(আমার লেখা, "মৃত্যুর বাণী", কবিতার আমার করা ইংরেজি অনুবাদ)


“The new hope of life”


Each and all are happy with the Ashaar,
The season of rain
It overwhelm the heart and soul
With its sweet melody
Rim zhin
zhin.


The atmosphere is turbulent today
With the ceaseless dropping of rain,
The air is violent with its curving motion.
But poor people has been scared
In their dilapidated cottage
With acute
Pain.


It will make the flood to float away their home
They have to pay a lot to live;
Ashaar, is dreadful for
Them.


Ashaar makes the life and breaks too
Yet the season is life-giving
It's true.  
So, we sing and dance;
Ashaar to gone
Through.


In those days it was drought,
Soil had became dry and was burning
Life was very much tough and
Struggling and
Each and all was eagerly awaiting for the
Lightening clouds and
Rain.


Ashaar brings the new hope of life
New buds blooms out makes trees green
Farmers go the field to cultivate
It washes away the dirt and makes atmosphere
Clean.


There will be no sign of life besides Ashaar
So, so all we bow down to it and praise
Its glory to
Raise.


(উপরিউক্ত অনুবাদের মূল কবিতাটি)
মুক্ত বিহঙ্গ ৪র্থ পর্ব, বিরহের লেখা, "মৃত্যুর বাণী"
- সঞ্জয় কর্মকার


"মৃত্যুর বাণী"
(আ্ষার সুমধুর রস রং রূপে ভরা অথচ বানভাসি মানুষ জনের কাছে আষার মানে দুঃস্বপ্ন। সে কথাই কবিতায় প্রকাশ করা হয়েছে। কবিতাটি কিন্তু শেষপ্রর্যন্ত শেষ করা হয়নি যা অনেক গুলি ডট এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। ভালোর সাথে সাথে সব কিছুরই একটা খারাপ দিক থাকে। অনেক জীবন দায়ী ঔষধ দ্বারা জীবন বাঁচলেও তার অনেক সাইড এফেক্ট থাকে, তেমনই যেন আষার। পৃথিবীতে জীবনের অন্যতম উপাদান জল সে নিয়ে আসে, একটু আধটু সাইড এফেক্ট তো তাই থাকতেই পারে আর সেই কারণেই কবিতাটি শেষ করা হয় নি। আর একদিন বাকি মহিমা টুকু গাইব)


আষারে শাওনে প্রনয়ো কাহনে
মুখরিত প্রাণ,
রিম ঝিম বহে শাওনো সুধা
ঘন ঘোর বর-
ষণ।


আজিকে প্রলয়ে দুন্দুভি বাজে
আঁকাবাঁকা গতি ধায়,
শঙ্কিত নাদ শত মানুষের
জীর্ণ কুটিরেতে
হায়!


পানিতে শাণিতে হানিতে বসত
উরগেতে নেয় টানি,
মুক্ত গগনে লয় সে যাপিত
মৃত্যুর ধরা
বাণী.......................................।


"আষাঢ় হাসায়"


আষাঢ় ভাসায় আষাঢ় হাসায় কান্না হাসির তান
তবুও আষাঢ় জীবন দায়ী, গাই আষাঢ়ের
গান।
দাবদাহের কঠিন জ্বালা শুষ্ক কৃষির জমি
আকাশ মানে চায় সকলি, মানব এবং
ভূমি।
জলধরের আশায় আশায় মন কাঁদে রোজ হায়
বিজলি করক বৃষ্টি বাদল, আয় রে ছুটে
আয়।
কিশলয়ের নতুন কুঁড়ি কৃষাণ যাবে ক্ষেতে
ধন্য ধরায় প্রাণ সমাগম, উঠবে শিশু
মেতে।
নৌকা জলে কাগজ ফেলে স্বপ্নেতে মশগুল
হাসবে কলি ভ্রমর অলি, ফুঁটবে গাছে
ফুল।
আষাঢ় বিনে নাই ধরাতে প্রাণের নিশান কই
তাই আষাঢ়ের গুণ গানেতে, সরব মোরা
হই।


“জন্মভূমি”


বাংলা আমার পুণ্য ধাম মা জননী মোর
ঊষায় রবি কিরণ ছড়ায়; রাতের শেষে
ভোর।
চোখ মেলি গান বিহগ কথায় মিষ্টি কূজন তায়
নদীর ধারা কল কল কল, সাগর পানে
ধায়।
কর্মে সফল ধর্মে সফল ভাষায় সফল মোরা
চন্দ্র কিরণ স্নিগ্ধ আলোক, ভালোবাসায়
ভরা।
লক্ষ শহীদ ভাষার তরে, গর্বে ফোলে বুক
সালাম রফিক জব্বরেতে, ভাবতে মোদের
সুখ।
বিতান কলি, ভ্রমর অলি গুন গুনিয়ে গায়
পূর্ণ মোরা মানবতায়, একতারা গান
গায়।
বিচার মোদের সুস্থ সবল, দেখছে বিশ্ব বাসি
ধর্ষণেতে যুক্ত ষোলো, সবার হলো
ফাসি।
এমন সে দেশ খুঁজলে দুটি কোথায় পাবে তুমি!
ধন্য মোরা বাংলা মাতায়, ধন্য জন্ম
ভূমি।


“খুচরো”


পান্তা ভাতে কান্তা খুড়ি ছেলে পিলে বিদেশ থাকে
ভিক্ষা করেই কান্তা পোষে অনাথ ঐ শাবক টাকে।
রাস্তা থেকে কুড়িয়ে এনে
জড়িয়ে নিছে তার ঐ প্রাণে,
দান দখিনায় আমরা বাড়া, দিতেই নারি খুচরো তাকে।


“কেয়াবাত”
(অন্তত আজ রাত তাদের ঘরে কালিমাতার কালো যাতে দূর হয় সেই প্রার্থনাতেই মা'কে তাদের থেকে দূরে সরে যেতে আমার নিবেদন।)


টিকির তলে তেল চকাচক
তেলতেলানী বাত;
রোশনাই তে জীবন জ্বলে
আলোয় ভরা
রাত।
অনাথ যারা সর্বহারা
কালি মায়ের কালি;
তমস ঘেরা রাতের তারা
সমাজের ওই
বলি।
তাই বলে যাই কালি মাতায়
দূর হটো আজ রাত;
তাদের হতে অনেক দূরে
আজ কোরো না
বাত।
কেয়াবাত।


“হরিবোল”, (শিশুতোষ লেখা)


মরিচ দিছে পালাই বুল
ফুটবে না রে হেথায় ফুল;
রাখিস মাথা ভীষণ কুল
নাকী রে ভায় এপ্রিল
ফুল।
হেই কত্তা ফুল বানালেন
হেমন্তের ওই স্নিগ্ধ প্রাতে;
এমন টান দিবই এখন
থাকবেন কী দুধে
ভাতে!
হাঃ হাঃ হাঃ কানাই হরি
বংশী বদন কর রে চুরি,
আমি বাজাই ধামা কূলো
বলো হরি, বলো
হরি।
হরিবোল।