একটা গান বাঁধতে পারতে সুর ও ছন্দে;
কণ্ঠে থাকতাম জড়িয়ে
নয়ত, একটা কবিতা-
অভূত-দর্শণ দিয়ে শব্দ-ভাষা-লাইনে সাজাতে
আদান-প্রদান হত মন।
কিংবা,
একটা শৈল্পিক কাঠামোতে আঁচরে দিতে পারতে
ক্যানভাসের রঙ!
অস্তিত্বের স্থাবরতায় হয়ে উঠতাম অস্থিমজ্জা!


সেদিন সায়াহ্নে; দেখলাম-
গোলাপটাকে হাতের মুঠোয় চিপিয়ে তার লাল রস শুঁকছ
মুষিয়ে দিয়চ্ছ গোলাপী হাঁসি,
দৈবাৎ চিৎকারে বললে “না……….”
বিধ্বস্ত মূর্তিতে কন্ঠ ভাঙলে “আমি একা…….”
এবং চোখের কোণের রূপোলী জলে
নোনাক্ত করলে কপোল।।