বিদ্যুত বিভ্রাটে রাত ১২ টায় প্রকাশ করতে পারিনি। ভোর ৪ টায় প্রকাশিত হল রজত জয়ন্তিতে উত্তরে উত্তরে।
প্রিয়কবি অসীম ঘোষাল মহাশয়ের আজ প্রকাশিত কীসের স্বাধীনতা কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা।
। প্রনাম স্বাধীনতা।
স্বাধীনতার নামে কি পেয়েছি আমরা-একগাল ভরা আবেগ-
আর তেরঙ্গা ঝান্ডা-জনগনমনঅধি নায়ক জয় হে-
ভারত ভাগ্য বিধাতা-
পথে পথে লুন্ঠিত-অসহায় শত কোটি মানুষের কান্না-
লাঞ্ছিত লুন্ঠিত ধর্ষিত অসহায় শত শত-
নারীর ক্রন্দনরোল-
দিকে দিকে কেঁদে ফিরে যাওয়া চরম দারিদ্রতা-
অসম সামাজিক বল্টন-ক্ষনে ক্ষনে-
মানবতার হানি-
শত শত বুভুক্ষ নরনারীর-
সুতীব্র আর্তনাদ-
এই কি? এই কি স্বাধীনতা!
দুস্ত পরিবার মেধাবী সন্তান-শত কষ্ট বুকে ধরে-
শিক্ষিত-পথে পথে ঘুড়ে ফেরে দুবেলা-
অন্ন সংস্থানের আশায়-
সরকারি চাকরি-সে তো চাঁদ ধরা গল্প-
খালি ঘটে সে গল্প-
দূর অস্ত।
প্রশাসন রন্ধে রন্ধে ভরা দূনীতি-তলানীতে সামাজিক অবক্ষয়-
হে জনগনমনঅধি নায়ক জয় হে-
ভারত ভাগ্য বিধাতা-
জয় হে!
অবাক বিষ্ময়!পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাঠ মারাঠা-
দিকে দিকে জাত জালিয়াতির-
জ্বালা!
প্রনাম স্বাধীনতা।
প্রিয়কবি আতাম মিঞ মহাশয়ের লেখা সর্বহারা কবিতায় আমার দেওয়া উত্তরের পরিপেক্ষিতে ওনার দেওয়া কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
জয় হনুমান
আগুন বুকে এগিয়ে গিয়ে-ঘূন ধরা সে রাজ-
মারবো কষে লাথ সে বুকে-
পড়বে মাথায় বাজ-
এই সমাজের দিকবিদিকে-যতেক ভ্রষ্টাচার-
নিংরে দিয়ে মারবো সবে-
করবো সুবিচার।
স্বাধীনতার সূর্য্যতলে-লক্ষ হাজার প্রাণ-
সে দান যারা প্রাণটি দিল-
করবো অম্লান।
দিকবিদিকে আলোর বারি-সপ্ত সুখের আলো-
এই ধরাতে দেশটি আমার-
সবার চেয়ে ভাল।
গুষ্টি ধরে ষষ্টি পূজা-ভ্রষ্টাচারের শান-
কানটি মোচর চাবুক কশা-
করবো অবশান।
সেই দীশাতে চলবে যদি-সুরটি আমার তোল-
আমার সনে জয় হনুমান-
জয় হনুমান-
বলো।
প্রিয়কবি মনোজ ভৌমিক (দুর্নিবার কবি) মহাশয়ের "মনের মধ্যে ঊনবিংশ শতাব্দীকে ডাকো" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা।
বেড়াল তপস্বী
সামাজিক অবক্ষয় তলানিতে এসে ঠেকেছে-
নৈতিক মুল্যবোধ বলে অবশিষ্ট-
কিছু আর নেই-
পচনশীল সমাজে দূবৃত্যরাজ চলে রাজনীতির মুখোসের আড়ালে-
আর কিছু পাওয়ার আশায় সাধারন মানুষ-
সব বুঝেও মিছিলে মিছিলে-
স্লোগান দিয়ে চলে-
প্রতিবাদের ভাষা-
ভুলে-
সাম্যের গান গেয়ে বেড়ায় ভন্ড বেড়াল তপস্বী-
ছল চাতুরিতে মগ্ন নেতা দাদারা-
ধর্মের নামে চলে-
বর্জ্জাতি-
আরো আছে কিছু আহাম্মক যারা বিভিন্ন ধর্মের খাদ্যরিতিটাকে-
নিয়ে করে টানাটানি-জানি না এদের ঞ্জানের-
দৌড় কতখানি।
দূর্নীরির শিকর বহু বহু গভীরে নিমজ্জিত।
আঘাত হানতে হবে গোড়াতে গোড়াতে আর সেটা-
একমাত্র করতে পারে সামাজিক মূল্যবোধের-
উন্নয়ন আর উত্তোরণ।
কবির কাজ সমাজে সে বোধ জাগ্রত করা-
একটা কবিতাই এনে দিতে পারে-
বিপ্লব।
সে কাজে সদাই ব্রতি-পরমপিতা ঈশ্বরের কাছে কামনা করি-
সে দিন আসুক-সে জাগ্রত জাতি-
সেই হুঙ্কার-যেখানে সমস্ত ভ্রষ্টাচার-
জ্বলে পুরে হবে রাখ-
নিমেষেই।
শুয়ে আছি প্রকৃতির কোলে কবিতা কবি রণজিৎ মাইতি উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
জীবন ইতিকথা
জীবন ভেলায়-সুখের বেলায়-দুঃখ শোকের বারি-
যন্ত্রনাতে প্রাণটি কাঁদে-
যখন তরবারী-
আঘাত হানে হৃদয় মাঝে-দুঃখ সাগর বান-
এই ধরাতে প্রাণটি কেমন-
দিলেন ভগবান।
ওই তারাতে ছোট্ট আশে-জীবন ধারন যদি-
দিলেন কেন প্রাণধারাতে-
এমন দু্খের নদী।
আকাশ পানে দৃষ্টি সদাই-সংসারেতে কাঁদা-
শেষ বেলাতে জীবন ধারায়-
দুচোখ জলে বাঁধা।
নিত্য সদাই হিংসা দ্বেষে-জর্জরিত সুখ-
হাজার মানিক বইতে নারি-
আকাশ ভাঙ্গা দুখ।
প্রাণ দরিয়ার ভবের হাট-দুঃখ দ্বেশে ভরা-
ছল কলা নাই-ঠাকুর আমায়-
ওঠাও জগত ত্বরা।
প্রিয়কবি ডা সুজিতকুমার বিশ্বাস কবিতা "কবি" উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
কবি মাহাত্ম
কবির প্রাণ নিত্য নব-নতুন নতুন রং এ রাঙ্গা-
কবির মন স্বপ্নগাঁথা-সুপ্তকথার জ্বাল-
সে বোনা।
সপ্তসাগর দেয় যে পাড়ি-লহমাতেই মন-
মেঘের দেশে সাগর পাহাড়-সদাই-
পেতে কান।
মধুর বুলির অলি গলি-ছন্দ ভরা প্রাণ-
বিদ্রোহেতে আগুন মনে-আগুন-
ঝড়া গান।
সেই গানেতে স্বপ্ন অনেক-দীপ্ত আলোক শিখা-
জাগতে আলো সবার হৃদে-ধরতে-
পথের দীশা।
কবিগুরু রবি ঠাকুর-বিশ্ব দিলেন আলো-
দুখু মিয়া আগুন জ্বালা-হাজার-
প্রাণের আলো।
কবি মাহাত্ম অপার অসীম-সাগর জলের ঢেউ-
ভাবছি প্রান সেই জগতে-ভাসবি-
যদি কেউ।
প্রিয়কবি রিঙ্কু রায় মহাশয়ার লেখা "ধূর্ত শেয়াল" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
কুমির-ছানা দেখার তরে-মাসে মাসে যায়-
ধূর্ত শেয়াল একই ছানা-
কায়দা ধরে-কুমিরে-
দেখায়।
কুমির ভায়া দারুন খুশী-শীক্ষা পানি সুখ-
গর্বেতে তার বুকটি ভরে-
দুরে থাকে দুখ।
এমনি করেই সব ছানারই-হালে গেল পানি-
ধূর্ত শেয়াল ম্যালেরিয়ার ছলের-
শয়তানী।
এমন শেয়াল সমাজ মাঝে-ফাঁদটি পেতে রয়-
ক্ষনে ক্ষনে তোমার আমার-
সব হারানোর ভয়।
তাই ভায়া চল-চক্ষু খুলে-এই সমাজে চলি-
ভুলবো না যে ওদের ছলে-ওদের-
মধুর বুলি।
কবিতা "কি করি" কবি মোঃ আনোয়ার সাদাত পাটোয়ারী বিপন (মঞ্জুবাক কবি) উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
খোঁজ
হায়রে হায় দুঃখ এমন-ভীষণ ঘোরতরো-
ভাবছি ভায়া মনটা এখন-
তোমার কেমনতরো।
ওই দেশেতে পরির দেশের কোন সে ঠিকানা-
কোন সে অলি-কোন সে গলি-
আমায় বলনা।
স্যুট করে ভাই যাবই চলে-কলকা মেলে চড়ে-
নইলে রে ভাই যাবই যাব-
বাতাস দিলেম উড়ে।
সাগর মোতি পান্না দিয়ে-ধরবো তারি পায়-
কানবো এমন করুণ সুরে-
দুঃখ যেন পায়।
ঝড়ঝড়িয়ে উঠবে যখন-তোর মনেই ওই পরি-
দুঃখ যে তোর নিমেষ ঘুচে-
খাব বিয়ে তোরই।