এক.
শান্তিসোহাগে ভালোবাসি মৃত্যু গাছের ছায়া, আড়ষ্ট অস্থি বেহাগে...


দুই.
সব পেয়েছির ইজারা তোমার ঠোঁটেই বন্ধক রাখা হরিণ আজ বাঘের খাদ্য।


তিন.
ক্রস-বর্ডার সন্ত্রাসে শহীদ শৈশবমন জানলো না ভারতবর্ষ তার দ্বিতীয় মা...


চার.
দরকার শেষে হাকিম সাহেব চলে যাওয়ার সময় বড়ি দেয়নি ভালোবাসার ভিক্ষুককে


পাঁচ.
ব্যালেন্স করা ঐ মেয়েটি তার বাবার বুকের উপর দাঁড়িয়ে শাদি নয় রুটির কথাই ভাবে


ছয়.
ভোর রাত থেকে রাগযন্ত্রণার মন সকাল ন’টায় আবিষ্কার করল অরণ্যে বৃষ্টি এসেছে।


সাত.
শবদেহ ফুটেজ না খেয়েই গন্তব্য কেওড়াতলার পথে খই ছড়িয়েছে শনির বাহনের উদ্দেশ্যে


আট.
আলতো করে মেখে রাখা ভাত, ছড়া, ছেলে ও মা, জানতো না ছেলে ছড়া নয় বিষাদ লিখবে


নয়.
সাদা পাতার সাথে কলমের আত্মা-বন্ধুত্ব বুঝতে না পারলে, কবি মানুষের জন্ম হয় না—অন্তরীক্ষে।


দশ.
এসো মৃত ছাই মাখিয়ে দিই আবির ভেবে, অপসংস্কৃতি শেষে তুমিও বাংলা ভাষা হবেই শুয়ো-মন...