(পথ চলা শুরু, "মেঘের মেলা", এক শত তার দিশা)


“মেঘ নাই"


মেঘ নাই মেঘ নাই মেঘ নাই, দিকে দিকে হুতাশনে
প্রকৃতি কাঁদে তাই,
মেঘ নাই মেঘ নাই মেঘ নাই।
আকাশের বুকে তারা, নীলাচলে আলো খেলা,
দাবদাহে জ্বলে তাই, মেঘ নাই মেঘ নাই
মেঘ নাই।মেঘ নাই মেঘ নাই
মেঘ নাই।


কিশলয়ে দলে দলে কুঞ্চিত নিশাদলে
অবসাদে পূড়ে হায়,
যত তারা দিশেহারা শুষ্কতা বুকে তাই,
মেঘ নাই মেঘ নাই, মেঘ নাই।
মেঘ নাই মেঘ নাই
মেঘ নাই।


উড়ো মেঘে হৃদ রেখেছি, উড়ে তো যাবেই সে তো,
অভিমানে আর মরমে বাঁধা নাই
প্রানের সেতু,
আমি কাঁদব আমি হাসব আমি মেঘের বুকে
এঁকে দিব আমার মনের
আলপনা,
আমি বইব আমি রইব, পাষান হৃদয় তলে আমি সইব,
আমি মেঘের বুকে এঁকে দিব আমার
মনের আলপনা।
ধারা যদি বইল হৃদে, মন যদি অনেক কাঁদে,
কান্নাতে প্রাণ হারিয়ে, ডুবে যাব
অবসাদে।
না পেলে জলদ বারি, যদি তা সইতে নারি,
পাথরে বুক চেপে হৃদ, প্রেমের সুঘ্রাণ
বইতে পারি।


উড়ো মেঘে হৃদ রেখেছি, উড়ে তো যাবেই সে তো,
অভিমানে আর মরমে বাঁধা নাই
প্রানের সেতু,
আমি কাঁদব আমি হাসবো আমি মেঘের বুকে
এঁকে দিব আমার মনের
আলপনা।


মেঘ নাই মেঘ নাই মেঘ নাই, দিকে দিকে হুতাশনে
প্রকৃতি কাঁদে তাই,
মেঘ নাই মেঘ নাই মেঘ নাই।
মেঘ নাই মেঘ নাই
মেঘ নাই।