দহন আমার অঙ্গ ভূষণ নিত্য দিনের জ্বালা
বহ্নি ঘেরা জর্তুগৃহ; মাঝেই করি
খেলা।
রুধির বানে ভেসেই চলি গহীন গহন মাঝে
তার ওই মাঝে নিত্য প্রকাশ; তাহার সুর ঐ
বাজে।
বজ্র যেমন ঝিলিক দিয়ে তীব্র গতির রাজ
হাজার দুখের সাগর বুকে; আমি
মহারাজ।
অগ্নি পথেই হাঁটতে চলি রুদ্র বীণার তান
জলকে মেরে ঝলকে চলে, তাহার ধরি
গান।
জ্যান্ত মানব কদিন ধরায় করতে পারে রাজ
তাই তো ছোট মন করিনে; দাপিয়ে করি
রাজ।


"তপোবন"


কবিতা হয়ে উঠুক মৃত সঞ্জীবনী
অসুরো নাশিনী, তপোবন,
পরম আরাধ্য স্নিগ্ধ
পবন।


মুক্ত গগনে জঞ্জির ভেঙে
মানবতা হোক
আহ্বান।