দুধসাগর প্রপাত পেরিয়েছে ভেজা চুল
তুমি তখন ফুলের গন্ধ বা মেহগিনি গাছ
ভেসেছি আমি নুড়ি বালি হয়ে করোনায়
জীবন আসলে ডাকনামে দ্যায় আঘাত।
কষ্টের নিম্নচাপে হাসি খোঁজে নারায়ণপুর
জীবন আসলে স্লিপ ডিস্কের যন্ত্রণা রুটি
লখাও ভিজেছিল ঘুঙুর স্নানের ঠোঁটে
বেহুলাও আসলে নেপোটিজমের দ্যুতি।
অপমান নিয়ে বসে আছে গদি ভবন আজ
মনের মধ্যে বিষ জমিয়েছে দুহাজার কুড়ি
সূর্য এখন আড়ালে চাঁদকে ভালোবাসে
দুই কাঁটাতারের মাঝে বেঁচে আলেয়া।


সূর্য সবটুকু দিয়ে চাঁদকেই ভালোবাসে রাতে
দিনের বেলা আঁচলে ঘুমায় চাঁদের ক্ষোভ,
মনের মধ্যে নদীরা সমুদ্র হতে চায় রোজ
আরও উঁচুতে এভারেস্ট চূড়ার সামিট রোপ।
মিল নেই জীবনের সাথে কবিতা পাড়ার
যোগ অভ্যেসেও ভুলতে পারিনি বাবা
সুরেলা কন্ঠে তুমি ভেসে যাবে অহর্নিশ
মোটর সাইকেলে লাদাখের প্যাংগং
মরলে পরে এড়াতে পারব করোনা থাবা।


অপাঠ্য রমণ শেষে টেলিস্কোপে সুশান্ত হাসে
সূর্য য-ফলাহীন কুন্তীর কোলে কর্ণ বৃষ্টিমাসে...