শ্রদ্ধাঞ্জলি-1
প্রিয়কবি খসা হক, রোকন আহমেদ, বৃষ্টি মন্ড্ল, গোপাল চন্দ্র সরকার, গোলাম রহমান, পারমিতা৫৮(অনুরাধা), প্রীতিশ চৌধুরী, শেখর ঘোষ, মণি জুয়েল, মনোজ ভৌমিক(দুর্নিবার কবি), স্বপন গায়েন (উদয়ন কবি) মহাশয়া/মহাশয়া গনের প্রত্যেকের কমেন্ট বক্সে একটু একটু করে লিখে কবিতাটি সম্পন্ন হয়েছে। সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন রইলো।


                    তোমাদের ভালোবাসা আঁখিধারা বহে সুখে-বিকশিত হয় ধরা-
                                     মধুকরা দিকে দিকে-
                     পূবাকাশে রং ঢালে-দিবাকর গৌরবে-প্রজাপতি ডানা মেলে-
                                       রং ঢেলে সৌরভে।
                    আমি কবি লিখে যাই-হৃদঝড়া শত কলি-গুঞ্জনে প্রাণ মাতি-
                                      ছবি এঁকে রং তুলি।
                    তোমাদের ভালোবাসা-অমৃত সুধাঝড়া-ধারা বহে দুচোখেতে-
                                     কালো হয় আঁখিতারা।
                    তোমাদের কথাকলি-ভালোবাসা রং তোলে-দুখী প্রাণে দুনয়নে-
                                      ভানুকর আলো জ্বালে।
                     তোমাদের ভালোবাসা আঁখিধারা বহে সুখে-বিকশিত হয় ধরা-
                                     মধুকরা দিকে দিকে।
                শ্রাবণের বরিষণে বসন্তে হৃদপ্রাণে-আবিরেতে রং ঢালি-বসন্ত ফল্গুতে-
                                    আবিরেতে হোলী খেলি-
             জৈষ্টের খরাতাপে-উত্তাপে মেদিনীতে-হাহাকার ধ্বনি তুলি-হেমন্ত শরৎ এতে-
                                        বিহঙ্গ ডানা মেলি।
                     তোমাদের কথাকলি আনন্দ বহে প্রাণে-হাসে পাখি সুমধুরা-
                                      চঞ্চুতে সুরোতানে।
                   দিকে দিকে সোনারং-ধারা কেন এলো চোখে-কান্নাতে ভেঙ্গে পরি-
                                     সুখোনীড় বহে চোখে।
                      প্রাণদান ভগবান সুর তান দিলো ওই-তোমাদের আশীষেতে-
                                     সুর গানে কথা কই।
                      তোমাদের ভালোবাসা সুবাসিত সৌরভ-যেন প্রাণ দিতে চায়
                                        কবিতার গৌরব।
                     জোড়করে প্রণামেতে তোমাদের দ্বারে দ্বারে-স্নেহাশীষ পেতে চাই-
                                      যাব আমি বাড়ে বাড়ে।
                     প্রাণদান ভগবান সুর তান দিলো ওই-তোমাদের আশীষেতে-
                                        সুর গানে কথা কই।
                     তোমাদের ভালোবাসা আঁখিধারা বহে সুখে-বিকশিত হয় ধরা-
                                     মধুকরা দিকে দিকে।
                     আধুনাতে মেদিনীতে লহুঝড়া বাণী ছোটে-হৃদতারা খসে পরে-
                                       আগুনেতে বুলি ফোঁটে।
                        কুসুমের কান্না-শিশুপ্রাণ দেখে দিকে-প্রদীপ্ত রোশনিতে-
                                          চায় প্রাণ ধরা দিতে।
                    কবিতার কলি ছেড়ে-ভাবি প্রাণ অস্ত্র-তুলে নিতে মেদেনীতে-
                                              দুখীপ্রাণ ত্রস্ত্র।
                  শ্বাপদের রাজে ধরা-কলঙ্ক কালি লেপে-ভাবি প্রাণ ঢেলে দেবো-
                                           অস্ত্রেতে অগ্নিতে।
                   দশদিকে ঢেলে দিতে ফুলকিটা অনলের-দশপ্রাণে জ্বেলে দিতে-
                                         হৃদজ্বালা জ্বলনের।
                     আমি কবি তাই লিখি-বহ্নির ঘেরাটোপে-দশপ্রাণে ঘৃনা ভরে-
                                       আগুনটা জ্বেলে দিতে।
                    সেই ধরা দাবানলে-হিংসাটা হবে ছাই-দ্বেষ জ্বালা দলনেতে
                                          আগুনটা জ্বলা চাই।
                       তোমাদের ভালোবাসা প্রাণধন সম্পদ-প্রতিদানে প্রাণ দেবো-
                                           ঢেলে দেবো অন্তর।


                                              শ্রদ্ধাঞ্জলি-2
প্রিয়কবি মোহাম্ম্দ (জে এইচ রপ্পি, প্রিয়কবি আতাম miya(টাইপ জনিত অসুবিধা), প্রিয়কবি আশিকুর রহমান, প্রিয়কবি মোজাহারুল ইসলাম চপল(প্রসূন কবি), মৌটুসি মিত্র গুহ(কেতকী)মহাশয়া/মহাশয়া গনের প্রত্যেকের কমেন্ট বক্সে একটু একটু করে লিখে কবিতাটি সম্পন্ন হয়েছে। সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন রইলো।


আজ এই দিনটি শুভ-গাইতে ধরি রবির গান-উড়ছে গগন মেলছে ডানা-
                            চাইছে তোমার স্নেহের দান।
আগুন তুমি ঝড়াও ভুবন-বন্দনাতে ছুঁই সে চরণ-আশীষ তোমার দুহাত জুড়ি-
                             চাইছি আমি চাইছি দান।
আজ ফাগুনে মন ভুলেছে-অনেক ব্যথা দুঃখ শোক-দুহাত ছড়াও ঠাকুর তুমি-
                           আজকে ভুবন আলোর হোক।
               আকাশ বাতাস তুলছে সে রব-ধরতে পাখি গাইতে গান-
                          আলোক তুমি জ্যোতির ভুবন-
                             মাল্য আমি তোমায় দান।
কাব্য মধুর রসের সুধা-কিরন তুমি আমায় আলো-জড়িয়ে হৃদয় জুড়িয়ে গগন-
                           রং তুলিতে আঁকতে ভালো।
তোমার পথের নিশান আমার-লক্ষ্য আমার গগন তল-আশীষ তোমার হৃদয়ঝড়া-
                            দিতেই ঠাকুর আমায় বল।                                                                          
             কাব্যগাঁথায় হৃদয় আকাশ-সুবাস তোমার দিতেই সে দান-
                         দুহাত খুলে দাওনা রবি তোমার  
                                  দেশের বিচ্ছুরণ।


শ্রদ্ধাঞ্জলি-3
প্রিয়কবি গণেশ চৌধুরী, মোঃ সানাউল্লাহ (আদৃত কবি), জসীম উদ্দীন মুহম্মদ, অচিন্ত্য সরকার, শরীফ আহমেদ মহাশয়গনের প্রত্যেকের কমেন্ট বক্সে একটু একটু করে লিখে কবিতাটি সম্পন্ন হয়েছে। সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন রইলো।


ঈশ্বর করেন যেন একশো পূরণ করতে দারি-
      দ্যান না যেন দ্যান ভগবান-আমার
                 সাথে ছাড়াছাড়ি।
তার ইচ্ছাই কাব্য কথা-কলম আমার হাত-
      দুঃখ অনেক ভাবলে যদি-দিলেন
                    তিনি বাদ।
শঙ্কা জাগে মনের কোলে-ভাবলে শিহরণ-
      কান্না জমে হৃদয় কোনে-উড়তে
                    চলে প্রাণ।
আমায় দিলেন বিধান তিনি-আদেশ দিলেন লেখ-
            আবেশ দিলেন মায়ায় জড়া-
                   লিখতে সন্দেশ।
ক্রোধের বারি কান্না দিলেন-হৃদয় দিলেন আলো-
         দীন দুঃখীর ধরতে ভুবন-জ্বালতে
                  ঘরের আলো।
বানের স্রোতের জলের মতোই-এমনি বয়েই চলি-
         নাই হুশ নাই ইচ্ছে আমার-দাসের
                   মতোই বলি।
বলান তিনি বলতে যাহা-আঙ্গুল চলে ধারা-
           ঝড় ঝড় ঝড় ঝড়তে থাকে-
                 যেমন ঝর্ণাধারা।
ডুব দিয়ে যাই সাগর অনেক-ভুলতে ভবলোক-
       তাহার সাথেই মনটি জোড়ে-প্রশান্ত
                   সে লোক।
দুহাত জুড়ি প্রণাম করি-বাজাই তালের হাতের তালি-
        মুখের বুলি চলতে থাকে-আঙ্গুল হাতের
                ঝড়টি তুলি।
ইচ্ছে ছিলো আজকে সবাই-জবাব দেব কাব্যবুলি-
       ইচ্ছে আমার পূরণ দিতে-এলেন তিনি
                 সে সুর তুলি।
কান্না আমার দুচোখ ধারা-বইছে জলের ধারা-
        প্রণাম জানাই বন্ধু তোমায়-প্রাণ সে
                আকুল করা।
ঈশ্বর করেন যেন একশো পূরণ করতে দারি-
       দ্যান না যেন দ্যান ভগবান-আমার
               সাথে ছাড়াছাড়ি।