শুক্লার চোখের ভেতর
গোটা এক চাঁদের শহর,
যার-
বাড়ির চার দেয়াল,
মেঝে,ছাদ-
ফকফকা সাদা!


চোখের নীচে পেতে রাখা-
এক সারি-
সাদা-কালো-সাদা-
চকমকি পাথর।
সেতুপথ ঢুকে গেছে-
দৃষ্টি বরাবর;সেই তিথিডোর।


অবাক জোনাক জ্বলা
সেই চোখের পাটাতনে-
          কাজলের কারখানা,
তাই তার চোখ সাজাতে কোনও
রেখা টানা লাগে না!


সারা রাত পোড়ায় যেমন-
মোমের দহন!
গলে গলে নিঃশেষিত হতে হতে-
দিয়ে যায়-
জ্ঞানের আলোর আরতি,
আলোর নীচের অন্ধকারের মতন  
সে-ও তার মোম-দানির নীচে,
জমা রাখে
     কয়েক পরত
            কষ্ট-বিভূতি।