প্রধানমন্ত্রী (৪)


সমস্ত রাজ্যসরকার কে আমার আবেদন(ধরুন আদেশ)-নিয়ম করুন-
পৌর কর্পোরেশান পৌরসভা পঞ্চায়েত
প্রধান দের নির্দেশ দিন-
বিল্ডিং বানাতে হলে চারভাগের একভাগ জমিতে
বৃক্ষরোপন করতে হবে-
কাঁঠাপ্রতি হিসেবে ২ টো বৃক্ষ লাগাতেই হবে নচেৎ
বিল্ডিং প্ল্যান পাশ হবে না।
সরকারি উদ্যোগে কদম গামারি টিক গাছ
সরবরাহ করা হবে।
গাছের রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব থাকবে বাড়ির মালিকেরই।
প্রতি বৎসর চেকিং চলবে।
হিসেবমত বৃক্ষ না পাওয়া গেলে সেই বিল্ডিং
অবৈধ ঘোষনা করুন-ভেঙ্গে ফেলে দিন।
আর পূর্বের যেসব বিল্ডিং এ গাছ লাগাবার জায়গা নেই
তাদের নির্দেশ দিন সমপরিমান গাছ
রাস্তার দুপাশে রোপন করতে হবে ও
তার রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের নিতে হবে।
হলফনামা গাছ বড় না হওয়া প্রর্যন্ত প্রত্যেক বৎছর
ছবিসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে (ধরুন প্রথম ৩ বছর)
জমা দিতে হবে।
একাজের জন্যে তিন মাস সময়সীমা বেঁধে দিন।
আগামি তিন মাস ভাবতবর্ষে চলুক বৃক্ষরোপন যঞ্জ।
আপন আপন পরিবারের ব্যাবহৃত অক্সিজেন
ও দুষিত কার্বনের নিষ্ক্রমণের দায়িত্ব
নিজেদেরই নিতে হবে।
ব্যাতিক্রমে মানুষ প্রতি এক হাজার টাকা বছর প্রতি
অক্সিজেন ফি আদায় করা হবে-
অনাদায়ে তিন মাস সশ্রম কারাদন্ড।
সবুজে সবুজ করে দেবো ভারতবর্ষ।
সাথ দিন নইলে ভুগুন।
জয় হিন্দ বন্দেমাতরম।


প্রিয়কবি নিশিকান্ত দাস মহাশয়ের আজ প্রকাশিত বিদ্যাধরীর গান কবিতায় তার কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


বাঁচতে হবে


বাঁচতে হবে বাঁচাতে জীবন বাঁচতে অনেক ভালো-
লিখতে ছড়া এমন দারুন-দারুন পদ্যগুলো।
বিদ্যাধরী হারিয়ে গেছে-হারায় নিতো মন-
বিদ্যাধরী মন প্রাণেতে-তাইতো এমন গান।
বাঁচতে কবি বাঁচতে হবেই-বিদ্যাধরী যেমন বাঁচে-
তোমার আমার হৃদয় মাঝে-যেমন সে স্রোত তুমুল ভাসে।
বিদ্যাধরী হারায় নিতো-স্রোত কুলকুল যায় যে বয়ে-
দারুন দারুন স্মৃতির দোলে-অমর সে তো যায় যে রয়ে।
বাঁচতে হবে বাঁচাতে জীবন বাঁচতে অনেক ভালো-
লিখতে ছড়া এমন দারুন-দারুন পদ্যগুলো।
বিদ্যাধরী হারিয়ে গেছে-হারায় নিতো মন-
বিদ্যাধরী মন প্রাণেতে-তাইতো এমন গান।
পদ্য দারুন জেগেই রবে-বিদ্যাধরী যেমন জাগে-
লিখতে হবে অমর গাঁথা-বাঁচতে হবেই হৃদয় মাঝে।
বাঁচতে হবে বাঁচাতে জীবন বাঁচতে অনেক ভালো-
লিখতে ছড়া এমন দারুন-দারুন পদ্যগুলো।


প্রিয়কবি সাকিব জামাল মহাশয়ের আজ প্রকাশিত তোমাকে নিয়ে কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
তোমায় নিয়েই গড়বো ভুবন


তোমায় নিয়েই গড়বো ভুবন-তোমার মাঝেই হারিয়ে যাই
স্বপ্নকোমল সাতমহলায়-সুখ দরিয়ায় ভাসতে চাই।
আকাশ ফাগুন রং ধরেছে-প্রিয়া তুমি আমার আলো
ভুবন প্রেমের স্বর্গদুয়ার-জ্যোছনা আলোক মনটি জ্বালো।
তোমার প্রেমের ফল্গুধারায়-বইছে হৃদয় ফুটলো কলি
গোলাপ বকুল সুবাস ছড়ায়-গুঞ্জনেতে মন যে ভুলি।
মিষ্টি সুরে গাইছে পাখি-তোমার সুরের মূর্ছনা গান
শ্বেত বলাকায় মিলছে ডানা-দিগন্তে ওই তুলির টান।
আজ জ্যোছনা পথ ভুলেছে-জ্বালতে আমার ভুবন আলো
প্রিয়া তোমার স্নিগ্ধ ধারায়-হৃদয় আমার আলোক জ্বালো।
নিশুত রাতি শুনশান লোক-গহন কালো নিশীথ আঁধার
কেউ কাছে নেই কেউ কাছে নেই জীবন আমার গোলক ধাঁধার।
সেই নিশীথে আমায় তোলো-জীবন নদে বইতে ভালো
প্রেম সে ভুবন জাগিয়ে আলোক ঝর্ণাধারায় বইতে চলো।
তোমায় নিয়েই গড়বো ভুবন-তোমার মাঝেই হারিয়ে যাই
স্বপ্নকোমল সাতমহলায়-সুখ দরিয়ায় ভাসতে চাই।
আকাশ ফাগুন রং ধরেছে-প্রিয়া তুমি আমার আলো
ভুবন প্রেমের স্বর্গদুয়ার-জ্যোছনা আলোক মনটি জ্বালো।


আমার লেখা উত্তরে উত্তরে ৭৭ এ বৃষ্টি মন্ডল এর কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
প্রার্থনা


                জলতরঙ্গে ঝিলিমিলি ঝিলিমিলি-ঢেউ তুলে সুরবুলি
                          জীবনটা সুখ যেন-সুর তোলে
                                      বুলবুলি।
                      প্রদীপ্ত আলোকেতে-নির্মল বায়ু জল
                          সসাগরা মেদিনীতে-মৃদু বহে
                                     সমীরণ।
                   হিল্লোলে কল্লোলে-গতিধারা মতি প্রাণ
                          বয়ে চলে বয়ে চলে-কুলুকুলু
                                    অবিরাম।
                   প্রশান্ত আলোকেতে-ধরা দিতে দিকে দিকে
                           ফল্গুর ধারা সনে-জ্যোছনার
                                    দীপ্তিতে।
                    জোড় করে ঈশ্বরে-মাগিবারে চাহি আমি
                          হে ঈশ্বর প্রভু তুমি-জগতের
                                 তুমি স্বামী।


ইংরেজি কবিতার উত্তরে ইংরেজি কবিতা। কবি তারনিমা ওয়ারদা আন্দলিব (তমা) কবিতা Pieces কমেন্ট বক্সে লেখা।


why to giving up


why to giving up-
my lord!
when a candle of bravery
he put inside the soul-
why should I put up the candle
rather to delight-
me and the dark surrounds-
to make a gleam star
in the darkness and
to enlighten as many as i could-
like the stars scattered in sky
though dark jungle but so enlightened-
wishes should never be
the rainbow in the sky but
the wings of butterfly then
one would never die lie behind.
why to giving up
and die.


প্রিয়কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের শ্বেত বলাকা কবিতায় ওনার কমেন্টের উত্তরে লেখা কবিতা।
ফাটাফাটি


হার রে মদনা-
কবি ত তিন হপ্তা ছুটি পলান দিলো-
অহনে তোগো বুদ্ধি পরামর্শ দিব কে-ক!
শুন এই তিন হপ্তা একটু সাবধানে
হেরাফেরি করস-
ক্রশিং যেন না হইয়া জায়-
অই পুলিশের লগে-
কবিরে আইতে দে-তাইরপর-
এক্কেবারে ফাটাফাটি দিমু।