অমূল্য সম্পদ শৈশব স্মৃতি,
ভূলতে পারি না দিচ্ছে হাত ছানি।
দিনগুলো যদি খুজে পাওয়া যেত,
জীবনটা আজ কত না ভালো হতো।
স্মৃতির রোমন্ত্রন সময়, হররোজ বাজে।
আজ তৃপ্তি পাই, শৈশব স্মৃতিতে ডুবে।
সেই দিনের স্মৃতি , আজকের ঘটনা।
তাইতো আমি আজ পাগল দিওয়ানা।
শৈশব স্মৃতির খাতাটা খুলে,
দেখলাম সব গেছি ভূলে।
নানা বাড়ী হাটা হাটি।;
বকুনিঝকুনিটা ছিলো রাশি রাশি।
আদর করে গুড়-মুড়ি খেতাম সকাল- সন্ধ্যা
খেতাম আর ফেলে দিতাম সারাবেলা।
সোনার মতো কুড়ে নিতাম আমি,
দেখে হাসতো স্নেহময়ী নানী।
দিনগুলো ডুবে আছে দিচ্ছে না কেন সাড়া।
সময় গেলে পাবো কী? শৈশবের স্মৃতিটা।
খেয়ালের বেসে আকতাম ছবি কোসে,
অজানাকে চাইতাম জানতে হাজার বার বসে।
মা ডাকছে-বকছে আমি বাগানে।
খেলার সাথিরা সবাই রাস্তায়।
শৈশবের বন্ধুরা  বলে দেয়,
আমারতো রয়েছে অনেক উপায়।
উপায় গুলো বের করে,
যেতাম চলে চুপি চুপি আব্বুর কাছে।
আদর করে নিতো কোলে,
আম্মুর তো ছিলোনা কিছু মনে।
দিনগুলো আজও আছে,
আম,জাম,কলা,কাঁঠাল ও আছে।
নেই শুধু শৈশবটা,নেই শৈশবের বন্ধুরা।
অমূল্য সম্পদ আর ফিরে পাওয়া যাবে না।