("১৪০০ থেকে কিভাবে যে ১৫০০ পার হয়ে ১৫৭৫ হয়ে গেছে বুঝতে পারি নাই। আজ আসরে ১৫৭৫ তম কবিতা।")s


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "রক্তে মাখা রাঙা প্রভাত", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“সম্মান”


চল চল চল চল-রে জওয়ান আকাশ দিল রব,
মা যে মোদের আজ জননী
দুঃখ ঘুচাই
ভব।
ভৈরবে আজ তান ধরে ভাই গাইতে জাতির গান,
বাংলা মায়ের ঈশ্বরী রূপ
রইতে রে সে
মান।
আয় বরকত আয়-রে রফিক, আয় রে সালাম ভাই,
আজ বাংলা উদ্ধারেতে
মাতম মানাই
তাই।
রব দিল যে জীবন মোদের মুষ্টি ধরা হাতে,
আজ সে দানে দেবই ফেতৎ
আজকে লোহিত
প্রাতে।
দেখবে ধরা অবাক ধরে-আজ বাংলা জাতির মান,
নই যে মোরা শক্তিবিহীন,
চল রাখি সে
সম্মান।
ভাস্করেতে জ্বলতে ভবে আলোক শিখা সম,
চল-রে চল তুফান আঁধি
আজ ঠিকানা
মম।
গগন তলে লহুর স্রোতে আজ ভাসালেম তরী,
সোপান সে তল বাংলা মায়ের
আজকে কৃপাণ
ধরি।
জাত বাঙালি বাংলা ভাষা দিতেই যদি জান,
নাই রে ভয় নাই ভাবনা
মুষ্টি ধরি
প্রাণ।


প্রিয় কব শ ম শহীদ মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কালসোয়ারী-৩", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
“ঐকতা”


আজ মাতি প্রাণ বাংলা ভাষায়,
ভাষান দিল লহু,
বাংলা মায়ের দামাল ছেলে
সাধতে যে প্রাণ
বহু।
লোহিত আভায় ছাইলো আকাশ
রক্ত বরণ দল,
গর্জে উঠে পাক বাহিনীর
ধ্বংস সোপান
তল।
গাইতে সে গীত গর্বে ভরা
সালাম বরকত,
রফিক জাব্বর জাবাস জওয়ান
মুষ্ঠি ধরে
হাত।
লাল আগুনে ছড়িয়ে ফাগুন
ছিনিয়ে স্বাধীনতা,
আজ একুশে সেলাম জানাই
জয় বাঙালির
ঐকতা।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৯০", কবিতার উত্তরে এইমাত্র লেখা কবিতা।
“দ'লে দ'লে”


দ'লে দ'লে লেখা ভাষা মোর
চিত্ত পরান মতি,
মোর সে ভাষা হৃদ ভারতী
সুমধুর অতি।
আজ পরানে শঙ্কা জাগিলে
মুষ্টিতে প্রান ধরা,
মান রাখিতে সে ভাষারই
লহুতে ঝরাই
ধরা।
বাপ কি ব্যাটা পাক কি ইং,
জাতি ব্যাটা আয় রে,
দেখ সে কায়া মাতামহী
বাংলা ভাষার দেশ
রে।
গর্দান তোর নিপাত তলে
আর যমুনা লহু,
বাঁধব রে শান, আর ভাষা ওই
কুঞ্জ বনে
বিঁহু।


1/34 মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হল রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের 5 তম কবিতাটি। “তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে”


তাহার লেখাটি এইরূপঃ-“তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে”


তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে
আমায় শুধু ক্ষণেক তরে।
আজি হাতে আমার যা-কিছু কাজ আছে
আমি সাক্ষ করব পরে।


না চাহিলে তোমার মুখপানে
হৃদয় আমার বিরাম নাহি জানে,
কাজের মাঝে ঘুররে বেড়াই যত
ফিরি কূলহারা সাগরে।


বসন্ত আজ উচ্ছ্বাস নিশ্বাসে
এল আমার বাতায়নে।
অলস ফ্রমর গুঞ্জরিয়া আসে
ফেরে কুঞ্জের প্রাঙ্গণে।


আজকে শুধু একান্তে আসীন
চোখে চোখে চেয়ে থাকার দিন,
আজকে জীবন-সমর্পণের গান
গাব নীবর অবসরে।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ- “তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে”
“তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে”


তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে,
একটু খানি হাতটি দিয়ো মাথে।
একটু আশিস একটু দয়া দু-ফোট বোল মধুর গাওয়া,
পরশ তোমায় দিও মাতে
ধন্য জীবন মোর...।
আজ এসেছি তোমার দ্বারে দাওনা মাগো আদর ধরে
দাওনা হৃদয় দোল।
আজ গলিত চক্ষু মম হৃদয় বর্তিকা,
আজ খুলেছে নয়ন মাগো
দাওনা মাগো একটি টি'কা।
টি দিয়েছো ছেলেবেলায় চাঁদটি ধরে মা,
কোল থেকে দোল দিতেই মা'গো
আজ আমাকে করতে ক্ষমা।
তোমার দানে্র পাত্র তো নই জীবন জ্বারন জ্বালা,
জুড়তে পরাণ আজকে মা'গো
আজ হয়েছে বেলা।
সাগর গাঙে অনেক ভেসে, আজ এসেছি তোমার দেশে,
মা মামনী সোনার মণি ও'মা
একটু কেবল বসতে দিয়ে
দেওনা মাগো ক্ষমা।
তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে,
একটু খানি হাতটি দিয়ো মাথে।
একটু আশিস একটু দয়া দু-ফোট বোল মধুর গাওয়া,
পরশ তোমায় দিও মাতে
ধন্য জীবন মোর...।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“I ask for a while to sit beside thee”


I ask for a while to sit beside thee and
Would like to pray to you to get
Your blessings, mom.
I would like to pray to you to
Be kind enough to pardon me
And would like to hear your
Sweet voice, mom.
Today, the day I understand my life,
I understand what the value of mother
In this world.
The deeds that I done is beyond mercy,
I gave you a lot of pain throughout
The life.
Getting lost from you my dear mom
I sailed a lot in my vogue of life and
At last I come to understand,
What the life is!
I played a lot in your lap
In the childhood and calling the moon...you mom,
To kiss my forehead.
Thinking like a poor child, please please
Please pardon me, please pardon me and
Let me sit beside you
Just for a while.


বিকাল  12/35 মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হল রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের 4 তম কবিতাটি। “আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ”


তাহার লেখাটি এইরূপঃ-“আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ”


আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ
লগ্ন হয়ে রহিয়াছে রননী-দিবস
প্রাণেশ্ব, এই কথা নিত্য মনে আনি
রাখিব পবিত্র করি মোর তনুখানি।


মনে তুমি বিরাজিছ, হে পরম জ্ঞান,
এই কথা সদা স্মরি মোর সর্বধ্যান
সর্বচিন্তা হতে আমি সর্বচেষ্টা করি
সর্বমিথ্যা রাখি দিব দূরে পরিহরি।


হৃদয়ে রয়েছে তব অচল আসন
এই কথা মনে রেখে করিব শাসন
সকল কুটিল দ্বেষ, সর্ব অমঙ্গল-
প্রেমেরে রাখিব করি প্রস্ফুট নির্মল।


সর্ব কর্মে তব শক্ত এই জেনে সার,
কবির সকল কর্মে তোমারে প্রচার।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ- “আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ ওগো দয়ময়”
“আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ ওগো দয়ময়”


আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ ওগো দয়ময়,
রচিলে আমারে কাব্যের দ্বারে
গড়িলে আপন নিলয়।
মম অন্তরে বাস, সুবাস তোমার গাহিতে তোমারি গীতি,
ধন্য আমি যে পরান আমার, ওগো-
ওগো প্রজাপতি।
তোমারি দয়াতে উছল প্রাণেতে সৃষ্টিতে মজি প্রাণ,
দুর্বার গতি অতি, মতি তাহে,
সবই তোহারি অবদান।
কাঁদালে কভু হাসালে প্রভু ভালবাসা ধরি হৃদ,
কতনা ছলনা দুঃখ হাসির-
সে পল লিখিতে
সঙ্গীত।
হেরিতে বিশ্ব কতনা দৃশ্য-সুহৃদেতে কিবা পাষাণ ধরা,
আঁখিতে আঁকিতে বেদনার জল
কভু মনোহরা।
তোমাতে সঁপেছি বিশ্ব-বিশ্ব পিতার পিতা,
গাইছি হে প্রভু দুটি করো জোড়ে
জানাই বারতা।
নাই সে গান রে প্রভু এক ধরা নাই প্রাণ,
ধনী সবে শোষণেতে বঞ্চনা
করে দান।  
আজ দীন প্রাণে চা'রে ওরে মতি দয়াবান
শিক্ষা ও নগন্য ধন দিতে
বলবান।
অনুভবে গাহি তোহে আকুলেতে হৃদ বহে
পরশ সে অঙ্গেতে হলাহলে
বয়ে চলে।
আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ ওগো দয়ময়,
রচিলে আমারে কাব্যের দ্বারে
গড়েছো আপন
নিলয়।
প্রণামীতে চাই দিকে দিকে শত দীনো অধোপ্রাণ
আজি যাও তারি দ্বারে-আজি যাও
আজি যাও ভগ-
বান।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“Thou have made my body as your workshop”


Thou have made my body and soul  as your workshop,
And are using each and every organ of it.
You have made me the poet and
Engage me to spread of your message
Throughout the world.
Thee, Thee, Thee have made your home in my
Soul and in my heart and
Each and every organ of my body.
You have given me the skill,
The speed of writing and your divine thoughts
To write the wonderful lyrics.
Thee, Thee, Thee engage me
In this line of activities as a whole timer.
Sometimes I get the pleasure, sometimes cry and
I also flow away with the sense of
Love.
I too, dedicate mine into you,
Oh my lord, Oh my lord.
I would like to inform you my lord
Here, I feel pain observing the suffering
Peoples with their great misery.
The rich people are depriving them, my lord,
Oh my lord, Oh my lord.
You should recover them by giving
Your mercy and a little wealth to live well.
My lord Thou have made my body as your workshop,
And engage me as a full timer.
You have to pay some remuneration for this, my lord,
I need, I need it, my lord.
You have to pay for it.
As my remuneration I want, you please look at the
Poor section of the society,
You have to pay attention to them, my lord.
I need it urgently,
Come forward my lord, immediately
On and from today.
Oh my lord. My lord.


রাত 9/36  মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হল রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের 7 তম কবিতাটি। "আমার এ গান ছেয়েছে তার"
তাহার লেখাটি এইরূপঃ- "আমার এ গান ছেয়েছে তার"


আমার এ গান ছেয়েছে তার
সকল অলংকার,
তোমার কাছে রাখে নি আর
সাজের অহংকার।
অলংকার যে মাঝে প'ড়ে
মিলনেতে আআল করে,
তোমার কথা ঢাকে যে তার
মুখর ঝংকার।


তোমার কাছে খাটে না মোর
করিব গরব কআ,
মহাকবি, তোমার পায়ে
দিতে চাই যে ধরা।
যিবন লয়ে যতন করি'
যদি সরল বাঁশি গড়ি,
আপন সুরে দিবে ভরি
সকল ছিদ্র তার।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ-“আমার এ গান ছেড়েছে তার”
“আমার এ গান ছেড়েছে তার”


আমার এ গান ছেড়েছে তার
বন্দনা গীতি আজ,
আমার এ গান বাসিতে ভাল
নাহিলো মজিতে
লাজ।
শুনেও শুনেনা ছলনাতে সখী,
ছলছলো চোখে ঝাপসা আঁধার
মিছা রোদনেতে
সুখপাখী।
বজ্র যেমন ঝলকে ওঠে
চাবুক কশা জবানেতে,
তেমনি সখী জবাব দিতে
রুদ্ধ দ্বার সে জবাব
দিতে।
আয় সখী না আজকে ধরা
বসন্তেরি গান,
তোর লহরে ভাসতে সখী
ধরবো রে সে
তান।
কেনই সখী রাগ সে অতি
মন্দ মতি রাজ,
যেমন হটাৎ মেঘ কালো নাই
গুরুম ওঠে বাজ।
আমার এ গান ছেড়েছে তার
বন্দনা গীতি আজ,
আমার এ গান বাসিতে ভাল
নাহিতে মজিতে
কাজ।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ- “I failed to cheer up her”
“I failed to cheer up her”


I failed to cheer up her
with my great melody today,
I failed to cheer up her  
with my nice song.
She is pretending seems
Not hearing my music, making me
Terrible pain in my heart.
She is crying but I know that
All it is nothing but pretension
To fall me in grief ,
All of a sudden.
This is the season of spring
All and each direction is happy
With the greenery.
It is the day of love my darling.
Please do come with me
To fly in the waves of love.
Why to pretension my love.
Why to!


রাত 5/37 মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হল রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের 6 তম কবিতাটি। "ছিন্ন ক'রে লহ হে মোরে"
তাহার লেখাটি এইরূপঃ-"ছিন্ন ক'রে লহ হে মোরে"


ছিন্ন ক'রে লহ হে মোরে
আর বিলম্ব নয়।
ধূলায় পাছে ঝ'রে পড়ু
এই জাগে মোর ভয়।


এ ফুল তোমার মার মাঝে
ঠাঁই পাবে কি, জানি না যে,
তবু তোমার আঘাতটি তার
ভাগ্যে যে৩ন রয়।
ছিন্ন করো ছিন্ন করো
আর বিলম্ব নয়।


কখন যে দিন ফুরিয়ে যাবে,
আসবে আঁধার ক'রে,
কখন তোমার পূজার বেলা
কাটবে অগোচরে।


যেটুকু এঙ ধরেছে,
গন্ধে সুধার বুক ভরেছে,
তোমার সেবায় লও সেটুকু
থাকতে সুসময়।
ছিন্ন করো ছিন্ন করো
আর বিলম্ব নয়।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ-“ছিন্ন ক’রে লও হে মোরে”
“ছিন্ন ক’রে লও হে মোরে”


ছিন্ন ক’রে লও হে মোরে
এ নহে মোর প্রার্থনা,
ছিন্ন করো দুঃখ ধরার
এক ধরা সে বেদনা।
ছিন্ন করে লহ হে মোরে
এ নহে মোর প্রার্থনা।
দীন দুখীরে আলোক ঢালো
আর উপশম যন্ত্রণা।
দেখতে নারি পরাণ পতি
সইতে নারি দুর্গতি,
এক ধরা তল করতে রোদন
ছিন্ন করো তোমার মতি।
ছিন্ন করো শাপ সে তোমার
তাপ ধরা সে অশ্রু বাণ,
গনগনে সই লকলকে ওই
ভবনদীতে শুধুই পরান।
ছিন্নমূলে সেই কমলে
সুবাস দিতেই তড়িৎ গতি,
আজ ছিন্ন করতে তোমায়
বলছি নাথ পশুপতি।
ছিন্ন করে লও হে মোরে
এ নহে মোর প্রার্থনা,
ছিন্ন করো দুঃখ ধরার
এক ধরা সে বেদনা।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ- “I don't want a detachment from you”
“I don't want a detachment from you”


I don't want a detachment from you
My lord, but would like to pray to thy,
Thou be kind enough to remove
The pain and the sorrow
Of the suffering poor people
Of the world.
You should give light to the
Poor miserable section of the
Society, to remove their
pain and sorrow.
They are weeping my lord
In your country.
You should rescue them and remove
Their misery in stead of
Thinking mine.
They are in great great danger, my lord.
The burning like situation they
Are to faced all the time
Into your creation, the bay of life
My lord, my lord.
You should pay attention to them
Immediately and you should
Cut off the line of sorrow and pain
Of the earth, immediately.
You should my lord,
You should.
I don't want a detachment from you
My lord, but would like to pray to thy,
Thou be kind enough to remove
The pain and the sorrow
Of the suffering poor people
Of the world.


প্রিয় কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "গর্ধবের প্রশ্ন-(ব্যঙ্গ)", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“গাধাগাধী”


গাধাগাধী গাদাগাদি গাইতে ধরা সড়া জ্ঞানে,
গালমন্দ আর সে দিতেই
গালভরা সব বাক্য-
বানে।
কারণ কিংবা অকারণেই দবদবানি চুপকি বাণী,
দর দরিয়ে ঘাম ফেলালেও
মারতে কি আর তানা
তানি।
বল দিখিনি কেনই ধরা এমনতর বইতে চলে,
আর ছলা কল দাপিয়ে বেড়ায়
এক ধরা সে ধনী
বলে।
হরিবোলের লুট লুটে নেয় দেদার ধনের পাহাড় গড়ে,
আর গরীবের ঘাম কেড়ে নেয়
শোষণ করে ওজন
দরে।
আর কি ধরা মানীর জ্ঞানে সূর্য তপন উঠবে কি,
গরীব জনে মান দিতে আর
আলোক প্রভা বইবে
কি!
তাই তো গুনি দিন মানেতে তপ্ত বাণের হলকা মারি,
কেউটে ফণা ঝাপট দিতেই
কাব্যগাঁথায় গড়া-
গড়ি।


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "মাকু", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“নানার দম”


মানতে হবে নানার দম
মার সে' কি দিল
মার খেয়ে ভাই নাপিত ভায়া
মা'য়ের নামটি ভুলেই
গেল।
মারবি তো মার মাথায় বাড়ি
মাথায় কি ভাই মারে নাকি,
মাথা ফেঁটে গল গল গল
মামার গাড়ি দাঁরায়
দেখি।
মা ব'লে ভাই সে'কি দৌড়
মান পাবে রে গেমে,
মানুষ জনে দেবেই তালি
মাঠেই নানা
দৌড়ুলে।
মানপত্র ধরিয়ে দেবে
মানুষ জনে ভাই,
মামার গাড়ি তাল না পায়,
মানে মানে কাটিং
খাই।


প্রিয় কবি সোমেন রায় মহাশয়ের সেদিন প্রকাশিত "সুতনয়ার চিঠি ও আমার প্রলাপ", কবিতার উত্তরে শুরু হয়েছিল পথচলা। পৃধিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আধুনিক কবিতা লেখার পালা। প্রতিদিন এতখানি করেই লেখা হবে। ১০০০ লাইনের আগে কবিতা শেষ হবে না।
"সুতনয়া"
"১৫৭৫ তম কবিতা"


সুতনয়া, আকাশ ভরেছে দিব্য প্রভায়,
সোনার আলোক ছড়িয়েছে কোনায় কোনায়,
আনন্দে উদ্বেল মেদিনী।
সুতনয়া, ওই যে যায় সুজন মাঝির সোনার তরী,
সুতনয়া, রাজ মূকুটে সজ্জিত সুজন মাঝি,
সুতনয়া, আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে রয়েছে তারে
সুন্দরী ললনার সারি।
সুতনয়া, যাও যাও যাও,
এখনো সময় বয়ে যায়নি,
এখনো সরস বসুন্ধরা, সুতনয়া,
আজ এ সোনালি প্রভাতে রচিত হোক
লিখে দাও আমার হৃদয়র রক্তে,
আন্দোলিত হোক সমগ্র বসুধা,
হৃদয় ফেঁটে চৌচির হয়ে যাক আমার,
তবুও হাসবে কি'না, সুতনয়া,
দেরী নয়, দেরী নয় সুতনয়া।
আমি নিজের হাতে সাজিয়ে দের আজ ডালি,
সুতনয়া, ওঠো, সজ্জিত হও সোনালি আলোকে,
দীন দুখীর আঁচল তলে কি পাবে তুমি।
চলো আজ সাজিয়ে দি তোমার ধরা।
তবুও হাসবে কি'না সুতনয়া।
হাসো, হাসো , হাসো সুতনয়া,
এইবার হাসো।
একটি বারের জন্যে হলেও,
হেসে ওঠো সুতনয়া,
হাসো সুতনয়া, একটি বার
হাসো।



প্রিয় কবি প্রবীর চ্যাটার্জী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত শায়েরি-৭ এর উত্তরে লেখা আমার সায়েরি।


"দুই দিন"


হেই কবি কন কি!
জীবন তো দুই দিন,
হেরি মাঝে অসুখের
ডাক দিব নাহি
দিন!