(আজ অনেক টাফ হয়ে গেছিল। একটু আগেই এসেছি আর হড়বড়িতে যা খুশি তাই লিখে দিলাম, নিজেই ভালোভাবে পাঠ করি নাই, জানি না কেমন হলো)


"মনোরথ"


দুধ ভাত আর মন্ডা মিঠাই গল্পটা বেশ চিটচিটে
হাজার টাকা মাছের কেজি; খাচ্ছে তো লোক
বেশ চেটে।
তার সাথে দু দশ টাকার; পেঁয়াজ কেনে দুষতে রন
কী আসে যায় খাদ্য খানায়, করেন কেনে
ভীষণ রণ।
অ মা তমা তোমায় বলি এসব শুধুই মিথ্যে কাঁদা
হাজার টাকার রন্ধনেতে বাধায় এরা
শত্ত ধাঁধা!
পিঁয়াজ জুদি জীবন সবার এক শ কেনে শুধুই তবে
হাজার লাখে ভাও জুদি হয়, তাও তো তারা
কিনেই খাবে।
গরিব যারা তাদের শাকে পিঁয়াজ কবেই হইছে রদ
পান্তা ভাতে পিঁয়াজ ছাড়াই, ভরায় তাদের
মনোরথ।


“পরাণ মাঝি”


পরাণ মাঝি
কোথায় গেলি,
দুচোখ ধারায়
পানিই ফেলি।
চাইতে যে রই
অন্ধ গলি,
সখা আমার
কোথায় গেলি।
তোর বিহনে
প্রাণ সহে না,
সইতে নারি
এ যাতনা;
আয় না ওরে
জ্যোছনা কণা,
ডাগর চোখে
আয় না সোনা।


রাখব বুকে
অনেক সুখে,
জীবন ভেলার
সুখে দুখে।
হাসবি রে তুই
মুক্তো হীরে,
ফল্গু ধারার
শান সে তীরে।


বাজিয়ে বেণু
শ্যামের বাঁশি,
প্রেমের দেশে
রাশি রাশি।
রাশ ভারী আর
হোস না সখী
আয় ফিরে আয়
সোনার পাখী।


পাখনা মিলে
আয় না উড়ে,
সেই ডানাতে
যাই সুদূরে।