বৈশাখের,কাল বৈশাখীর জড়।
বর্ষা আর বর্ষনের পড়।
একটি বর্ষনমুখর দিনে,
দু'ঘন্টা শক্তি সঞ্চয় করে।
সাথে একটু শীতল বাতাসও ছিল।
শরীলটা একটু অলস করে দিল।
ভালো লাগলো না,খানিকটা টেবিলে বসা।
এই যে আমার অল্প একটু লেখা।
সকাল থেকেই সূর্যের দেখা নেই।
দুপুরে দু'ঘন্টা শক্তি সঞ্চয়।
খানিকটা আলোর ঝিলিক জানালায়।
আবার দেখ শ্বাসরুদ্ধকর আবছা অন্ধকার।
কালি মাখা বর্ষার মেঘে,
চার দিক অন্ধকার আসছে সেজে।
সাদা-নীল মেঘে বিজলী চমকাচ্ছে।
দেখ সারাদিন ঘরে বসে থাকার জড়তা কাটাচ্ছে।
সাদা-কালো মেঘে দলবেধে,
ছেয়ে গেল আসমান।
বর্ষনমুখর বিকেলে,ভেঙ্গে হবে খান।
দেখ চার দিকে একি অনাসৃষ্টি।
আমিতো খেয়ে দিয়ে,ভাবতে বসেছি।
নিত্যদিনেরর উপার্জনে আহার যোগায়,
তাদের অবস্থা কী?
আমি তো বার বার ভাবছি।
কিছুখন পড়ে বর্ষনমুখর সন্ধ্যা।
বর্ষা আর বর্ষনে, সেজেছে গুরুগম্ভীর রুপে।
এই অন্ধকারটা রাতেই মানায়।
বর্ষনমুখর দিনে নয়।
অপূর্ব রুপশ্রী বর্ষা,
নিয়ে গের অন্ধকারে।
চঞ্চল -চপলা কিশোরের,
মনে যন্ত্রনা ধরে।
লতা-পাতা ও গাছ,করে আনন্দ উল্লাস।
দুষিত পানি পানে,
কত প্রাণি মৃত্যুর মুখে ডলে পড়ে।
এবাবেই শেষ হয়,বর্ষামুখর দিনগুলো।