(আজ আবার অনেক বেশি লেখা হয়ে গেছে, যেটা ইচ্ছে পাঠ করবেন, সম্পাদনা ঠিকমত প্রকাশের পর করে দেব)


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "রানার কবি রানার" কবিতার উত্তরে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি।  


(বাংলা কবিতা সাহিত্য আসরের কবি মহারথী স্বনামধন্য আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় শ্রীমান লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের চরণকমলে আমার উৎসর্গীকৃত কবিতা)


শ্রদ্ধাঞ্জলি


মোর হৃদয়ের দোরে দ্যোদুলো দুলিল কাব্যের মহারথী,
প্রণাম হে পূজ্য বরণ-রুধিল শ্বাস আকাশ বাতাস
দিতেই তোহায় আরতি।
হৃদ ভারতী উদ্ভাসিত কলির চরণ মেতে,
আজ ভাসিলাম হৃদ প্রাণ মন
তোহার বন্দনাতে।
মহান সে প্রাণ ভান্ডারে জ্ঞান, জ্ঞান ভারতীর দেশে,
ধরতে সোপান গাইতে সে গান
তোমায় ভালোবেসে।
আজ দখিনা বইতে বাতাস ফুরফুরে প্রাণ গাইতে মানব,
রক্ত লহু বইছে ধরা দশ দিশাতে
কপট দানব।
আজকে সে রণ উব্ধ গগন বাজাও রে ওই ঊলুধ্বনি,
আজকে মাতি মাতম মানাই ধ্বংস পানে
বজ্জাতি।
আজ আগুনে খেলতে হোলি মানব জাতের উদ্ধারেতে,
শস্ত্র ধরে পরাণ মাতি মুষ্ঠি ধরে প্রাণটি
হাতে।
ওই শোন রে মাদল বাজে দশ দিশাতে রব সে ধ্বনি,
আজ ভাসা রে অরুন তরুণ-আজকে সে পল
আকাশ বাণী।
জাত বজ্জাত জ্বাতের জ্বালা আজ আগুনে পোড়াই চল,
আয় আগুয়ান আর রে দেশ-আজ গড়ি সে
সৈন্য দল।
আজ সে রণে ভাঙবো শত জালিয়াতির সোপান তল,
আয়রে তরুন আয়রে কাঁচা-ছাড় রে আজি
মায়ের আঁচল।
মুষ্ঠি ধরি খর্গ হাতে হর হর বোল মহাদেব,
আজ দিয়েছেন মা যে মোদের
হুহুঙ্কারে সেই
আদেশ।


সকাল ১১/৪৬ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলী কাব্য মালঞ্চের ৩৮ তম কবিতাটি "চাই গো আমি তোমারে চাই"।
তার লেখাটি এইরূপঃ-
"চাই গো আমি তোমারে চাই"


চাই গো আমি তোমারে চাই
তোমায় আমি চাই-
এই কথাটি সদাই মনে
বলতে যেন পাই।


আর যা-কিছু বাসনাতে
ঘুরে বেড়াই দিনে রাতে
মিথ্যা সে-সব মিথ্যা, ওগো
তোমায় আমি চাই।


রাত্রি যেমন লুকিয়ে রাখে
আলোর প্রর্থনাই-
তেমনি গভীর মোহের মাঝে
তোমায় আমি চাই।


শান্তিরে ঝড় যখন হানে
শান্তি তবু চায় সে প্রাণে,
তেমনি তোমায় আঘাত করি
তবু তোমায় চাই।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ-"চাই গো আমি তোমারে চাই"


"চাই গো আমি তোমারে চাই"


চাই গো তোমারে চাই
তোমারে আমি চাই,
বৃষ্টি বাদল প্রবল ঝড়ে,
শঙ্কা পরাণ জীবনতলে,
খুনসুটি প্রাণ সইতে নারি,
ভবসাগরে দিতেই পাড়ি
তোমায় আমি চাই।
চাই গো তোমায় চাই তোমারে,
তোমায় আমার চাই।


সেদিন বাসর সজ্জাবেলায়
দিয়েছিলেম প্রাণ সজনি,
জীবন বেয়ে কালের স্রোতে,
আগুন প্রাণে জ্বলতে খনি,
ও সজনি ভুলতে সে প্রেম,
ভব সাগরের বৈঠাখানি,
ও সজনি ও সজনি।


আজ বিকেলের অস্তাচলে
গিয়েছিলেম তোমায় ভুলে,
অনেক দোলা সাগর দুলে,
চাইতে আজি ছিন্নমূলে-
গাইতে পরাণ প্রেমের সে গান,
আজ তোমারে বাঁধতে চাই।
ও সজনি ও সজনি
চাই গো তোমায়
চাই তোমারে, আমি চাই।


বৃষ্টি বাদল প্রবল ঝড়ে,
শঙ্কা পরাণ জীবনতলে,
খুনসুটি প্রাণ সইতে নারি,
ভবসাগরে দিতেই পাড়ি
তোমায় আমি চাই।
চাই গো তোমায় চাই তোমারে,
তোমায় আমার চাই।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজিতে করা এইরূপঃ-
“I want you”


I want you, I want you,
To sail the crazed bay of life
Where roaring and flashing of
The devils are going on,
All there are danger and danger
Droping constantly all
The time.
On that day of marriage I promised to you
That I will donate to you my life
But in the sea of life,
It ruined and
I had forget you with
The cruelty that we made each other
Since long.
Oh my dear
I get lost and forgot it.
After too many sweeming in the sea of life,
I have realized the life and
Now I sing songs of love,
Oh my dear
I want to bind you today.
I have to pay a
Homework.
Please stretch your wings towards
Me.
I love you, I love you
Darling mine.


আমার লেখা খেয়াল ৩৫ তম পর্বে প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের কমেন্টে উত্তরে লেখা কবিতা।


“তেরো কোটি”


তের লক্ষ! তেরো কোটি! হায় হায় বুল মারবে নাকি!
কেমন তেমন কয় রে বুল-
দূর উড়ে যায় প্রাণ
পাখি।


শিষ বাজানি বন্ধ কেন সন্ধ রে তুই করিস নাকি,
আরে বুল সেই তো লেখে-আমার নামে
দেয় সে
ফাঁকি!


জানিস বুল কইলে এমন দুই চোখেতে ধারা বয়,
কাঁদতে আমি শিশুর মতই
গাল দুখা'নি বয়ে
যায়।


দুষ্টু ছিলেম তখন তো ভাই এমন তরা কাঁদি নাই,
এখন কেন অশ্রু ঝরে-যখন ভাল
হলেম ভাই!


প্রিয় কবি মূলচাঁদ মাহাত মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কাব্য-ফসল", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


অমৃত


এই তো জীবন যার মন কাব্যেতে লীন
শত ধায় শত ব্যথা-নাহি মন
নাহি হীন।
অমলিন রাশি লেখা ঈশ্বরে কতকথা,
যেন হৃদ বহে ধারা ফল্গুর
ইতিকথা।
আজু মঝু হারিয়েছি  হৃদ প্রাণ গহীনেতে,
আজি প্রাণ আসরেতে-কবি গান
মহরাতে।
মহলেতে নাই সুখ নাই পল শান্তি সে,
তাই প্রাণ অক্লেশে, কবিতায়
গেনু ভেসে।
তারি দেশে চারিভিতে গঙ্গা সে বহে নদী,
ধারা তারি অমৃত-চাহে প্রাণ
নিরবধি।


প্রিয় কবি বাংলাদেশী জিসান মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "আজ প্রকাশিত "আমার সুজনা আর তাঁর আমি" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


মঙ্গল গীতি


আজি দখিনা হাওয়ায় উড়েছে হৃদয়,
বাঁধ গেছে ভেঙ্গে............।  
আজি সখী দাও, ধরা দাও
নিথরো নিশীথ বীণে।
আজিকে পরাণে বহিছে ধারা
মঙ্গল গীতি রব,
আজিকে সখী প্রেম নিবেদন,
রহিবে কি নীরব।
নিথর আমার প্রাণ যে আজি
সখী তোহে ভবনাতে,
ও সখী লো শুধাই তোরে
আসবি কি না পরাণ
মেতে?
তোর আছিলায় দুঃখ দিলেম
মা যে আমার প্রাণের প্রিয়,
তাও কি তোর হৃদ না মানে
আজ বানালি
জর্তুগৃহ।


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কালা!", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


তা তা থই থই


ওরে বুল বুলবুল শুন কানে কানে কই,
কবি তার মতিগতি যেন
তা তা থই থই।
ঢল মেতে কাব্যেতে লিখে দেয় রম্য সে,
আর আমি দুধ ভাত-খাই শুধু
চেটে চেটে।
কবিতাই জান কি'রে বুলবুল চুপ কেন,
ওরে ভাই কিছু বল, বল মোর
গেল যেন।
গেনু তাই গেহু ক্ষেতে যক্ষের ধন পেতে,
ওরে ভাই ওঠে নাই, মোর জানা
বিদ্যেতে।
তাই ভাবি সন্যাস দিব দারি সংসারে,
ভাল লাগে না'রে বুল-কাব্য কি
দরকারে।
দরবারে দরবেশ কহে কিছু কথাকলি,
শুনে ভাই লজ্জায়, দুই হাতে
কান ম'লি।
কলি কলি কবিতায় তাই আমি লিখে যাই,
হিংসা ও বিদ্বেষে-নাই ভাই
প্রাণ নাই।
তাই চাই ভালোবাসা অন্তরে অমলিন,
কবি তোহে প্রণামেতে
আজ আসি, মত
দিন।


প্রিয় কবি সরদার আরিফ উদ্দিন মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "বলা হয়নি তাকে" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


উদ্যম


শ্রম উদ্যম আর ভালোবাসা
গড়ে সে শান্তির নীড়,
যে পাখি ডানা ভাঙ্গা
কেমনে উড্ডিন পবন
নিবির।
থাকে থাকে থাকে থরে থরে থরে
সজ্জিত ধন রাশি,
কেমনে পশিতে গৃহতে সে বাস
বিনে উদ্যম
ভাসি!
নিমজ্জিত ধরা সে হাসে
বেদনার কূলে রাশি,
যাপিত নির্ঘূম রজনীর অবসানে
উছল কিরণেতে উদ্যমে
মাতি।


প্রিয় কবি তমাল ব্যানার্জি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ফস্কা গেরো" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


নোবেল


খুব লিখেছেন খুব লিখেছেন গিন্নি তো কয় বেশ,
আমার বাড়ি আসন দিলে দেখতে পাবেন
তার ভেষ।
খর্গ খাড়া হৃদয় হরা কলকাকুলি বুলি সে,
এমন তেমন না হয় দাদা
খুঁজতে রই পথের
দিশে।
অন্ধ যে হয় আঁখ দুখানি দুখের সে গল্প অতি,
রব তুলে কন কাজ কি নাই কেন সময়
কাব্যে মাতি।
পাইসা কই পাও কি লিখে পা দুখানি চালাও বেশ,
পাইচা চাই, পাইসা চাই-কান থেকে তার
যায়না রেশ।
রেসের ঘোড়া নই তো আমি দৌড়বিদও নই,
কেমন করে বুঝাই তারে-নোবেল
আনবই।


আলোচনা বিভাগে আজ লেখা প্রিয় কবি মোঃ জসিম উদ্দিনের কবিতা "স্মৃতিচারণে" কবিতার আলোচনায়। আলোচনা বটে তবে কবিতাও। তাই কিছু সম্পাদনা করে কবিতার আসরেও দিলাম সে লেখা।


“গানে গানে মেতে উঠি ধরা”


তাই তো! জীবন নশ্বর, কখন সে ফুল ঝরে যাবে
কে বলতে পারে।
মা বাবা ভাই বোন একান্ত আপন কেউ রবে না,
কেউ রবে না ভবের দরিয়ায়।
রয়ে যাবে শুধুই স্মৃতি
আর বিস্মৃতি।
কেউ কি তখন ডাক দেবে আপন ভেবে,
ব্যথায় ভেসে প্রাণ স্মরণে আনবে সে
আনন্দঘন দিনে পরশ গুলি।
দুফোঁটা চোখের জলে অন্তর
দেবে সমর্পণ।
ভবসাগরে নিমজ্জিত প্রাণের বন্যায়
কেউ কাউকে মনে রাখে না।
কালের স্রোতে একসময়
বিলীন হয়ে যায় সমস্ত
স্মৃতিগুলি।
অম্লমধুর সম্পর্ক ইতি টানে
বিস্মৃতির দরিয়ায়।
বর্ত্তমানে জীবন অনেক অনেক গতিময়,
নারকীয় যাতনায় বয়ে চলে প্রাণ।
কঠিন হয়ে উঠেছে দুনিয়া।
পারস্পরিক সম্পর্ক হয়ে উঠেছে
জটিল থেকে জটিলতরো।
ভাই ভাই এর সম্পৃক্ততা নেই,
মা বাবা ভগ্নীর সম্পর্কেও
জিবদ্দশাতেই একসময়
দারি পরতে চলে।
বৃদ্ধাশমে নারকীয় যাতনায় আশ্রয় হয়
পিতা মাতার। অর্থই আজ জীবনের
চরম থেকে চরমতম প্রাপ্তি
বলে মনে হয়।
সম্পর্ক গুলি মাঝ দরিয়ার
ভাসতে থাকে।
কিন্তু এর মধ্যেই কিছু কিছু ব্যত্যিক্রম অবশ্যই থাকে,
থাকতে বাধ্য। তারা তাদের জীবদ্দশায়
এমন কিছু কাজ করে যান,
সে দান হাজার হাজার বরষ অম্লান হয়ে থাকে
হৃদয়ের দরোগায়।
তাই তো করি আরাধন আর আহ্বান।
আসুন জাগুন, ফাগুলের গুলাবি
রঙ-এ রাঙ্গিয়ে নি আমাদের
হৃদয়।
প্রেম ভালোবাসা সম্প্রীতির বাঁধনে
একসুত্রে বেঁধে ফেলি জীবনটা।
প্রেমময় আনন্দঘন সে কাননের সিঞ্চনে
প্রাণকে করে তুলি
গতিময়। যেন যেন যেন,
চির অম্লান থাকে সে
স্মৃতি।
চলুন সে দিশায় অগ্রসর হই  
গানে গানে মেতে উঠি
ধরা।


প্রিয় কবি সুব্রত নন্দী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "মানুষ" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা অণু কবিতা।


প্রথা


প্রকৃতি বিপন্ন হলে
ধ্বংস ইতিকথা,
মানব সাধ্য নাহি
রুধিবারে সেই
প্রথা।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের একটু আগেই প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৬৮" তম কবিতার উত্তরে এইমাত্র লেখা।  প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৬৮" তম কবিতার উত্তরে এইমাত্র লেখা।


বন্দনা
কালো তার মসনদে হদ্দ সাধু তার ভেষ,
গোসাই সবে ধন বারেতে পলক
অনিমেষ।
কান্ড সে তো ভান্ড বড় আড়াল পেতে রয়,
ধর্ষণ আর খুন খামারি
হয় সে অজানায়।
আহা! আজ খুলিতে মোনায়েম সাব সাহিত্যেরই বাড়ি,
দেখ মদনা দেখ রে কানাই-করলে
বাড়াবাড়ি।
আজ আছিলায় প্রণাম কবি ধন্য তুহি ধরা,
আজ তোহারি বন্দনাতে-হৃদ সে
মনোহরা।


প্রিয় কবি এস এম আলতাফ হোসাইন সুমন মহাশয়ের আমার প্রকাশিত খেয়াল ৩৫ তম'তে কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


ছাড়ব না


আপনাকেও ছাড়ব না প্রিয় কবি শুধু পাইতে দ্যান,
রসুন আর আর আদা বাইটা
রে বুল রে দ্যানা
দ্যান।
ফুল পাপরি সবই গিলুম ঘন্টি দিব নাইড়া,
এমন লিখ্যা লিখা দিমু-পরাণ
যাব ভইরা।
হেই বুলবুল কাল হতি ভাই হেই কবিরে লক্ষ্য রাখিস,
কি বাণী দেয় কাব্য গাঁথায়,
আমার কানে শুধুই
পাতিস।
পাতাল কি'বা মাতাল রে'বে ছাড়ব কিছুই না ররে বুল,
তুই বাজাবি শুধুই শিষ, আমি ছাড়াই
চামরা চুল।


প্রিয় কবি শ.ম. মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "আয়কর" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


হপ্তা


হপ্তা রে বাবা হপ্তা জি টি ট্যাক্সো কয় যারে
তুমুম এবার জুলুম ধরে,
চ বুলবুল গানটা নিয়ায় যামুই এবার
দ্বারে দ্বারে।
হেইখানেতে আসর পানে নাই পাইসার বুলি রে,
ঘর গেলে বউ গলা ফাঁটায়
কলকাকুলি বুলি
বে।
আই ব্যাটা তুই শিষ বাজালি করিস কেন রঙ্গ রে,
ভাবলি কি'রে দাদাগিড়ি ধরতে আমি
পারবো না'রে!
রব বাণীতে কাঁপিয়ে ধরা শন শন শন রব তুলি রে,
এমন তেমন নয় রে বুলি-দাদার দাদা
আমি বে।
আরে আরে! গানটা বুলি, গান কেন রে ধরলি বে,
আরে ভাই পিস্তল পিস্তল, আনবি আসল
খেলনা না'রে।