“জয়োগান”


(বাঙালি হুজুকে জাতি। তাই ভাবি কবিগুরু যদি নোবেল না পেতেন তাহলেও কী এত সাহিত্য সম্ভার নিয়ে এমনই সমাদর পেতেন! কারণ আমাদের দেশ জাতি আর সরকার, নোবেল বা অস্কার মানে ইন্টার ন্যাশনাল প্রাইজ কেউ পাবার পরই, তাদের চোখ খোলে আর তখন তাকে ভারত ভূষণ, পদ্মবিভুষণ বা নিদেন পক্ষে অর্জুন বা ডি লিট বা ডক্টর উপাধি দেওয়া হয়ে থাকে। মানে বিশ্ব না দেখলে দেশ দেখতে পায় না, এটাই মোদ্দা কথা। কবিতাটিতে মূলত এই কথাই গাওয়া হয়েছে। দয়া করে কেউ লেখাটিকে বিতর্কিত করবার প্রচেষ্টা করবেন না।)


নোবেল তুমি কী!
মানুষকে বানাও মহাপুরুষ!
ছোঁয়াতে কী জাদু! উত্তরনের গান!  
অম্লান।
লোভ হয়, আলফ্রেড, কত দূর কত সুর,
কত শত দিতে হবে
গান?
অলীক কী তুমি, অধরা! ভাবিতে প্রাণেতে নাই!
নোবেল, নোবেল আর আলফ্রেড,
জয়োগান তব
গাই।
গড়েছো তুমি গো বঞ্জর ভূম, হরিৎ শ্যামল অতি,
প্রণমি নোবেল আলফ্রেড তুমি,
নিও ভালোবাসা
প্রীতি।


জয়গুরু, জয়গুরু!


ছোট মুখে বড় কথা, ঘৃণিত হব আজি মান,
তবুও নোবেল আলফ্রেড, প্রণাম জানিও;
গাইছি রবির
গান।


(কবিতাটির আমার করা ইংরেজি অনুবাদ)
“Sat sang”


What a mysterious thing!
The Nobel you are!
What in you! Have the magic touch!
That makes a man glorious!
How much will it to pay?
How much the rhythm,
How much writings have to
Dedicate in achieving
Way?
Are you nothing but a dream!
Nobel, the Nobel and the Alfred
I praise you for
Ever.
You have made up the history,
You have made a race and their poetry
Best in the world and
Thus…..


Sat sang for ever.


Though I'm talking big in small face and
Each and all will protest mine;
But tu si great Nobel,
I will not receive any
Pain.