। আভ্যন্তরীন গোলযোগ
(অর্ধেকটা আলোচনা বিভাগে ও শেষ অর্ধেকটা আড্ডাতে লেখা)
মাঝে মাঝেই গোলযোগে-আসরটা যে হারিয়ে যায়-
কবিমনে কালোছায়া-ভীষনতর –
কান্না পায়।
হিসেব কেমন বুঝতে নারি-বাইরে থেকে আসর গেলে-
সব কবিকেই পাওয়া যায়-
সব কবিরই সব কবিতাই-দুই চোখেতেই-
দেখা পায়-
তাইলে পরে লগ ইন করে-তারা কেন হারিয়ে যাবে-
আজব দেশের-সুদূর কোনে-সিদুঁর মেঘের-
সেই প্লাবনে।
নিত্য সকাল ধূপ সে জ্বালি-আলোক বরন হৃদ-
দুহাত জুরে লগ ইন করি-
কবিতা সুহৃদ।
আকাশ জো লো মেঘলা মতি-গোলযোগের ফাঁদে-
এমন করে কান্না দিয়ে-হারিয়ে-
কেন যাবে?
সাতসকলে মনটি খারাপ-দুঃখ পেলাম শত-
আভ্যন্তরীণ গোলযোগে-কবিতা কোন-
দেখতে পেলাম নাকো।
এই সকালে একটুখানি-শীতল বাতাস বয়-
ভীষণ গরম দিনমানেতে-বাতাস-
আগুন হয়।
সকাল বেলার বিকার হেলায়-কলম চলে ভাল-
দুচার ছয় কাব্য হয়ে-দেয়-
স্নিগ্ধ আলো।
সেই আলোকে মন ভেসে যায়-পদ্মা নদী্র কূলে-
পাখির সুরে দিনটি মাতি-দুঃখ-
শোক ভুলে।
সাতসকালেই গোলযোগে মনটি কালো ভাই-
আড্ডা মারি মন চুটিয়ে-
অপেক্ষাতে রই।
এডমিন স্যার দয়া ধরুন-একটু নজর দিন-
গোলযোগে আসরখানা-চটজলদি-
ভাল করে দিন।
প্রিয়কবি Dr. Pritish Chowdhury মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ভ্যাম্পায়ার" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
ইতিবৃত্য
সামাজিক মূ্ল্যবোধের অবক্ষয় ভ্যাম্পায়ার তৈরীর ইতিকথা-
গনতান্ত্রিক দেশে ভোট এখন ঘোটে পরিনত-
যেনতন প্রকারেন মসনদ দখল করা-
আর লুন্ঠন করাই-
একমাত্র লখ্য।
লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক দূনীতি-
চায়ের দোকানে তুফান তোলা-
গল্পমাত্র-
সংবাদপত্রে ধর্ষণ লুঠ রাহাজানী দূর্নীতির-
গল্প না থাকলে-জনগনের-
মন ভরে না।
মেয়াদ অন্তে আবার ঠিক ইভিএম এর বোতামে চাপ পরে যায়-
লক্ষ কোটি টাকার দূর্নীতিকারি ঋষি-
বাল্মিকি হয়ে ওঠে-
চাটুকারি দল অর্থ বিত্ত সম্পদের সন্ধানে-
শ্বাপদ হিংসার খেলায়-
মেতে ওঠে-
রাজনীতির ময়দানে চলে খুন রাহাজানী আর চক্রান্ত-
দেশের টাকা জমা হতে থাকে-
সুইস ব্যাঙ্কে-
গালভরা মিথ্যা প্রতিশ্রুতির বন্যায় কেউ হতে চায় কল্পতরু-
আবার কেহ কেহ চমকদারীর খেলায়-
সাধারন মানুষকে করে রাখে-
ব্যতিব্যস্ত্য-
জীবন জর্তুগৃহে আবদ্ধ করে রাখতে চায় সাধারণ মানুষকে-
নতুন নতুন নিয়ম-
ফরমানে-
জনগনমনঅধি নায়ক জয় হে-ভারত ভাগ্য বিধাতা-
পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাঠো মারাঠা-দ্রাভিঢ় উৎকলবঙ্গ-
দিকে দিকে হতাসা বঞ্চনা-
তামাসারি রঙ্গ।
প্রনাম-প্রনাম হে মোর মাতা-ভাগ্যবিধাতা-
জনগনমনঅধি
নায়ক জয়-
হে।
"সুশাসন" কবিতা কবি যাদব চৌধুরী মহাশয়-উত্তরে কমেন্ট বক্স লেখা কবিতা।
কুম্ভিরাশ্রু
কালে কালে যুগে যুগে এমত মতি-
ক্ষয়িষ্নু মানবের দুরাচারি-
মন প্রকাশ-
জ্যোতি-
আলয়ে বলয়ে ঘুরে ফিরে-ঘুরে ফিরে-
বারে বারে কেঁদে কেঁদে ওঠে-
ষড়যন্ত্র।
ক্ষমতার সে আঁকর ভুম-মমতার প্রকাশের নাই ছায়া-
ছলনাতে বয়ে চলে-বয়ে চলে-
কুম্ভিরাশ্রু-
মিছা গর্জন ফেনায় বাতাসে মানবতা-
দীন প্রাণ কান্নায় বেদনায়-
শত শত-
মিথ্যার কারবারি গিরগিট ওস্তাদ-
জ্বাল বোনে জ্বাল বোনে-
ছলনাতে বিশ্লেষণ।
হে মাতা ভুম-কবে অবশান-
শিষ্ট প্রাণ মতি-
দুষ্টের দমন।
প্রিয়কবি রীনা বিশ্বাস(হাসি) মহাশয়ার প্রকাশিত কবিতা "মায়াবী রাত" তে উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
যাচনা
হায়! একি ছলনা-সখী মোর-এ জন বিজনেতে-
কুঁহু কুঁহু ধরা সাঁজে-আবেশেতে বাঁশী বাজে-
মুরুলীমোহন।
এ ঘন মদীরাতে-চপলিত মেঘমাঝে-
মিলনেরো সমীরণে-
সমাহিত প্রাণ ।
সে মনোমন্দিরে-রুনুঝুনু কুহেলীতে-
প্রীয়া তুহি নাই পাশে-
আবেশিত প্রাণ।
দীননাথ ভালোবেসে-মধুরেণ নাগপাশে-
মন প্রিয়া তোহা দেশে-মিলনেরি মেঘদেশে-
অনুভবে পাই সাথে-
অন্তর।
এ মায়াবিত সুরোরাগে-অন্তর মন জাগে-
কায় মন প্রাণ তনু-
সঁপিলাম ধন।
এ ঘন মদীরাতে-চপলিত মেঘমাঝে-
মিলনেরো সমীরণে-
সমাহিত প্রাণ ।
প্রিয়কবি কালকেতু মহাশয়ের প্রকাশিত কবিতা "বাঁধন ছাড়া ভালবাসা" র উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
ভালবাসা
প্রেম সে তো আসে নির্ভীতে নিরবেতে-স্বপ্নের দেশে প্রাণ-
ভালবাসা ভালবাসা-
স্বপ্নীল উড়ান।
সে দেশেতে লহু ভেসে-চাঁদ তারা ছবি এঁকে-
নির্ঘুম রাতে মেতে-নির্ঝরে প্রাণ-
ভালবাসা সে তো-প্রভাতের
মৃদু আলো গান।
সে গানেরই সুরোধ্বনী-হৃদয়েতে আগমণী-
প্রিয়তমা পদধ্বনী-আহ্বাণ-
ভালবাসা ভালবাসা-দুটি কলি-দুটি প্রাণ-
মিলনের গিরিখাতে-ঝর্নাতে ঝর্নাতে-
অবগাহন।
বসন্ত মাধুরিমা-আলোসুধা বন্যায়-দ্যুতিপ্রাণ মিলনেতে-
সুখঝরা বসুধায়-অনন্তে মতি প্রাণ-
অনন্ত পিয়াসেতে-অশান্ত প্রবাহেতে-
জীবনেরি গিরিখাতে-
সুশান্ত প্রবাহন।
ভালবাসা ভালবাসা-সে তো স্বপ্নের দেশে প্রাণ-
ভালবাসা ভালবাসা-
স্বপ্নীল উড়ান।
কবি সুবোধ কুমার শীঠ কবিতা ও কাঠপিঁপড়ে আজ প্রকাশিত-কমেন্ট বক্সে উত্তরে লেখা কবিতা
খোকার প্রাণ।
তোমার ছেলে তোমার কাছে ছোট্ট একরত্তি-
আমরা অনু তুচ্ছ প্রান-
দেখি দানবমতি-
আদর ভরা ছোয়াচ দিলেই চটকে প্রাণের দীশা-
এইবারেতে ভাব তুমি আমার-
ছেলের কথা।
এমনি করেই লক্ষ প্রাণ হয় যে মোদের গতি-
অনাথ ছোট ছেলে মেয়ে-
ক্যামন দূর্গতি।
পায়ের দলন প্রত্যেহেতে মরছি হাজার শত-
শবগুলিকে বইতে মোরা-দেখবে-
শত কত।
তাইতো মোরা কাঁঠপিঁপড়ে-কাঁমরে বাঁচাই প্রাণ-
তোমার খোকা কাঁদবে খানিক-
বাঁচবে আমার খোকার-
প্রাণ।
প্রিয়কবি সাইয়িদ রফিকুল হক মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "তুষ্ট্প্রাণ" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
ব্যানারশী চোখ-
হেই কথাডা বুজে কজন-শান্তি পানে চায়-
ব্যাবাক কান্না বুকে ধরি-
আকাশটারে চায়।
শান্তিমনি বউদিমুনি-ব্যানারশী চোখ-
ভ্যাবাক কান্না পোলায় কাঁদে-
চারচাকারি ঝোক।
হ্যলায় আমি খাইট্যা মরি-ভালই ট্যাহা গুনি-
ছাওল পাওয়াল-চিন্তা নাই-
বিহাও দিলাম মামুনি।
আশই ওগোর মিটে নাকো-নিত্য নতুন বাইনাতে-
দিন রাত্তি চক্ষু ঝড়ায়-অশান্তিতে-
দিন কাঁটে।
আর এভাবেই চলে জীবন-
আমার তোমার সবার-
শান্তি কোথায়-
পাবে!