আমি সবসময় বলে আসি বা এসেছি প্রথম লাইনটা যা ইচ্ছে লিখুন। দিশা না হয় পরে ঠিক করবেন। যেমন , আমি যদি লিখিঃ  "ঐ যে ভোদর পরায় নোলক সুন্দরী ওই গাল", ইচ্ছে হল লিখলাম।  ভাবি এবার দিশা দেব এ বাক্যটিকে। এমন কথাতে রম্য ছাড়া আর কী ই বা হতে পারে! তাহলে সে দিশাতেই যাই। দেখুন, সুন্দরী বানানটাতে সন্দেহ হচ্ছিল। ছেড়ে দিলাম আপাতত সে চিন্তা। এটাকেই আমি আমার এলিমিনেশন থিওরি বলে থাকি। পরে দেখব কিন্তু যে আবেগে মোথিত হয়ে লেখাটি শুরু করেছি তা ছাড়ব না। আবার যাই কবিতার প্রসঙ্গে,


ঐ যে ভোদর পরায় নোলক সুন্দরী ওই গাল
তাই কী  ভালো লাগতে ভালো আধুনিকার
ভাল। (ভাল মানে কপাল)


দেখুন কী সুন্দর একটা চিন্তা চলে এল মাথায়। সেটা হলো আধুনিকা রমণীকে নিয়ে ব্যঙ্গ করবার। হাঃ হাঃ


ঐ যে ভোদর পরায় নোলক সুন্দরী ওই গাল
তাই কী  ভালো লাগতে ভালো আধুনিকার
ভাল। (এবার দিশা পেয়ে গেলাম আর তাই ডুবে যাব কবিতায়)
ভাল সে তো ভালোই থাকে সিঁদুর কে বা দেয়
পশ্চিমী ঐ হাওয়ায় ভেসে, বাঙলা দেশে
হায়।
হায় হায় রে  ভায় হায় হায়।


কবিতাটি পরে সম্পন্ন করবো। পারলে আপনিও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন লেখাটিকে।


আন্তরিক শুভকামনা সহ আপনাদের প্রিয় সঞ্জয় কর্মকার।


(বানান ভুল থাকতে পারে কারণ আমি আবেগে লিখেছি এতটুকু, বানান বা ভুলে নজর দেই নাই।


ঐ যে ভোদর পরায় নোলক
সুন্দরী ওই গাল
তাই কী  ভালো লাগতে ভালো
আধুনিকার
ভাল।
ভাল সে তো ভালোই থাকে-
সিঁদুর কে বা দেয়
পশ্চিমী ঐ হাওয়ায় ভেসে
বাঙলা দেশে
হায়।
হায় হায় রে! ভায় ! হায় রে
হায়।
হাত পা কাঁটা বক্ষ উদার
চলতে চলে পথে
আজ বাংলা দেশের বলি
দেখতে হাটে
ঘাটে।
তাই কী শুধু শুধোই জনে
আলপোনা দি মনে,
যুবক রে হায় জুই বিথিকায়
হারিয়ে সে তন
গানে।
বাস মানেনা রেল তো অনেক
দূরের কথা ভাই,
নিত্য রেপের গল্প গাথা
সংবাদেতে
পাই।
আর জননী মাতা কী বা
জোড় হাতেতে বলি,
গাইবেন  না এমন ধরা
নগ্ন কথা
কলি।