রূপকথা বেয়ে তামাকনদী ভাসায় দুচোখ।


বিরহ সুরে ভায়োলিন লেগে নেই আর,
গাছসমাধির আবক্ষ দাঁড়িয়ে বাজসোহাগীর বুকে।


যুবতীবিকেল তোমার স্বপ্নদের
আগলে রাখে, ভালোবাসায়।


কেন জানো!
জানো না তুমি!
এতগুলো দায়িত্ববাজার দিয়ে
ব্যাগের ভিতর সুখশব্দ নিয়ে
তুমি চিতাভস্ম হয়ে যেতে পারো
কিন্তু বিশ্বাস করো
জীবন সেখানে থেমে থাকে না।


অনেক মৃত্যুধুসরতা মেখেছি,
আরও কাছের গন্ধরা
মিলিয়ে যাবে,
তবু দায়িত্ববাজারের চাপে
ঘৃণীত মনে হয় রক্তমাংসের এ আয়নায়।


আমি যে কাঁদতে পারি না।
কাঁদলে যে ছেলেও
ভেঙে পরবে।


কত রাত শুধু একককথা চালিয়েছি।
উত্তর হয়তো দিয়েছো, স্বপ্নের ভিতর
তবু স্বপ্ন তো রূপকথার মতোই।


রূপকথার নীলগ্রহে তুমি দাঁড়িয়ে
আমি,
বাস্তবে।
তবু বিশ্বাস করো
দায়িত্বপূরণ করবই।
তোমার ছেলের ভিতর দিয়ে
জেগে উঠবেই তোমার বাদ্য
তোমার সুর।


ভায়োলিনের শব্দ কেবল টাইটানিক নয়
আমাকেও ভাসিয়েছে যুদ্ধসাগরে।