আজ আড্ডাতে লেখা-
প্রধানমন্ত্রী (২)


সেচ মন্ত্রী আপনার কাজ হবে সেচব্যাবস্থার সাথে সাথে
দেশের প্রতিটি বন্যাপ্রবন এলাকায় জনসংখ্যার বিচারে
মাল্টিপ্লেক্স রিলিফ সেন্টার তৈরি করুন এবং
সেখানে নূন্যতম জীবনধারনের উপকরণ
মজুত রাখুন।
আগমী বর্ষায় একটি বন্যাকবলিত লোকও যেন
রেললাইন বা রাস্তায় জীবন কাটাতে
বাধ্য না হয়।
আর একাজ কোনও ঠিকাদারি সংস্থা নয়-
সংশ্লিষ্ট এলাকায় কমিটি তৈরি করে তাদের হাতে দিয়ে দিন-
কাজ সেই এলাকার লোকই করবে।
শিক্ষামন্ত্রী আপনি সারা দেশে কিন্ডারগার্ডেন স্কুল তুলে দিন।
আমাদের দেশে কেজি আর নার্সারি স্কুল
আর রইবে না।
পাঁচ বছর প্রর্যন্ত শিশুদের সঠিকভাবে বিকাশ হতে দিন।
বাড়িতে নীতিশিক্ষা দিন শিশুকে আর
সমস্থ সরকারি স্কুল ইংলিশ মিডিয়াম করুন-
স্কুলের মান হতে হবে প্রাইভেট ইংলিশ স্কুলের সমান।
মাতৃভাষা ও রাষ্ট্রভাষা অবশ্যই বাধ্যতামুলক।
অষ্টম শ্রেণী অবধি শিক্ষা হবে অবৈতনিক।
শিশুকে স্কুলে পাঠানো বাধ্যতামুলক করতে হবে
অন্যথায় অপরাধ হিসাবে গন্য হবে।
পিতামাতার শাস্তিবিধান হবে।
প্রতি তিন মাস অন্তর কাজের প্রগতির খতিয়ান
জমা দিতে হবে ক্যাবিনেটে।
আজকের মিটিং এখানেই শেষ হল।
জয় হিন্দ বন্দেমাতরম।
সান্ধ্যকালীন অধিবেশনঃ বিদেশ মন্ত্রী
দিকে দিকে দেশে দেশে শান্তি ও সৌহাদ্যের বাণী প্রচার করুন-
তুলে ধরুন পরমাণু অস্ত্র বিনাশ কাহিনী আর
এও প্রচার করুন যে দেশের হাতে পরমাণু অস্ত্রসম্ভার থাকবে-
সে সব দেশকে আমরা সন্ত্রাসবাদী দেশ ভাবি আর
সেই কারনেই সে দেশগুলির সাথে আমরা সমস্ত রকম
কূটনৈতিক অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক
সম্পর্ক ছিন্ন করছি।
আমাদের দেশের সম্পদে আমরা ধনী
সে কারনে আমাদের কোনো অসুবিধাই হবে না।
জয় হিন্দ বন্দেমাতরম।


প্রিয়কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের জন-প্রতিনিধি-(ব্যঙ্গ) কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
ন্যাতা (2)


অ ম'লো কয় কি রে! ন্যাতার দাদা অনেক কাজ
ফালতু কথা কন ক্যান-কাম নাই কি!
কানের কাছে করেন কেন ভ্যান ভ্যান।
হপ্তা তোলা সহজ নয়-ঠিকাদার চালাক বড়-
কোটি টাকার ঘাপলা দেই-দশ লক্ষেই জড়সড়ো।
আরে বাবা ফিফটি ফিপটি-তোলা অনেক অনেক কষ্ট-
মরার ওপর খাঁড়ার ঘা-আপনি কি ফাঁটাকেষ্ট!
অ ম'লো কয় কি রে! ন্যাতার দাদা অনেক কাজ
ফালতু কথা কন ক্যান-কাম নাই কি!
কানের কাছে করেন কেন ভ্যান ভ্যান।
হ্যা! কন দেহিনি।


প্রিয়কবি খসা হক মহাশয়ের আজ প্রকাশিত কবিতা বন্যার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
শৌর্য


বন্ধ পাহাড় দোকান বাড়ি হিংস্র আগুন অফিস গাড়ি-
বঙ্গোদেশ ভাঙ্গতে সেথায়-আগুন জ্বালে হিংস্রতারি।
মন্ত্রী নেতা অনেক কেতা-জনসাধরন ভুগছে মরে-
খাবার দাবার পানির অভাব-ঘুরছে তারা দ্বারে দ্বারে।
ব্যবসাপাতি ধান্দাপানি-খাচ্ছে তারা নাকান চোবন-
বেহাল দশা প্রাণ যে তাদের-পাড়ায় পাড়ার ঘুরছে রাবণ।
পুলিশ অনেক সেনার দল-দিচ্ছে টহল রাস্তাঘাট-
পাহাড় উঁচু ইট পাথরে-দিচ্ছে তাদের অনেক আঘাত।
গুপ্তঘাতে লুটায় পথে-রক্ত অনেক ঝরছে সেথায়  
মারছে মানুষ জ্বালছে আগুন-ধরায় সেথায় কথায় কথায়।
দেশ বিভেদের হীন ভাবনা-দ্বন্দ্ব দ্বেষের মন্দ মতি
ধন্য মাতা করতে তোদের-ধরতে তোদের করুণ গতি।
অটল বুকে জমাট বাঁধা-সাহস শৌর্য বীর মা মোরা
ডাকলে প্রাণ ভঙ্গ রোধে-জীবন দেবো দিতেই সাড়া।


প্রিয়কবি রীনা তালুকদার মহাশয়ার পরমাণু কবিতা ৪১ উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
অভিনন্দন


এক তোড়া ফুলেল অভিনন্দন জানাই-
সে ফুলের ঘ্রাণে রেখে গেলাম সে সন্দেশ-
জীবন নদীর কুলুকুলু স্রোত-
মুখরিত হোক দুকুল ছাপিয়ে-
তরঙ্গায়িত বয়ে যাক বয়ে যাক
মোহনার পানে।
আকাশ বাতাশ হোক আন্দোলিত-
রূপালী চাঁদ জ্যোছনার আলোকে
অঙ্কিত হোক পটভূমি।
শত সূর্য দীপ্তি মেলুক জীবনে-
এই শুভদিন আসুক ফিরে-
বারে বারে বারে বারে।


প্রিয়কবি তারনিমা ওয়রদা আন্দলিব (তমা) মহাশয়ার একটু আগেই ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত কবিতা Pathways এর উত্তরে কমেন্ট বক্সে ইংরেজিতে লেখা কবিতা।
i love you god


i love you god
oh! yes i can fly to planet to planet-
by my soul but the feet-oh!
the great the great divinity-
oh! lord you gave me-i can feel-
as poet i can express and
to write.
know it the body will be
expired one day but
no soul can be damaged and so
i would like to pray-
oh god you the great-
please give me a bowl of love
to heart to spread to the
suffering humanity-to awake themselves
from their ignorance and the poverty-
they sowed in their heart and
after your given period is over-
please let me send here
again and again.
i love you god.