মাঝরাতের ই কীর্তনেতে আছেন মেতে দাদা দিদি
সামনে দিয়ে সুঁচ গলে না পিছন পানে বয় যে নদী।
হাপর টানা শ্রমিক কৃষক তার উপরে মাঝলে জাত
কুয়ার ব্যাঙ হয়েই সবাই পাবার আশায় ধরছে হাত।


ঝাণ্ডা লয়ে মিছিল করে শ্লোগান তোলে উচ্চ রবে
দাদার হাতের কেরামতি; ভাবে বোধহয় তারাই পাবে।
দাদার চেলা নন্দ কিশোর দল বাধে সব অধিক রাতে
লাজ লজ্জা শিকেয় তুলে মদ মদিরা নারীর হাতে।


কোন পাড়াতে কোন বাড়িতে তন্বী নারী নয়না পরী
আগাম খবর প্ল্যান করে নেয় কেমন হবে হুড়োহুড়ি।
দাদার আবার হুকুম আছে মুখটা যেনো যায় না চেনা
খরচ কিছু করতে দাহক আগুন ঢেলে মারতে কী না।


এসব যা হচ্ছে জেনো এদের পিছে অনেক হাত
জন মনেতে মানুক বা না; বলছি আমি আসল বাত।
একটু ইধার উধার বোধহয় এবার কিছু ঘটেই ছিল
তাই তো ওদের মেরে ফেলার দাদার থেকে হুকুম এলো।


যে দেশ চালায় মূর্খ বাঁদর সে দেশ কী আর হীরের দাম
বাঁচলে হলে মানতে হবে দেখতে হবে অনেক কম।


প্রতিবাদী লেখা, "বজ্জাতি"


বর্গী হানায় চুলোয় গেছে; দেশ ও দলে হীরক মোতি
উপর নিচ , 'ডাইনে বামে; নাঁচন কোদন বজ্জাতি ই।
ঘুঘুর বাসায় আপণ পাশায়
চলছে সবাই নেশায় নেশায়,
দিচ্ছে ছোবল, হচ্ছে প্রবল; পাচ্ছি আভাস ধ্বংসের ই।


(আপণ= বিপনন কেন্দ্র বা দোকান)