খোলা জানলার আস্তাকুড়ে পান্ডুলিপি ফেলেছি, ঈশ্বর।
প্রিয়জন থেকে দূরবর্তী সংঘাতে পরশপাথরের খোঁজে
মুক্তির স্বাদ লেগেছে ভোকাট্টা ঘুড়ির আস্তিনে। সীমারেখা।
হেরে যাওয়ার খুশিকে মালা করে ভাসিয়েছি গাঙুরে...
গল্পের প্লট খুঁজে নিয়েছি চিবুক তিলের অন্তরীক্ষ সংযোগে।


বড্ড আঁতেল বলেই, ট্রেনলাইনটা সমান্তরাল পেরিয়েছি—নাবিক মন।
জাহাজ তৈরি হচ্ছে কারখানায়। গ্যাসওয়ালা চলে গ্যাছে গ্যাস দিয়ে
পান্ডুলিপির চরিত্র আমার শরীর কেটে সাজিয়েছে বিবর্ণতায়...


সব জন্মে পুণে ভ্রমণ হয় না। যীশু। গদ্যলেখ্য তাই অধরা মাধুরি
সময় দিচ্ছি তোমাকে অবোধ্য।


অবোধ্য তুমি, ছেড়ে চলে যাওয়ার পরে এসবই পড়েছি ঠোঁটে
তুমি জীবিত না মৃত! তুমি ভূত না ঈশ্বর!
তুমি আসলে তুমি। অবোধ্য নারী...