বোধনের আগে বিসর্জন হয়ে যাওয়া দুর্গা বুঝে নিয়েছে ঘর না থাকা পৃথিবীটাই আসলে উদ্বাস্তু এক স্বপ্ন আবেশ। অতিক্রম করতে না চাইলেও সেখানে ব্যতিক্রমী হয়ে ওঠার লড়াই তাকে করতে হবে। বিভীষিকার থেকে বেরিয়ে এসে আস্তরণের চাবিকাঠি খুঁজে নিতে হবে ঐশ্বর্য্যের অভ্যুত্থানে। সাম্যবাদ আবার ফিরবেই এই রূপান্তরের পৃথিবীতে। না থাকা থেকে হ্যাঁ থাকা। আবার পেরিয়ে সব না। শূন্যের কাছে গন্তব্য জেনেও অসীমকে স্পর্শ করার জন্য তোমার হাতটা ছুঁয়ে থাকা ভালোবাসা। এই ভালোবাসার অন্য না দুর্গোৎসব। উৎসবের আবহে স্নেহজনরা ফিরবেই কাঁটাতারের এপারে। একে একে মৃত স্বপ্নরা বাস্তব হবে। বাস্তবে যেমন ফিরতেই হবে পিতামহ, প্রপিতামহ, পিতা, মাতামহ, সব শেষে আমিত্বকেও। আমি’র গহীনেই দুর্গার বাস। দুর্গাও ভিন গ্রহে প্রবাসী...