(একদিন লিখেছিলাম মৃত্যুর বাণী, লেখাটি শেষ করি নাই বাকি মহিমাটুকু আর একদিন গাইব বলে, আজ লেখায় সেটুকু গাইলাম)
(সেদিন কী বোর্ডে কিছুতেই ঢ় লিখতে পারছিলাম না তাই র তে কাজ চালিয়েছিলাম। সেভাবেই রাখলাম লেখাটি)


মুক্ত বিহঙ্গ ৪র্থ পর্ব, বিরহের লেখা, "মৃত্যুর বাণী"
- সঞ্জয় কর্মকার
"মৃত্যুর বাণী"


(আ্ষার সুমধুর রস রং রূপে ভরা অথচ বানভাসি মানুষ জনের কাছে আষার মানে দুঃস্বপ্ন। সে কথাই কবিতায় প্রকাশ করা হয়েছে। কবিতাটি কিন্তু শেষপ্রর্যন্ত শেষ করা হয়নি যা অনেক গুলি ডট এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। ভালোর সাথে সাথে সব কিছুরই একটা খারাপ দিক থাকে। অনেক জীবন দায়ী ঔষধ দ্বারা জীবন বাঁচলেও তার অনেক সাইড এফেক্ট থাকে, তেমনই যেন আষার। পৃথিবীতে জীবনের অন্যতম উপাদান জল সে নিয়ে আসে, একটু আধটু সাইড এফেক্ট তো তাই থাকতেই পারে আর সেই কারণেই কবিতাটি শেষ করা হয় নি। আর একদিন বাকি মহিমা টুকু গাইব)


আষারে শাওনে প্রনয়ো কাহনে
মুখরিত প্রাণ,
রিম ঝিম বহে শাওনো সুধা
ঘন ঘোর বর-
ষণ।


আজিকে প্রলয়ে দুন্দুভি বাজে
আঁকাবাঁকা গতি ধায়,
শঙ্কিত নাদ শত মানুষের
জীর্ণ কুটিরেতে
হায়!


পানিতে শাণিতে হানিতে বসত
উরগেতে নেয় টানি,
মুক্ত গগনে লয় সে যাপিত
মৃত্যুর ধরা
বাণী.......................................।


"আষাঢ় হাসায়"


আষাঢ় ভাসায় আষাঢ় হাসায় কান্না হাসির তান
তবুও আষাঢ় জীবন দায়ী, গাই আষাঢ়ের
গান।
দাবদাহের কঠিন জ্বালা শুষ্ক কৃষির জমি
আকাশ মানে চায় সকলি, মানব এবং
ভূমি।
জলধরের আশায় আশায় মন কাঁদে রোজ হায়
বিজলি করক বৃষ্টি বাদল, আয় রে ছুটে
আয়।
কিশলয়ের নতুন কুঁড়ি কৃষাণ যাবে ক্ষেতে
ধন্য ধরায় প্রাণ সমাগম, উঠবে শিশু
মেতে।
নৌকা জলে কাগজ ফেলে স্বপ্নেতে মশগুল
হাসবে কলি ভ্রমর অলি, ফুঁটবে গাছে
ফুল।
আষাঢ় বিনে নাই ধরাতে প্রাণের নিশান কই
তাই আষাঢ়ের গুণ গানেতে, সরব মোরা
হই।


“হায়”


জন জাগরণ ঘটলে ঘাটে মন্ত্রী নেতা যায়
নাপিত সেথা হেড মুড়িয়ে তেমন কামান দেয়।
জয় জনতা
করো ন্যাংটা,
ঘুষের সে ধন হাতিয়ে নিতে, দিতেই তাদের হায়!