এগারতম হিজরী সালের বারতম
রবিউল আউয়াল,
ছিড়ে গেল বিশ্বনবীর জীবন তরীর
উড়তে থাকা পাল।
কাঁদছে ধরা কাঁদছে মাটি কাঁদছে ওরে
আকাশ বাতাস,
অসুস্থ নবী আয়শার ঘরে ছাড়লেন
তাঁর শেষ নিঃশ্বাস।
পয়লা তারিখ অসুস্থ নবী নিয়েছিলেন
আয়শার ঘরে ঠাঁই,
বার তারিখ উঠলো মাতম মোদের
নবীজি আর নাই।
ইসলামী সব নিয়ম মেনে নবীর দাফন হয়
আয়শার ঐ ঘরে,
পবিত্র সে ঘর মসজিদে নব বীরই অংশ করে
নেয়া হয় পরে।
নবী ছিলেন মানব কুলের চলার পথের
আলোর দিশারী,
মানবতার নবী তিনিই যে মুসলমানের
ছিলেন কাণ্ডারী।
তার দেখানো পথে চলে মানুষ গড়ে
আখেরাতের পুঁজি,
যার হৃদয়ে আছে প্রেম সেই তো খোঁজে
শেষ নবীকে রোজই।