আজ আড্ডাতে লেখা-
প্রধানমন্ত্রী (৩)


পরিবার কল্যান মন্ত্রী-হিন্দু কি মুশলিম
কি শিখ কি ইসাই-বিল পেশ করুন-
দুটির বেশি সন্তান আমাদের দেশে অবৈধ
ঘোষনা করুন-আরও ঘোষনা করুন
একটি সন্তান নিয়ে স্টেরিলাইজেশান করলে
একলক্ষ টাকা ইনাম এব্ং
সেই সন্তানের পড়াশুনা উচ্চ শিক্ষা এবং
সরকারি কাজ দেবার দায়িত্ব
সরকার বহন করবে।
ইসরোকে বলছি আপনাদের গবেষনার সমস্ত কর্মসুচি
অবিচ্ছিন্ন থাকবে শুধু আগামী পাঁচ বৎসর
চাঁদ বা মঙ্গল অভিযান নয়।
কি পেয়েছে দেশের আম আদমি
৪০০ কোটি টাকার মঙ্গল অভিযানে-
৫০০ আর ২০০০ টাকার নোটে
মঙ্গলযানের ছবি ছাড়া।
আগামী মঙ্গল অভিযানে যে ৭০০ কোটি টাকা
বরাদ্দ করা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হলো।
এই টাকায় সারা দেশে বস্তিতে বস্তিতে
সরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন নির্মান শিল্প
গড়ে তুলুন শিল্পমন্ত্রী আর
সমস্ত বস্তির জনতাকে নিয়োজিত করুন কাজে।
সরকারি কোয়ার্টার হবে তাদের বাসস্থান।
জয় হিন্দ বন্দেমাতরম।


গতকাল উত্তরে উত্তরে english poetry "i love you god" কবিতার বাংলা অনুবাদ আজ করেছি।
হে প্রভু তোমায় ভালোবাসি


হে প্রভু আমি আপনাকে ভালোবাসি।
হ্যা আমি গ্রহ থেকে গ্রহে উড়ে যেতে পারি-
আমার আত্মা আমাকে সে শক্তি দিয়েছেন কিন্তু
পা আমার ধরাতলেই রয়।
হে প্রভু যে দেবত্ব আপনি আমাকে দিয়েছেন
একজন কবি হিসেবে তা আমি অনুভব করতে পারি-
লিখে প্রকাশ দিতে পারি।
আমি জানি একদিন এ শরীর প্রাণহীন হবে কিন্তু
আত্মার কোনোও ক্ষতি হতে পারে না।
হে প্রভু আপনি মহান।
দয়া করে আমার হৃদয়ে
একবাটি ভালোবাসা ঢেলে দিন-
যা দিয়ে আমি যন্ত্রণাকাতর মানবতার হৃদয় ও মননে
যে অঙ্গতা যে দারিদ্রতা রোপিত রয়েছে
তা দুর করে তাদের জাগিয়ে তুলতে পারি।
হে প্রভু যতটুকু সময় আপনি আমাকে দিয়েছেন
মেয়াদান্তে দয়া করে বার বার
আমাকে এখানে পাঠাবেন।
হে প্রভু আমি আপনাকে ভালোবাসি।


প্রিয়কবি খসা হক মহাশয়ের আজ প্রকাশিত ভাবনা কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
                                         প্রহার


                    প্রহারে প্রহারে দিবানিশি হৃদয় ক্ষরিত মন-
                               মন ও মননে করি সে যতনে-
                                   নিভৃত আলাপন।


                        নিরবেতে আসু বহে-অব্যক্ত ক্রন্দন-
                              হৃদপ্রাণে উচাটনে-বিষাদিত
                                         ধরা তান।


                          প্রভু সে ঈশ্বর-ভাবে মেতে মন ধরি-
                              জোড় করে আরাধনা-ক্রন্দনে
                                          পূজা করি।


                       ধূপ ধুনা বাতি জ্বালি-প্রত্যহ প্রাতঃ কালে-
                            জোড় করে নিবেদনে-ঊষাকালে
                                          ভালো মনে।


                        দিবা যায় রাত কাঁটে-কাল মাস বছরেতে-
                                বিষাক্ত অনুভবে-ঘন বারি
                                           প্রহারেতে।


                          শিশুকাল বাল্য ভাবি মন ছিলো ভালো-
                               তারুন্য জীবনেতে-আকাশটা
                                           ঘন কালো।


                        আগে ভাবি জীবনটা-রূপরেখা যেন দেখি-
                               হৃদয়টা ফেঁটে যায়-কেঁদে ওঠে
                                           প্রানপাখি।


                             জরাকাল দেয় ধরা-শিহরিত কম্পনে-
                                         হে প্রভু করুণাময়-
                                         জরা নাহি চাহি প্রভু-
                                           তুলে নিও ভালো
                                                  মনে।


প্রিয়কবি যাদব চৌধুরী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত নমস্কার কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
স্মৃতিচারণ


আর ছিলো সেই পিট্টু খেলা-সাঁজিয়ে পাথর লম্বা উঁচু
বলটি ছুড়ে সে দুর হতে-ভেঙ্গে দিয়ে দৌড় সে পিছু।
জুড়তে গেলেই বলটি ছোড়ে-দারুন সেই হুটোপুটি
একে একে বলের ঘায়ে-খেলার থেকে হতো ছুটি।
এর মাঝেতেই পাথরগুলি-সাঁজিয়ে দিলেই জয়টি হতো
আর একবার পাথর ভাঙ্গার-জবর সেই চান্সটি হতো।
ডাঙ্গুলি আর গুলি খেলায়-ঘন্টার পর ঘন্টা যেত
সেই রাগেতে মা যে কত-মারটা কতই খেতে হতো।
পাড়ায় ছিল একটা টিভি-বিশ্বকাপের ক্রিকেট খেলা
চার মারলেই হইচই সেই-গোল গোল গোল রব সে তোলা।
এখন জীবন বদলে গেছে-সে সব খেলা আর তো নাই
পাহাড় নদী ঝর্ণা গড়ে-ঝুলন ঝুলন হারিয়ে যাই।
স্মৃতির দোলাচলে যখন-আনমনেতে ভাবতে যাই
কঠিন কঠোর ধ্বনির মাঝে-বাস্তবেতে দুঃখ পাই।।