“কথাকলি”
(নীরবেতে নির্জনে প্রায় শেষ ,আর মাত্র দুই টা। এরপর পথ চলা শুরু নতুন সিরিজ, "মেঘের মেলা", একটি বা একটির বেশি লেখা থাকতে পারে। তবে দুইটি হলে ২য় টি অতি ক্ষুদ্র বা লিমেরিক হতে পারে)


বন বিথীকায় গুল্মলতায় আকাশ চেয়েছি
দিকে দিকে বন-মন ভোলা পথ
হৃদ সে মেতেছি।
দূর অজানায় হারিয়ে সেথায় বিহগ ডানাতে
সেলাম ভূমি তোমায় চুমি তোমার
প্রেমেতে।
আঁখির পাতে তৃষ্ণা মেটে সবুজ শিহরণ
আবেশ জড়া হৃদ প্রাণেতে তুমুল
আলোরন।
বসত বাড়ি টিনের চালা দূর দূরেতে আঁকা
মেঠো পথে ধূল ধুসরিত পথ সে
আঁকাবাঁকা।
চর্তুদোলায় দুলতে পাখি, পাখির চোখে চাই
স্নিগ্ধ শোভা আলোক প্রভা উষ্ণ প্রাণে
গাই।
গা হেলিয়ে আলতো রোদে মা মাটি মোর প্রাণ
জন্মে ধরায় ধন্য আজি গাইতে
জয়োগান।
বনের মাঝে ঝোরার পাশে উচ্ছলেতে মাতি
বন্ধু সবে সুরায় মেতে বলছে কথা
খাঁটি।
সঞ্জয় দা করেন কী, কাগজ কলম হাতে
ব্যাপার কী হেথায় এসেও মন সে
কবিতাতে।
দু এক প্যাগ ন্যান না আগে লিখতে পাবেন ভালো
কী আর করা মানতে তাদের বলি তাদের
ঢালো।
ঢালল সে কী বৃন্দাবন গয়া কাশি ফেল
একবারেতেই ডাবল ঢালে এমন তাদের
ডিল।
মত্ত আমি মন মদিরায় স্বপ্নে ভেসে চলি
সর সর সর চলল কলম লিখতে
কথাকলি।