লঙ্কা রাজে ঢঙ্কা বাজে শঙ্কা জাগে প্রাণে
মরণ বাঁচন ওদের হাতেই
ফুস মন্তর
গানে।
গগন পানে উড়তে ওরা দেশকে চোষে রোজ
রাজ রোশনাই জ্বালিয়ে বাতি
উজার করে
ভোজ।
ভোগ নীতিতে ভীষণ পটু বাক্যি ঝরায় শাণ
মাঠ মিছিলে লোক ভরিয়ে
গায় যে ছলের
গান।
কল কব্জা কানাই হরি ডান আর বামে রয়
জ্যান্ত নরক ওদের জেনো
নাইকো ওদের
ভয়।
সারমেয় সব তুষ্ট রাখে দাদায় ভজে খুব
হিসেব যেমন কাজও তেমন
তেমনি যে দেয়
ডুব।
তরিৎ চকিত ওদের গতি হায়না যেমন ধায়
যেদিক তাকাও দেখতে পাবেই
ওদের ডানে
বায়।
এক হাঁড়ি ক্ষীর জ্বাল দিলে তা আধেক দাদায় নেয়
বাকি আধেক তিন পোয়া তার
ঠিকাদারেই
পায়।
তলানিতে বাঁচলো যাহা জন হীতের কাজে
কেমন করে বলছো ভায়া
ওরা সবাই
বাজে!


গীতিকাব্য, "ডিংগাল"


জ্যোছনার আলোকেতে হৃদ মন প্রাণ মেতে, যামিনী;
ফুলে ফুলে দুলে দুলে আসমানী রং গুলে;
সহ কামিনী;
ডিংগাল ডিংগাল ডিংগাল। ডিংগাল ডিংগাল ডিংগাল।
দুরে দূরে ছুটে ছুটে চাঁদের ওই রং মেখে
রং মেখে রং মেখে; দুষ্টামি;
নাহি কেহ কাছে দূরে আসমানে উড়ে উড়ে ,
উড়ে উড়ে উড়ে উড়ে, বলিবে সে
নাহ স্বামী। নাহ স্বামী নাহ স্বামী; নাহ স্বামী।
গোস্বামী! নাহি হব তব রবো,
তব হৃদে জাল পেতে, আলোকেতে মন মেতে
হবে নাকো পেরেশানী।
জ্যোছনার আলোকেতে হৃদ প্রাণ মন মেতে, যামিনী;
ফুলে ফুলে দুলে দুলে আসমানী রং গুলে;
সহ কামিনী। ডিংগাল ডিংগাল ডিংগাল;
ডিংগাল ডিংগাল
ডিংগাল।


জীবনমুখী দুলাইনে, "নাগর"


বন বনিয়ে ঘুরছে নাগর; দোলায় যে রই ঝুলে
জীবন যেমন কল কলিয়ে, দিচ্ছে কোমর
দুলে।


এক লাইনের কবিতা,"সংজ্ঞা"


সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করে নেবার খেলাকেই ভালোবাসা বলে।