খাওয়া পাঠকের থালায় সাজিয়েছি মোমো আর সেজুয়ান
ব্রহ্মকমল জন্মনিচ্ছে আস্বাদে। ঐ ভেসে চলা সুখে, স্রোতে
দাম্ভিক উত্তরণ শিক্ষাগৃহে পুঁথি সংরক্ষণ নয়, ফার্ণ সিঁড়িতে
কুয়াশা জন্ম দিয়েছে মোমো।
বিষণ্ণ সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে কাপে চা
আর আরোগ্য চাদরে খুঁজেছি নৈঃশব্দের রূপকথা। মোমো শব।
চুপকথার সাবেকি ঢাক, ঘন্টা, উলুধ্বনি শেষে
ভালোবাসার মঞ্চে উঠতেই ফ্রায়েড মোমো হাসি।
আসলে যতনে গুছিয়ে রাখছি দুঃখ ভিতরে
বাইরে নরম কোমল স্বচ্ছ প্রলেপ, জীবনে, মোমো সম।


এসো ইতিহাস এপিটাফে মমি যন্ত্রণার আগে টিজার বানাই, মোমো।