উত্তরে উত্তরে ৩২ এ প্রিয় শ্রদ্ধেয় কবি খসা হক মহাশয় কে নিবেদিত কবিতা। প্রিয়কবি হারবোনা আমি হারবোনা-আপনাদের মত গুনিজনেরা সাথে থাকলে-তাই কি আর হয়-প্রনাম রইলো। ।এ যুদ্ধ আমার ঈশ্বরের সাথে।
যুদ্ধ
মনটি আমার হারিয়ে গেছে-অচিনপুরের দুখ প্রদেশে-
যেই দেশেতে বুকটা ভারি-উৎপ্রীরনে-
কান্না ভাসে-
গরল বায়ু ভৎসণাতে-যেথায় সদাই শ্বাসটি ভারি-
ব্যথা আর জ্বালার সনে-নেইকো কভু-
নেইকো আড়ি।
যন্ত্রণাতে মনটি কাঁদে-স্বজন হারার দুঃখ অনেক-
তপ্ত লহু গরম বায়ু-প্রেম ভাব নাই-
রত্তিখানিক-
অচিনপুরের দুখ প্রদেশে-থমকে গিয়ে ভাবছি তাই-
ভাবনাগুলি কাঁনছে অনেক-এই দেশেতে-
মুক্তি কি নাই?
স্বপ্নপুরের সুখ সদনে-হারিয়ে ছিলেম মনটি আমি-
হটাৎ কেন হে ভগবান-কান্না দিলেন-
এমন তিনি।
কাঁদছি আমি হে ভগবান-এই কি বিধান তোর-
মুক্তি কি নাই-মুক্তি কি নাই-
ভাঙ্গবি মনের ডোর?
তুই ভগবান আমায় দিলি-কান্না দিলি যত-
ঝরবে যে জল তোর চোখেতে-হাজার-
গুন শত।
ভক্তি আমার রইবে অটুট-ভাঙ্গবে নারে মন-
সেই দুঃখে কানবি যে তুই-
সদা সর্বক্ষন।
প্রিয়কবি খসা হক মহাশয়ের আজ প্রকাশিত কবিতা "জাগরণ(কল্পনা) কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
সন্দেশ
তৃপ্ত মনে ধরছি গানে-অরুন সুরের আলো-
এই ধরাতে সেই ধারাতে-
কাঁটবে জগৎ-
কালো।
অরুন শিখার তপ্ত প্লাবন-জ্বলবে হিংসা দ্বেষ-
জ্বালিয়ে পুড়ে করবো যে রাখ-
দিলেম সন্দেশ।
হিংসা পরান কপট মতি-ছল চাতুরি বল-
ধ্বংসগানে-তরুন প্রাণে-চল-
এগিয়ে চল।
দত্তি দানব মানব মাঝে-জ্বালবো রে আগুন-
পুড়িয়ে দিয়ে কপট সে প্রাণ-আনব-
রে ফাগুন।
আয় চলে আয় যুবক বীণ-কদম কদম চল-
আজ দুনিয়ায় দেখিয়ে দেব-
আমরা শতদল।
দলে দলে আগুনঝরা-গুপ্ত প্রাণের যন্ত্রণা-
আজ ধরাতে মিটিয়ে দেব-
শতেক কুমন্ত্রনণা।
সমাজ যারা আগুন ঝরায়-দুষ্ট প্রাণের মতি-
মা বোনেদের সনে যারা-
করছে বজ্জাতি।
আজ ছুটিয়ে দেবই দেব-মেরুদন্ড ভেঙ্গে-
তরুন প্রাণের সেই আগুনে-সেই-
ফাগুনের বানে।
প্রিয়কবি মনোজ ভৌমিক(দুর্নিবার কবি) কবিতা "বার্দ্ধক্যে যন্ত্রনা"কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
অন্তিম দিনগুলি
অন্তিম দিনগুলি-যেন কাঁদে সুর তুলি-
যন্ত্রণা।
যেমন দিয়েছো তুমি পৃথীবিরে-
ঘুরে ফিরে পাবে-
সান্তনা।
অতঃ ভাল ভাল ফুল করো-
পূজা।
সে ফুলে মালা ডালি-আসিবে সে দ্বার খুলি-
প্রেম কত শত বুলি-
সান্তনা।
সায়ান্যে দুর্গতি-ভালবাসা প্রানভাতি-
যদি যদি যদি যদি-
পেতে চাও-
অন্তর-
হিংসা ও দ্বেষ ভুলি-ভালবাসা রং তুলি-
এঁকে দাও আলপোনা।
সে রং এ প্রেম ঢালো-জীবনেতে শত আলো-
বেঁটে দাও প্রিয়জনে-রাখিবে না কিছু-
অবশিষ্ট।
শ্মশানের পানে চাও-
অন্তর।
সায়ান্যে নাই দুখ-প্রনামিতে শত সুখ-
মিলনেতে দিব্য।।
প্রিয়কবি মোঃ মাজেদ হোসেন কবিতা আজ প্রকাশিত "মানুষ মারার মাইন" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
ঘুশি
না না কবি আগুন কেন-মার দুচার ঘুশি-
পুলিশ তোমায় ধরবে না হয়-
মন তো রবে খুশী।
দুচার দিন হাজতবাসে-আসে যাবে না-
স্ংবাদে শিরোনামে-চলবে-
জল্পনা।
জাগবে জাতি-বজ্জাতের গুষ্টি নিকেস নিতে-
ধম ধমা ধম পরবে ঘুশি-
ওদের নাকে চোখে।
তপ্ত বায়ু গরম লহু-পণ করো আজ মনেতে-
আগুন কেন জ্বালিয়ে দেব-আপন-
নিজ প্রাণেতে।
জ্বালতে আগুন দুষ্টপ্রাণে-দম দমা দম ঘুশি-
ঘুশ নেওয়ার ওই বাতিক গতি-
দুদিনেতেই যাবে ছুটি।
প্রিয়কবি Dr. Pritish Chowchury মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "গর্ভধারণ" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
চম্পাকলি
চম্পাকলি মন লাগেনা-তোর বিনাতে কাজেতে-
আসবি বলে আসলি না তুই-
হৃদয় আমার ভাসাতে।
কোন ভাষাতে দুখের কথা-ভাবছি তোরে বলি-
বুঝবি না তুই হৃদয় ঝরে-
ওরে চম্পাকলি।
বুকটা তোর পাষান এত-মুখতো ধরা চাঁদ-
তোর বিহনে চম্পাকলি-
জীবন বরবাদ।
শতেক তোর ওই-মন ছলনায়-হৃদয় আমার ভাঙ্গে-
আকাশ বাতাস শুনিস না কি-
কাঁদে করুণ গানে।
চম্পাকলি মুক্তো ঝরে-অঝোর ঝড়ে প্রাণ-
প্রেম যে জাগে মন তোর বীণ-
ঝরে দুনয়ন।
মন জানলা খোলনা ওরে চম্পাকলি সই-
জরিয়ে তোরে আদর করে-
ভালবাসায় কই।
সুহাগ দিয়ে আদর ভরে-ভরিয়ে দেব বুক-
গয়না গাঁটি প্রচুর দেবো-
রইবে নারে দুখ।
গহনা দিলাম গাঁটি দিলেম-এবার তো শোন কথা-
উথাল পাথাল মনটি ভরা-
দুঃখ দরদ ব্যথা।
প্রিয়কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "নাম ডাক-(ব্যঙ্গ) কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
কুপোকাত
বেশ ভাল সন্দেশ-এগিয়ে চলেছে-দেশ-
জাতি মান সন্মান-বৃক্ষ-
মহীরুহের গল্প।
গাল ফুলিয়ে চম্পাকলির-মনোবুলিতে-
স্বল্প।
অনেক দেদার গর্বেতে বুক-ফুলে ওঠে আনন্দ-
তাক ধিনা ধিন-তাক ধিনা ধিন-
নয়কো ভীষম মন্দ।
আহা!জি এস টি-ওই মধুর বুলি-এগিয়ে যাবে দেশ যে-
মূ্ল্যরোধে চরম দাবাই-বাড়লো যে-
সবি-দাম রে।
মধুর বচন দেশ বিদেশে-দশ লক্ষের পাজামা-
লক্ষিঠাকুর-
এই দেশেতে-ভিক্ষু গরীব-
রইবে না।
গল্প দিয়ে পেট ভরে-লাগবে নারে ভাত-
সোনার থালার গল্পেতে সব-
হবেই কুপোকাত।