন রুদ্র তার
রাক্ষসেরই
গানা।
রইতে কি আর ধারে কাছে
রংচং মুখ নানি,
রাগ দেখিয়ে নাপিত খেলো
রগরগানী সেই
পিটানি।
রব রব সে দারুন ধরা
রঙ্গখানি সেই তামাশা,
রথের মেলায় যেমন দেখায়
রঙ্গ নাট্য যাদের
পেশা।
রইব না আর নানার ঘর
রইতে ভাগি সেই ঠিকানা,
রব দিয়ে রে দৌড়ে ভাগি
রঙ্গনাথের কার-
খানা।


প্রিয় কবি শ ম শহীদ মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "হালচাল" কবিতার উত্তরে এক মিনিট আগে লেখা কবিতা।


বাঃ বাঃ দাদা, দুলকি চালে
ধরতে ধরা বেশ,
আর কি চলে আর্তনাদে
এই তো আছি
বেশ।


ভবের দেশে হিতাক বাড়ি
সাম্যতারই গল্প নাই,
সুর না ধরে ধূপধূনাতে
কামেই মেতে
যাই।


প্রিয় কবি সোমেন রায় মহাশয়ের সেদিন প্রকাশিত "সুতনয়ার চিঠি ও আমার প্রলাপ", কবিতার উত্তরে শুরু হয়েছিল পথচলা। পৃধিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আধুনিক কবিতা লেখার পালা। প্রতিদিন এতখানি করেই লেখা হবে। ১০০০ লাইনের আগে কবিতা শেষ হবে না।
(আজকের পর্বটি প্রিয় কবি মনোজ ভৌমিক(দুর্নিবার কবি) মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কেমন আছো প্রিয়ে", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা।)


"সুতনয়া"
সুতনয়া, তোমার চোখের অশ্রুজলে,
আজ ভাসালাম আমার জীবন তরনী,
তোমার অধরের মৃদু কম্পনে
চঞ্চল হলো আমার বসুন্ধরা,
অগনিত পুষ্পের কলি যেন
আছড়ে পরছে আমার অঞ্চল।
হৃদয় প্রবন তোমার চাহনিতে আজ
কেঁপে উঠেছে ধরা,
সুতনয়া তোমার বিবেকের ধ্বনি
যেন শুভতে পাচ্ছি সুতনয়া,
সুতনয়া তুমি কি যাবেনা!
সুতনয়া তুমি কি যাবেনা।
ওই ভেসে যায় সুজন মাঝির তরী,
ডাকছে তোমায় সুতনয়া,
ডাকছে সুজন মাঝি।
সুতনয়া আর দেরী নয়, আর দেরী নয়,
সোনার তরীতে সোনার গড়া দেহশৌষ্টব,
ঝলমলে হয়ে উঠব মেদিনী,
রুক্ষতার অবসানে হেসে উঠবে ধরা,
সুতনয়া, নিরব কেন! নিরব কেন আজ!
সুতনয়া, আজ এসেছে সেই ফাল্গুনি,
হেসে ওঠার দিন তোমার,
সুতনয়া, হাসো হাসো,
হাসো সুতনয়া, হেসে ওঠো
একবার।